শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধক দূর করতে কাজ চলছে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের অনেক সুযোগ রয়েছে। কিন্তু নানামুখী শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতার কারণে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
তবে এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। শিগগিরই তার ইতিবাচক ফল দেখা যাবে।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে ভারতের সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদমন্ত্রী এবং রাজ্যসভার সদস্য মণিশংকর আয়ারের নেতৃত্বাধীন ৩১ সদস্যের এক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (আইবিসিসিআই) সভাপতি মাতলুব আহমাদ, ভারতের মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের সদস্য মনিষ ঝাঁঝারিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় প্রতিনিধিদলটি গত ১০ জুলাই চার দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে এসেছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান জানান, স্বাধীনতা-পূর্ব সময়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর নিজেদের মধ্যে যা বাণিজ্য হতো, তা ছিল তাদের মোট আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশ।
নানামুখী শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতা আরোপের কারণে কমতে কমতে তা পাঁচ শতাংশে নেমে এসেছে।
ফারুক খান বলেন, এই অঞ্চলের বাণিজ্য চলে গেছে অন্য জায়গায়। সম্পর্কোন্নয়নের মাধ্যমে এই বাণিজ্য আরও এবং আবারও সম্প্রসারণ করা সম্ভব।
মণিশংকর আয়ার বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর হলে এই অঞ্চল হবে বিশ্বের অন্যতম সম্ভাবনাময় অঞ্চল। সে লক্ষ্যেই কাজ করতে হবে।
মণিশংকর আয়ার বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক সীমা থাকলেও আমরা অর্থনৈতিক সীমা রাখতে চাই না। আমরা চাই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ বাংলাদেশে সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাক।’
বৈঠকে আইবিসিসিআই ও মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। আইবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব আহমাদ ও মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের সদস্য মনিষ ঝাঁঝারিয়া এতে স্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ঘাটতি ছিল ২৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এই বছর বাংলাদেশ ভারতে ২৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছে। আর একই সময়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য।
তবে তার আগের বছর অর্থাৎ ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারতে রেকর্ড ৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। অবশ্য ওই বছর আমদানিও করেছিল ৩৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের পণ্য। ফলে ঘাটতি দাঁড়িয়েছিল ৩০০ কোটি ডলারের ওপরে।
আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বাংলাদেশ ভারতে ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
তবে এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। শিগগিরই তার ইতিবাচক ফল দেখা যাবে।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে ভারতের সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদমন্ত্রী এবং রাজ্যসভার সদস্য মণিশংকর আয়ারের নেতৃত্বাধীন ৩১ সদস্যের এক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (আইবিসিসিআই) সভাপতি মাতলুব আহমাদ, ভারতের মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের সদস্য মনিষ ঝাঁঝারিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় প্রতিনিধিদলটি গত ১০ জুলাই চার দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে এসেছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান জানান, স্বাধীনতা-পূর্ব সময়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর নিজেদের মধ্যে যা বাণিজ্য হতো, তা ছিল তাদের মোট আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশ।
নানামুখী শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতা আরোপের কারণে কমতে কমতে তা পাঁচ শতাংশে নেমে এসেছে।
ফারুক খান বলেন, এই অঞ্চলের বাণিজ্য চলে গেছে অন্য জায়গায়। সম্পর্কোন্নয়নের মাধ্যমে এই বাণিজ্য আরও এবং আবারও সম্প্রসারণ করা সম্ভব।
মণিশংকর আয়ার বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর হলে এই অঞ্চল হবে বিশ্বের অন্যতম সম্ভাবনাময় অঞ্চল। সে লক্ষ্যেই কাজ করতে হবে।
মণিশংকর আয়ার বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক সীমা থাকলেও আমরা অর্থনৈতিক সীমা রাখতে চাই না। আমরা চাই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ বাংলাদেশে সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাক।’
বৈঠকে আইবিসিসিআই ও মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। আইবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব আহমাদ ও মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের সদস্য মনিষ ঝাঁঝারিয়া এতে স্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ঘাটতি ছিল ২৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এই বছর বাংলাদেশ ভারতে ২৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছে। আর একই সময়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য।
তবে তার আগের বছর অর্থাৎ ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারতে রেকর্ড ৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। অবশ্য ওই বছর আমদানিও করেছিল ৩৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের পণ্য। ফলে ঘাটতি দাঁড়িয়েছিল ৩০০ কোটি ডলারের ওপরে।
আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বাংলাদেশ ভারতে ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
No comments