যেখানে এগিয়ে জার্মানি
বিশ্বকাপের দলীয় রেকর্ডগুলোতে ব্রাজিলকে টেক্কা দিতে পারে একমাত্র জার্মানিই। সবচেয়ে বেশি পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন, সবচেয়ে বেশি জয় (৬৭) ও গোল (২১০) ব্রাজিলের। জার্মানি খেলেছে সবচেয়ে বেশি সেমিফাইনাল (১২) ও ফাইনাল (৭)। এই বিশ্বকাপেই সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডে জার্মানি টপকে গেছে ব্রাজিলকে।
জার্মানির রেকর্ডের তালিকায় যোগ হলো আরেকটি অধ্যায়। বিশ্বকাপ ইতিহাসে টানা দ্বিতীয়বার তৃতীয় হওয়া একমাত্র দল এখন জার্মানিই। সবচেয়ে বেশিবার তৃতীয় হওয়ার রেকর্ডটা আগে থেকেই ছিল জার্মানদের। পরশু সেটির পরিধি বাড়ল। জার্মানি চারবার তৃতীয় হয়েছে।
রেকর্ড বইয়ে ১৯ বিশ্বকাপের প্রতিটিরই তৃতীয় হওয়া দলকে খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ হয়েছে ১৭টি। প্রথম ও চতুর্থ বিশ্বকাপে ছিল না কোনো তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৯৩০ বিশ্বকাপের তৃতীয় দলকে বের করতে গলদঘর্ম হতে হয়েছে ফিফাকে। যুক্তরাষ্ট্র ও যুগোস্লাভিয়া, দুদলই সেমিতে হারে ৬-১ গোলে। গ্রুপ পর্বে দুদলই পেয়েছিল ৪ পয়েন্ট করে, গোলও করেছিল সমান ৬টি করে। শেষে যুক্তরাষ্ট্রকে তৃতীয় ঘোষণা করা হয় কোনো গোল না খাওয়ায়। ১৯৫০ বিশ্বকাপে কোনো ফাইনাল ছিল না। প্রাথমিক রাউন্ডে ৪ গ্রুপের সেরা দল নিয়ে লিগভিত্তিক চূড়ান্ত রাউন্ড হয়েছিল সেবার। চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে, তৃতীয় সুইডেন।
পাঁচবার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ খেলে চারবারই জিতেছে জার্মানি। উরুগুয়ে এ নিয়ে তিনবার খেলল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ, হারল তিনবারই। তিনবার খেলেছে ফ্রান্সও, জিতেছে দুবার। দুবার তৃতীয় হয়েছে সুইডেনও। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে বুলগেরিয়াকে ৪-০ গোলে হারিয়ে পাওয়া সুইডেনের জয়টা তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়। এবার জার্মানির আগে টানা দুবার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ খেলেছিল ব্রাজিল (১৯৭৪, ১৯৭৮) ও ফ্রান্স (১৯৮২, ১৯৮৬)।
জার্মানির রেকর্ডের তালিকায় যোগ হলো আরেকটি অধ্যায়। বিশ্বকাপ ইতিহাসে টানা দ্বিতীয়বার তৃতীয় হওয়া একমাত্র দল এখন জার্মানিই। সবচেয়ে বেশিবার তৃতীয় হওয়ার রেকর্ডটা আগে থেকেই ছিল জার্মানদের। পরশু সেটির পরিধি বাড়ল। জার্মানি চারবার তৃতীয় হয়েছে।
রেকর্ড বইয়ে ১৯ বিশ্বকাপের প্রতিটিরই তৃতীয় হওয়া দলকে খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ হয়েছে ১৭টি। প্রথম ও চতুর্থ বিশ্বকাপে ছিল না কোনো তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৯৩০ বিশ্বকাপের তৃতীয় দলকে বের করতে গলদঘর্ম হতে হয়েছে ফিফাকে। যুক্তরাষ্ট্র ও যুগোস্লাভিয়া, দুদলই সেমিতে হারে ৬-১ গোলে। গ্রুপ পর্বে দুদলই পেয়েছিল ৪ পয়েন্ট করে, গোলও করেছিল সমান ৬টি করে। শেষে যুক্তরাষ্ট্রকে তৃতীয় ঘোষণা করা হয় কোনো গোল না খাওয়ায়। ১৯৫০ বিশ্বকাপে কোনো ফাইনাল ছিল না। প্রাথমিক রাউন্ডে ৪ গ্রুপের সেরা দল নিয়ে লিগভিত্তিক চূড়ান্ত রাউন্ড হয়েছিল সেবার। চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে, তৃতীয় সুইডেন।
পাঁচবার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ খেলে চারবারই জিতেছে জার্মানি। উরুগুয়ে এ নিয়ে তিনবার খেলল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ, হারল তিনবারই। তিনবার খেলেছে ফ্রান্সও, জিতেছে দুবার। দুবার তৃতীয় হয়েছে সুইডেনও। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে বুলগেরিয়াকে ৪-০ গোলে হারিয়ে পাওয়া সুইডেনের জয়টা তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়। এবার জার্মানির আগে টানা দুবার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ খেলেছিল ব্রাজিল (১৯৭৪, ১৯৭৮) ও ফ্রান্স (১৯৮২, ১৯৮৬)।
No comments