আমেরিকায় স্লিপিং ব্যাগ রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধা অব্যাহত থাকবে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিনা শুল্কেই রপ্তানি করা যাবে বাংলাদেশে প্রস্তুত করা ‘স্লিপিং ব্যাগ’। বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ রপ্তানিতে জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্স (জিএসপি) সুবিধা অব্যাহত থাকবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘এক্সেল আউটডোর’ নামের একটি কোম্পানির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। ওবামা প্রশাসনের সাম্প্রতিক এক সিদ্ধান্তে ওই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে।
এক্সেল আউটডোর নামক মার্কিন কোম্পানিটি চলতি বছরের শুরুতে ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভে (ইউএসটিআর) এক আবেদনে জানায়, বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ একটি টেক্সটাইল পণ্য। সুতরাং যুক্তরাষ্ট্রে এ পণ্য রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধা প্রত্যাহার করে নেওয়া হোক।
এরপর ইউএসটিআর জিএসপি সুবিধা পর্যালোচনা করার উদ্যোগ নেয়। পাশাপাশি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চেষ্টা চলতে থাকে সুবিধা অব্যাহত রাখার জন্য। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকাসহ (সিইপিজেড) স্লিপিং ব্যাগ কারখানার মালিকেরা এক্সেল ডোরের আবেদনটি নিয়ে পর্যালোচনা করেন। তারপর বাংলাদেশের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদন করা হয়।
গত ১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন এক সিদ্ধান্তে জানায়, বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ পণ্যটি জিএসপি সুবিধা প্রাপ্য হবে এবং বিনা শুল্কে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করা যাবে।
বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের ৮৮টি কারখানায় স্লিপিং ব্যাগ প্রস্তুত করা হয়। বিভিন্ন ক্যাম্পে যাওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে স্লিপিং ব্যাগ অত্যন্ত জনপ্রিয়। হংকং ও বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে স্লিপিং ব্যাগের দুই উদীয়মান রপ্তানিকারক দেশ।
২০০৯ সালে ৭৬ দশমিক ১০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৫৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকার সমপরিমাণ স্লিপিং ব্যাগ আমদানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তার আগের বছরের আমদানির পরিমাণ ছিল ৯৫ দশমিক ২০ মিলিয়ন ডলার বা ৬৬৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের স্লিপিং ব্যাগ বাজারের ৯৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে চীন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ছয় লাখ ১১ হাজার ৯২৭ ডলার মূল্যের স্লিপিং ব্যাগ, যা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের শূন্য দশমিক আট শতাংশ। তবে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি ১৬ হাজার ডলার বা শূন্য দশমিক শূন্য দুই শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘এক্সেল আউটডোর’ নামের একটি কোম্পানির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। ওবামা প্রশাসনের সাম্প্রতিক এক সিদ্ধান্তে ওই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে।
এক্সেল আউটডোর নামক মার্কিন কোম্পানিটি চলতি বছরের শুরুতে ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভে (ইউএসটিআর) এক আবেদনে জানায়, বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ একটি টেক্সটাইল পণ্য। সুতরাং যুক্তরাষ্ট্রে এ পণ্য রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধা প্রত্যাহার করে নেওয়া হোক।
এরপর ইউএসটিআর জিএসপি সুবিধা পর্যালোচনা করার উদ্যোগ নেয়। পাশাপাশি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চেষ্টা চলতে থাকে সুবিধা অব্যাহত রাখার জন্য। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেল, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকাসহ (সিইপিজেড) স্লিপিং ব্যাগ কারখানার মালিকেরা এক্সেল ডোরের আবেদনটি নিয়ে পর্যালোচনা করেন। তারপর বাংলাদেশের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদন করা হয়।
গত ১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন এক সিদ্ধান্তে জানায়, বাংলাদেশি স্লিপিং ব্যাগ পণ্যটি জিএসপি সুবিধা প্রাপ্য হবে এবং বিনা শুল্কে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করা যাবে।
বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের ৮৮টি কারখানায় স্লিপিং ব্যাগ প্রস্তুত করা হয়। বিভিন্ন ক্যাম্পে যাওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে স্লিপিং ব্যাগ অত্যন্ত জনপ্রিয়। হংকং ও বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে স্লিপিং ব্যাগের দুই উদীয়মান রপ্তানিকারক দেশ।
২০০৯ সালে ৭৬ দশমিক ১০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৫৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকার সমপরিমাণ স্লিপিং ব্যাগ আমদানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তার আগের বছরের আমদানির পরিমাণ ছিল ৯৫ দশমিক ২০ মিলিয়ন ডলার বা ৬৬৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের স্লিপিং ব্যাগ বাজারের ৯৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে চীন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ছয় লাখ ১১ হাজার ৯২৭ ডলার মূল্যের স্লিপিং ব্যাগ, যা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের শূন্য দশমিক আট শতাংশ। তবে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি ১৬ হাজার ডলার বা শূন্য দশমিক শূন্য দুই শতাংশ।
No comments