ইতালির বাধা আয়ারল্যান্ড
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেনের ছিল চোট-সমস্যা। ইতালির ভয় ছিল ম্যাচটি উত্তর আয়ারল্যান্ডের মাঠে বলে। গত বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা চোট-সমস্যাকে জয় করে লিথুয়ানিয়াকে হারিয়েছে ৩-১ গোলে। তবে বেলফাস্ট জয় করা হয়নি চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালির, উত্তর আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে ফিরেছে তারা।
লিথুয়ানিয়াকে নিয়ে স্পেন ভয়ে ছিল জাভি হার্নান্দেজ, সেস ফ্যাব্রিগাস, ফার্নান্দো তোরেসসহ ৬-৭ জন নিয়মিত খেলোয়াড়ের চোট থাকায়। তবে তাঁদের বদলি হিসেবে যাঁরা খেলেছেন, তাঁরা ঠিকই উতরে দিয়েছেন স্পেনকে। বিশেষ করে বলতে হয় ফার্নান্দো লরেন্তের কথা। জোড়া গোল করে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন তোরেস ফিরে এলে তাঁর সঙ্গে স্ট্রাইকিং জুটি বাঁধার সামর্থ্য তাঁর আছে। দলের অন্য গোলটি ডেভিড সিলভার।
স্পেনের সঙ্গে লিথুয়ানিয়ার শক্তির যেমন মেরু-পার্থক্য ইতালির সঙ্গে উত্তর আয়ারল্যান্ডেরও তাই। গত ২৪ বছরে উত্তর আয়ারল্যান্ড বড় কোনো টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ করে নিতে পারেনি। বাছাইপর্বই সার তাদের জন্য। তবে সম্প্রতি নিজেদের মাঠে বড় দলগুলোকে রুখে দেওয়ার একটা অভ্যাস তারা গড়েছে। স্পেন ও ইংল্যান্ডকেও তারা বেলফাস্ট থেকে শূন্য হাতেই বিদায় করেছে। ইতালিকেও তাই শূন্য উপহার দেওয়ার পণ করেছিলেন উত্তর আয়ারল্যান্ডের কোচ নাইজেল ওরথিংটন।
গোলের দিক দিয়ে শূন্য হাতে ফেরালেও একটা পয়েন্ট পেয়েছে ইতালি। তবে ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ‘সি’ গ্রুপের শীর্ষে তারা। উত্তর আয়ারল্যান্ড ৪ পয়েন্ট নিয়ে আছে ৫ নম্বরে। ৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে এস্তোনিয়া।
ইতালির গোলরক্ষককে এদিন একা পেয়েও ডেভিড হিলি যদি গোল করতে ব্যর্থ না হতেন তাহলে মনে হয় পুরো ৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকত উত্তর আয়ারল্যান্ড। সেটা হয়নি, তবে এ নিয়ে আক্ষেপ নেই কোচ ওরথিংটনের, ‘কঠিন এক ম্যাচই ছিল এটা। আর তাতে আমরা যতটা ভালো খেলতে পারি ততটা ভালো না খেলেই একটি পয়েন্ট পেয়েছি।’
এদিকে ইউরো বাছাইপর্বে শুরু থেকেই ধুঁকতে শুরু করা পর্তুগাল ডেনমার্ককে হারিয়েছে ৩-১ গোলে। নানির জোড়া গোলের সঙ্গে গোল করেছেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। জয় পেয়েছে গত বিশ্বকাপের রানার্সআপ হল্যান্ডও। মলদোভার বিপক্ষে ন্যূনতম ব্যবধানের জয়টি ইয়ান হান্টেলারের গোলে।
ইউরো বাছাইপর্বে পরশু এর বাইরে বলার মতো আছে সান মারিনোর বিপক্ষে হাঙ্গেরির ৮-০ গোলের জয় এবং দুটি হ্যাটট্রিক। ৮ গোলের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন সালাই। আর স্লোভেনিয়াকে ফারো দ্বীপপুঞ্জের বিপক্ষে ৫-১ গোলে জেতাতে হ্যাটট্রিক করেছেন মাতাভ।
লিথুয়ানিয়াকে নিয়ে স্পেন ভয়ে ছিল জাভি হার্নান্দেজ, সেস ফ্যাব্রিগাস, ফার্নান্দো তোরেসসহ ৬-৭ জন নিয়মিত খেলোয়াড়ের চোট থাকায়। তবে তাঁদের বদলি হিসেবে যাঁরা খেলেছেন, তাঁরা ঠিকই উতরে দিয়েছেন স্পেনকে। বিশেষ করে বলতে হয় ফার্নান্দো লরেন্তের কথা। জোড়া গোল করে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন তোরেস ফিরে এলে তাঁর সঙ্গে স্ট্রাইকিং জুটি বাঁধার সামর্থ্য তাঁর আছে। দলের অন্য গোলটি ডেভিড সিলভার।
স্পেনের সঙ্গে লিথুয়ানিয়ার শক্তির যেমন মেরু-পার্থক্য ইতালির সঙ্গে উত্তর আয়ারল্যান্ডেরও তাই। গত ২৪ বছরে উত্তর আয়ারল্যান্ড বড় কোনো টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ করে নিতে পারেনি। বাছাইপর্বই সার তাদের জন্য। তবে সম্প্রতি নিজেদের মাঠে বড় দলগুলোকে রুখে দেওয়ার একটা অভ্যাস তারা গড়েছে। স্পেন ও ইংল্যান্ডকেও তারা বেলফাস্ট থেকে শূন্য হাতেই বিদায় করেছে। ইতালিকেও তাই শূন্য উপহার দেওয়ার পণ করেছিলেন উত্তর আয়ারল্যান্ডের কোচ নাইজেল ওরথিংটন।
গোলের দিক দিয়ে শূন্য হাতে ফেরালেও একটা পয়েন্ট পেয়েছে ইতালি। তবে ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ‘সি’ গ্রুপের শীর্ষে তারা। উত্তর আয়ারল্যান্ড ৪ পয়েন্ট নিয়ে আছে ৫ নম্বরে। ৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে এস্তোনিয়া।
ইতালির গোলরক্ষককে এদিন একা পেয়েও ডেভিড হিলি যদি গোল করতে ব্যর্থ না হতেন তাহলে মনে হয় পুরো ৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকত উত্তর আয়ারল্যান্ড। সেটা হয়নি, তবে এ নিয়ে আক্ষেপ নেই কোচ ওরথিংটনের, ‘কঠিন এক ম্যাচই ছিল এটা। আর তাতে আমরা যতটা ভালো খেলতে পারি ততটা ভালো না খেলেই একটি পয়েন্ট পেয়েছি।’
এদিকে ইউরো বাছাইপর্বে শুরু থেকেই ধুঁকতে শুরু করা পর্তুগাল ডেনমার্ককে হারিয়েছে ৩-১ গোলে। নানির জোড়া গোলের সঙ্গে গোল করেছেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। জয় পেয়েছে গত বিশ্বকাপের রানার্সআপ হল্যান্ডও। মলদোভার বিপক্ষে ন্যূনতম ব্যবধানের জয়টি ইয়ান হান্টেলারের গোলে।
ইউরো বাছাইপর্বে পরশু এর বাইরে বলার মতো আছে সান মারিনোর বিপক্ষে হাঙ্গেরির ৮-০ গোলের জয় এবং দুটি হ্যাটট্রিক। ৮ গোলের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন সালাই। আর স্লোভেনিয়াকে ফারো দ্বীপপুঞ্জের বিপক্ষে ৫-১ গোলে জেতাতে হ্যাটট্রিক করেছেন মাতাভ।
No comments