টেন্ডুলকার-মুরালির সঙ্গে সাকিব
শচীন টেন্ডুলকার ও মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে ২০১১ বিশ্বকাপের প্রচারণায় থাকছেন সাকিব আল হাসান।
বিশ্বকাপের স্থানীয় আয়োজক কমিটির টুর্নামেন্ট পরিচালক আলী আহসান (বাবু) কাল জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপ সামনে রেখে অচিরেই দেখা যাবে তিন আয়োজক দেশের তিন ক্রিকেটারকে নিয়ে বানানো প্রচারণামূলক ভিডিও। ভারতের শচীন টেন্ডুলকার ও শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে এতে আছেন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানও।’
বিশ্বকাপের স্থানীয় স্পনসর বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন চাইলে বিশ্বকাপের সময় তুলে ধরতে পারে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পকে। ‘প্রেসবক্সের সজ্জায় বা বিশেষ বিশেষ ল্যান্ডমার্কে কিছু সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই সুযোগটা নিতে পারে পর্যটন করপোরেশন’—বলেছেন আলী আহসান।
বেঙ্গালুরুতে গত ৪ ও ৫ সেপ্টেম্বর হয়েছে বিশ্বকাপ কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির (সিওসি) পরিচালনা কমিটির সভা। ৬ সেপ্টেম্বর হয়েছে সিওসির সভা। কাল দেশে ফিরে আলী আহসান জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির (সিওসি) খাতায় বাংলাদেশের ভেন্যু সংস্কারকাজ ‘সন্তোষজনক’ নম্বরই পাচ্ছে। তিনি আশাবাদী, নির্ধারিত সময়ের আগেই আইসিসিকে বিশ্বকাপের ভেন্যু বুঝিয়ে দিতে পারবে বাংলাদেশ।
আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব ভেন্যুর কাজ শেষ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাঠাতে হবে আইসিসির কাছে। আর ভেন্যু পর্যবেক্ষণের কাজ ১৮ থেকে ২১ নভেম্বরের মধ্যে শুরু হয়ে চলবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ‘ভেন্যু পর্যবেক্ষণ শ্রীলঙ্কায় শুরু হয়ে আমাদের হবে সবার শেষে। আমি জেনেছি, তার আগেই আমাদের ভেন্যুগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কারকাজ শেষ হয়ে যাবে’—বলেছেন টুর্নামেন্ট পরিচালক। বাংলাদেশ আশাবাদী থাকলেও ভেন্যুর সংস্কারকাজে ভারত ও শ্রীলঙ্কা ভারতের মুম্বাই এবং শ্রীলঙ্কার কলম্বোর ভেন্যুর কাজের অগ্রগতিতে সন্তোষজনক নয়।
বাংলাদেশের চারটি স্টেডিয়ামে সংস্কারকাজ চলছে এবং তাতে আসনসংখ্যা কমে যাচ্ছে এসব স্টেডিয়ামের। চূড়ান্তভাবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের মোট আসনসংখ্যা হবে ২৬৪৩৪, চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ১৬০৪৪, ফতুল্লা স্টেডিয়ামের ১৮০০৭ এবং বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ২৫১৫৭। আগামী বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। আড়াই ঘণ্টার অনুষ্ঠান শুরু হবে বিকেল সোয়া ৫টায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১৪টি দলের খেলোয়াড়দেরই অংশগ্রহণের সম্ভাবনা আছে।
বেঙ্গালুরুর পরিচালনা কমিটির সভায় প্রতিটি দলের সদস্যসংখ্যা, উইকেটের ধরন, মাঠের আয়তন, দর্শকদের সুবিধা-অসুবিধা, নিরাপত্তা, ভিসা-প্রক্রিয়া, টিকিট, পয়েন্ট পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে। আলী আহসান জানিয়েছেন, ১৫ জন খেলোয়াড়সহ প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ২৩ সদস্যের হবে। অতিরিক্ত সদস্যের খরচ বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে। বিশ্বকাপে সমান বাউন্সের উইকেট বানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাউন্ডারি রোপের ভেতর মাঠের আয়তন রাখতে বলা হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ গজের ভেতর (বাংলাদেশ রাখবে ৭৫ গজ)। এ ছাড়া বিশ্বকাপ উপলক্ষে ভারতের ভিসা-প্রক্রিয়া সহজ করারও আশ্বাস দিয়েছেন বিসিসিআই সভাপতি শারদ পাওয়ার।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, বিশ্বকাপে ‘ওয়ান ওভার এলিমিনেটর’ পদ্ধতি কার্যকর হবে নকআউট পর্যায়ে। গ্রুপ পর্বের কোনো ম্যাচ টাই হলে দুই দলই সমান পয়েন্ট পাবে।
বিশ্বকাপের স্থানীয় আয়োজক কমিটির টুর্নামেন্ট পরিচালক আলী আহসান (বাবু) কাল জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপ সামনে রেখে অচিরেই দেখা যাবে তিন আয়োজক দেশের তিন ক্রিকেটারকে নিয়ে বানানো প্রচারণামূলক ভিডিও। ভারতের শচীন টেন্ডুলকার ও শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে এতে আছেন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানও।’
বিশ্বকাপের স্থানীয় স্পনসর বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন চাইলে বিশ্বকাপের সময় তুলে ধরতে পারে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পকে। ‘প্রেসবক্সের সজ্জায় বা বিশেষ বিশেষ ল্যান্ডমার্কে কিছু সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই সুযোগটা নিতে পারে পর্যটন করপোরেশন’—বলেছেন আলী আহসান।
বেঙ্গালুরুতে গত ৪ ও ৫ সেপ্টেম্বর হয়েছে বিশ্বকাপ কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির (সিওসি) পরিচালনা কমিটির সভা। ৬ সেপ্টেম্বর হয়েছে সিওসির সভা। কাল দেশে ফিরে আলী আহসান জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির (সিওসি) খাতায় বাংলাদেশের ভেন্যু সংস্কারকাজ ‘সন্তোষজনক’ নম্বরই পাচ্ছে। তিনি আশাবাদী, নির্ধারিত সময়ের আগেই আইসিসিকে বিশ্বকাপের ভেন্যু বুঝিয়ে দিতে পারবে বাংলাদেশ।
আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব ভেন্যুর কাজ শেষ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাঠাতে হবে আইসিসির কাছে। আর ভেন্যু পর্যবেক্ষণের কাজ ১৮ থেকে ২১ নভেম্বরের মধ্যে শুরু হয়ে চলবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ‘ভেন্যু পর্যবেক্ষণ শ্রীলঙ্কায় শুরু হয়ে আমাদের হবে সবার শেষে। আমি জেনেছি, তার আগেই আমাদের ভেন্যুগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কারকাজ শেষ হয়ে যাবে’—বলেছেন টুর্নামেন্ট পরিচালক। বাংলাদেশ আশাবাদী থাকলেও ভেন্যুর সংস্কারকাজে ভারত ও শ্রীলঙ্কা ভারতের মুম্বাই এবং শ্রীলঙ্কার কলম্বোর ভেন্যুর কাজের অগ্রগতিতে সন্তোষজনক নয়।
বাংলাদেশের চারটি স্টেডিয়ামে সংস্কারকাজ চলছে এবং তাতে আসনসংখ্যা কমে যাচ্ছে এসব স্টেডিয়ামের। চূড়ান্তভাবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের মোট আসনসংখ্যা হবে ২৬৪৩৪, চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ১৬০৪৪, ফতুল্লা স্টেডিয়ামের ১৮০০৭ এবং বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ২৫১৫৭। আগামী বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। আড়াই ঘণ্টার অনুষ্ঠান শুরু হবে বিকেল সোয়া ৫টায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১৪টি দলের খেলোয়াড়দেরই অংশগ্রহণের সম্ভাবনা আছে।
বেঙ্গালুরুর পরিচালনা কমিটির সভায় প্রতিটি দলের সদস্যসংখ্যা, উইকেটের ধরন, মাঠের আয়তন, দর্শকদের সুবিধা-অসুবিধা, নিরাপত্তা, ভিসা-প্রক্রিয়া, টিকিট, পয়েন্ট পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে। আলী আহসান জানিয়েছেন, ১৫ জন খেলোয়াড়সহ প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ২৩ সদস্যের হবে। অতিরিক্ত সদস্যের খরচ বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে। বিশ্বকাপে সমান বাউন্সের উইকেট বানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাউন্ডারি রোপের ভেতর মাঠের আয়তন রাখতে বলা হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ গজের ভেতর (বাংলাদেশ রাখবে ৭৫ গজ)। এ ছাড়া বিশ্বকাপ উপলক্ষে ভারতের ভিসা-প্রক্রিয়া সহজ করারও আশ্বাস দিয়েছেন বিসিসিআই সভাপতি শারদ পাওয়ার।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, বিশ্বকাপে ‘ওয়ান ওভার এলিমিনেটর’ পদ্ধতি কার্যকর হবে নকআউট পর্যায়ে। গ্রুপ পর্বের কোনো ম্যাচ টাই হলে দুই দলই সমান পয়েন্ট পাবে।
No comments