রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিতে শুরু করেছে কিউবা
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কিউবা সরকার শনিবার থেকে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিতে শুরু করেছে। প্রথম দফায় একদল অসুস্থ রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। কিউবা যে ৫২ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনৈতিক বন্দীকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে, এঁরা তাঁদেরই অন্তর্ভুক্ত।
মুক্তি পাওয়া বন্দীদের আত্মীয়স্বজনেরা জানিয়েছেন, তিনজন বন্দীকে জ্ঞাত স্থান থেকে শনিবার মুক্তি দেওয়া হয়। ১৭ জন বন্দীর যে দলটির মুক্তির পর স্পেন যাওয়ার কথা রয়েছে, মুক্তি পাওয়া এই তিনজন সে দলের।
কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রো ও কার্ডিনাল জেইম ওর্তেগার মধ্যে এ সপ্তাহের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এসব রাজনৈতিক বন্দীকে ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে কিউবায় এত বেশিসংখ্যক রাজনৈতিক বন্দী মুক্তি দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম।
এদিকে ভিন্নমতাবলম্বী হোসে লুইস গার্সিয়া প্যাকুয়ে তাঁর পরিবারের লোকজনকে ফোন করে বলেছেন, তাঁকে লাস টুনাস প্রাদেশিক কারগার থেকে হাভানার অজ্ঞাত এক স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ভিন্নমতাবলম্বী পাবলো পাচিকো ও লুইস মিলানের স্ত্রীরা জানিয়েছেন, তাদের স্বামীরা ফোন করে তাঁদের মুক্তি পাওয়ার কথা বলেছেন।
এর আগে কিউবার রোমান ক্যাথলিক গির্জার একজন কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, ১০ জন বন্দীকে শিগগিরই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। মুক্তির পর তাঁরা স্পেন চলে যাবেন।
কিউবা ২০০৩ সালে ৭৫ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনীতিক, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ৫২ জনকে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা সবাই সাজা পাওয়া। তাঁদের ছয় থেকে ২৮ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি মুক্তির দাবিতে অনশনরত একজন রাজনৈতিক বন্দী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর থেকেই রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকে। চাপের মুখে অবশেষে কিউবা সরকার ৫২ জন রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
মুক্তি পাওয়া বন্দীদের আত্মীয়স্বজনেরা জানিয়েছেন, তিনজন বন্দীকে জ্ঞাত স্থান থেকে শনিবার মুক্তি দেওয়া হয়। ১৭ জন বন্দীর যে দলটির মুক্তির পর স্পেন যাওয়ার কথা রয়েছে, মুক্তি পাওয়া এই তিনজন সে দলের।
কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রো ও কার্ডিনাল জেইম ওর্তেগার মধ্যে এ সপ্তাহের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এসব রাজনৈতিক বন্দীকে ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে কিউবায় এত বেশিসংখ্যক রাজনৈতিক বন্দী মুক্তি দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম।
এদিকে ভিন্নমতাবলম্বী হোসে লুইস গার্সিয়া প্যাকুয়ে তাঁর পরিবারের লোকজনকে ফোন করে বলেছেন, তাঁকে লাস টুনাস প্রাদেশিক কারগার থেকে হাভানার অজ্ঞাত এক স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ভিন্নমতাবলম্বী পাবলো পাচিকো ও লুইস মিলানের স্ত্রীরা জানিয়েছেন, তাদের স্বামীরা ফোন করে তাঁদের মুক্তি পাওয়ার কথা বলেছেন।
এর আগে কিউবার রোমান ক্যাথলিক গির্জার একজন কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, ১০ জন বন্দীকে শিগগিরই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। মুক্তির পর তাঁরা স্পেন চলে যাবেন।
কিউবা ২০০৩ সালে ৭৫ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনীতিক, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ৫২ জনকে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা সবাই সাজা পাওয়া। তাঁদের ছয় থেকে ২৮ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি মুক্তির দাবিতে অনশনরত একজন রাজনৈতিক বন্দী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর থেকেই রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকে। চাপের মুখে অবশেষে কিউবা সরকার ৫২ জন রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
No comments