মিয়ানমারের নির্বাচনে অংশ নেবে নবগঠিত এনডিএফ
মিয়ানমারের নবগঠিত রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এনডিএফ) সে দেশে এ বছরের আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছে। রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম এ খবর জানিয়েছে। সম্প্রতি গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ভেঙে গঠিত হয়েছে এনডিএফ। খিন মোং সুয়ের নেতৃত্বে গঠিত দলটির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার এই সিদ্ধান্ত এনএলডির সিদ্ধান্তের বিপরীত।
সু চির নেতৃত্বাধীন মিয়ানমারের প্রচলিত ধারার গণতন্ত্রপন্থী নেতারা সেখানকার সামরিক শাসকদের জারি করা নতুন আইনের অধীনে এনএলডিকে নিবন্ধন করাতে রাজি হননি। সমালোচকেরা বলছেন, মিয়ানমারে ২০ বছরের মধ্যে অনুষ্ঠেয় প্রথম এই নির্বাচন আসলে সামরিক শাসকদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার উদ্দেশ্যেই আয়োজন করা হচ্ছে। এর আগে সর্বশেষ ১৯৯০ সালের নির্বাচনে এনএলডি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও সামরিক জান্তা তাদের ক্ষমতা গ্রহণ করতে দেয়নি।
নিজস্ব আইনজীবীর মাধ্যমে দলের এই ভাঙনের ব্যাপারে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সু চি। গত দুই দশকের বেশির ভাগ সময় গৃহবন্দিত্বের মধ্যে কাটিয়েছেন নোবেল পুরস্কারজয়ী এই নেত্রী।
এনএলডির নেতারা অভিযোগ করেছেন, ভোট পাওয়ার জন্য নবগঠিত এনডিএফ তাদের দলীয় প্রতীক (বাঁশ থেকে তৈরি টুপি) চুরি করেছে। তবে খিন দাবি করেছেন, তাঁদের দলের প্রতীক এনএলডির থেকে আলাদা। কারণ তাঁদের প্রতীকে টুপির ওপর দুটি তারকা রয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, এনএফডি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অব্যাহত রাখবে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত পত্রিকা আহলিন-এর খবরে বলা হয়েছে, নতুন দলটি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুমতি পেয়েছে। নিবন্ধিত আরও ৩৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। তবে জান্তা সরকার এখনো নির্বাচনের কোনো সময়সূচি ঘোষণা করেনি।
এনএফডির চেয়ারম্যান ড. থান নিয়েইন আশা প্রকাশ করে বলেছেন, নতুন নির্বাচন পরিবর্তন আনবে। সু চির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁকে গণতন্ত্রের একজন সত্যিকারের প্রতীক হিসেবে অভিহিত করেন নিয়েইন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময়ই তাঁর সাহস, বিশ্বাস ও আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাই।’
সু চির নেতৃত্বাধীন মিয়ানমারের প্রচলিত ধারার গণতন্ত্রপন্থী নেতারা সেখানকার সামরিক শাসকদের জারি করা নতুন আইনের অধীনে এনএলডিকে নিবন্ধন করাতে রাজি হননি। সমালোচকেরা বলছেন, মিয়ানমারে ২০ বছরের মধ্যে অনুষ্ঠেয় প্রথম এই নির্বাচন আসলে সামরিক শাসকদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার উদ্দেশ্যেই আয়োজন করা হচ্ছে। এর আগে সর্বশেষ ১৯৯০ সালের নির্বাচনে এনএলডি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও সামরিক জান্তা তাদের ক্ষমতা গ্রহণ করতে দেয়নি।
নিজস্ব আইনজীবীর মাধ্যমে দলের এই ভাঙনের ব্যাপারে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সু চি। গত দুই দশকের বেশির ভাগ সময় গৃহবন্দিত্বের মধ্যে কাটিয়েছেন নোবেল পুরস্কারজয়ী এই নেত্রী।
এনএলডির নেতারা অভিযোগ করেছেন, ভোট পাওয়ার জন্য নবগঠিত এনডিএফ তাদের দলীয় প্রতীক (বাঁশ থেকে তৈরি টুপি) চুরি করেছে। তবে খিন দাবি করেছেন, তাঁদের দলের প্রতীক এনএলডির থেকে আলাদা। কারণ তাঁদের প্রতীকে টুপির ওপর দুটি তারকা রয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, এনএফডি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অব্যাহত রাখবে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত পত্রিকা আহলিন-এর খবরে বলা হয়েছে, নতুন দলটি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুমতি পেয়েছে। নিবন্ধিত আরও ৩৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। তবে জান্তা সরকার এখনো নির্বাচনের কোনো সময়সূচি ঘোষণা করেনি।
এনএফডির চেয়ারম্যান ড. থান নিয়েইন আশা প্রকাশ করে বলেছেন, নতুন নির্বাচন পরিবর্তন আনবে। সু চির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁকে গণতন্ত্রের একজন সত্যিকারের প্রতীক হিসেবে অভিহিত করেন নিয়েইন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময়ই তাঁর সাহস, বিশ্বাস ও আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাই।’
No comments