ম্যানইউ ছেড়ে রিয়ালে রুনি
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ত্যাগের পরিকল্পনা করছেন রুনি! বাতাসে জোর গুঞ্জন, দলবদলের আগামী জানুয়ারির সূচিতেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ঘর খালি করে অন্য কোথাও পাড়ি জমাচ্ছেন ইংলিশ স্ট্রাইকার। আর তাই ম্যানইউর হয়ে নতুন চুক্তিপত্রে সই করবেন না তিনি।
ফার্গুসন-রুনির সম্পর্কটা ছিল দারুণ। কিন্তু হঠাৎ ওঠা এক ঝোড়ো বাতাস বড় এক ফাটল ধরিয়ে দিয়েছে সেই সম্পর্কে। গত মৌসুমে আকাশে উড়তে থাকা রুনির সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সটা ভালো নয়। তবে এই পারফরম্যান্স-টরম্যান্স নয়, ফাগুর্সন-রুনির মধুর সম্পর্কে তিক্ততার ছিটা দিয়েছে সম্প্রতি ফাঁস হওয়া রুনির ব্যক্তিগত জীবন।
স্ত্রী কলিনের গর্ভাবস্থায় পতিতার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন রুনি। স্ত্রী থাকতেও প্রিয় শিষ্যের এই অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াটা মেনে নিতে পারেননি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ। ফার্গুসন-রুনির সম্পর্কের অবনতি ওই ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর থেকেই শুরু। তবে চুক্তিপত্রে সই না করা এবং ক্লাব ছাড়ার পরিকল্পনার কথাটা রুনি জানিয়েছেন সম্প্রতি।
অন্য নারীর সঙ্গে গোপন সম্পর্ক ফাঁসের পরই রুনিকে এক ম্যাচে বসিয়ে রেখেছিলেন ম্যানইউর কোচ। কারণ হিসেবে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন রুনির অ্যাঙ্কেলে চোটের কথা। ঘটনা ওখানেই শেষ হতে পারত। কিন্তু গত মঙ্গলবার মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে ইউরো বাছাইয়ের ম্যাচ ছিল ইংল্যান্ডের। এই ম্যাচের আগে ‘আপনার চোটের খবর কী?’ সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করতেই খটকা লাগে রুনির। রুনির নাকি কোনো চোটই নেই। এবং যে ভঙ্গিতে তিনি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন তাতে মনে হয়েছিল ফাগুর্সনের কর্তৃত্বকেই চ্যালেঞ্জ করছেন।
চোট না থাকলেও গত শনিবার ওয়েস্টব্রমের বিপক্ষে লিগ ম্যাচে রুনিকে শুরুর একাদশে রাখেননি ফার্গুসন। খেলা শেষের ১৯ মিনিট আগে বদলি হিসেবে নামালেও স্ট্রাইকার রুনিকে লেফট উইংয়ে খেলার নির্দেশ দেন। রুনির ওপর থেকে মন যে উঠে গেছে, গত কিছুদিনে বলা ফার্গুসনের কথাবার্তাতেই রয়েছে এমন আভাস।
সেই ২০০৪ সালে এভারটন থেকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে এসেছিলেন রুনি। ছয়টি বছর কেটেছে আনন্দেই। ম্যানইউর সঙ্গে রুনির চুক্তির মেয়াদ আছে আগামী গ্রীষ্ম পর্যন্ত। মেয়াদটা আরও পাঁচ বছর বাড়ানোর কথা। কিন্তু ফর্ম নেই বলেই কি না, ম্যানইউ চুক্তিটা ঝুলিয়ে রেখেছে। গুজব আছে, জানুয়ারিতে রুনিকে বিক্রি করে দিতে চায় ম্যানইউও। যদিও মিডিয়ার এই গুজবকে ‘নির্বোধ কথাবার্তা’ বলে ফার্গুসন উড়িয়ে দিয়েছেন।
২০০৩ সালে ঠিকই এই রকম পরিবেশেই ম্যানইউ ছেড়ে রিয়ালে আশ্রয় নিয়েছিলেন ডেভিড বেকহাম। তা ম্যানইউ ছাড়লে রুনি কোথায় যাবেন? রুনিরও ঠিকানা হতে পারে রিয়াল মাদ্রিদ। রিয়াল নাকি রুনিকে পেতে আগ্রহী। তাহলে পুরোনো বন্ধু ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে আবারও জুটি গড়ে উঠছে রুনির।
ফার্গুসন-রুনির সম্পর্কটা ছিল দারুণ। কিন্তু হঠাৎ ওঠা এক ঝোড়ো বাতাস বড় এক ফাটল ধরিয়ে দিয়েছে সেই সম্পর্কে। গত মৌসুমে আকাশে উড়তে থাকা রুনির সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সটা ভালো নয়। তবে এই পারফরম্যান্স-টরম্যান্স নয়, ফাগুর্সন-রুনির মধুর সম্পর্কে তিক্ততার ছিটা দিয়েছে সম্প্রতি ফাঁস হওয়া রুনির ব্যক্তিগত জীবন।
স্ত্রী কলিনের গর্ভাবস্থায় পতিতার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন রুনি। স্ত্রী থাকতেও প্রিয় শিষ্যের এই অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াটা মেনে নিতে পারেননি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ। ফার্গুসন-রুনির সম্পর্কের অবনতি ওই ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর থেকেই শুরু। তবে চুক্তিপত্রে সই না করা এবং ক্লাব ছাড়ার পরিকল্পনার কথাটা রুনি জানিয়েছেন সম্প্রতি।
অন্য নারীর সঙ্গে গোপন সম্পর্ক ফাঁসের পরই রুনিকে এক ম্যাচে বসিয়ে রেখেছিলেন ম্যানইউর কোচ। কারণ হিসেবে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন রুনির অ্যাঙ্কেলে চোটের কথা। ঘটনা ওখানেই শেষ হতে পারত। কিন্তু গত মঙ্গলবার মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে ইউরো বাছাইয়ের ম্যাচ ছিল ইংল্যান্ডের। এই ম্যাচের আগে ‘আপনার চোটের খবর কী?’ সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করতেই খটকা লাগে রুনির। রুনির নাকি কোনো চোটই নেই। এবং যে ভঙ্গিতে তিনি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন তাতে মনে হয়েছিল ফাগুর্সনের কর্তৃত্বকেই চ্যালেঞ্জ করছেন।
চোট না থাকলেও গত শনিবার ওয়েস্টব্রমের বিপক্ষে লিগ ম্যাচে রুনিকে শুরুর একাদশে রাখেননি ফার্গুসন। খেলা শেষের ১৯ মিনিট আগে বদলি হিসেবে নামালেও স্ট্রাইকার রুনিকে লেফট উইংয়ে খেলার নির্দেশ দেন। রুনির ওপর থেকে মন যে উঠে গেছে, গত কিছুদিনে বলা ফার্গুসনের কথাবার্তাতেই রয়েছে এমন আভাস।
সেই ২০০৪ সালে এভারটন থেকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে এসেছিলেন রুনি। ছয়টি বছর কেটেছে আনন্দেই। ম্যানইউর সঙ্গে রুনির চুক্তির মেয়াদ আছে আগামী গ্রীষ্ম পর্যন্ত। মেয়াদটা আরও পাঁচ বছর বাড়ানোর কথা। কিন্তু ফর্ম নেই বলেই কি না, ম্যানইউ চুক্তিটা ঝুলিয়ে রেখেছে। গুজব আছে, জানুয়ারিতে রুনিকে বিক্রি করে দিতে চায় ম্যানইউও। যদিও মিডিয়ার এই গুজবকে ‘নির্বোধ কথাবার্তা’ বলে ফার্গুসন উড়িয়ে দিয়েছেন।
২০০৩ সালে ঠিকই এই রকম পরিবেশেই ম্যানইউ ছেড়ে রিয়ালে আশ্রয় নিয়েছিলেন ডেভিড বেকহাম। তা ম্যানইউ ছাড়লে রুনি কোথায় যাবেন? রুনিরও ঠিকানা হতে পারে রিয়াল মাদ্রিদ। রিয়াল নাকি রুনিকে পেতে আগ্রহী। তাহলে পুরোনো বন্ধু ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে আবারও জুটি গড়ে উঠছে রুনির।
No comments