‘নতজানু ইংল্যান্ড’
ইংল্যান্ড ফুটবল দলের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতায় ইংলিশ সংবাদমাধ্যম স্বমূর্তি ধারণ করে মুণ্ডুপাত করছিল স্টিভেন জেরার্ড, ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডদের। এই সুযোগে খোঁচা দিয়েছিলেন গ্রায়েম সোয়ানও। ইংলিশ স্পিনার বলছিলেন, ফুটবলারদের নয়, ক্রিকেটারদেরই সোনালি প্রজন্ম বলা উচিত। কথাটা ঠিকমতো হজম করার সময় পেলেন না সোয়ান। এর আগেই দেখলেন, তাঁরই ‘সোনালি প্রজন্মের’ সতীর্থরা আত্মসমর্পণ করে বসেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। আর সঙ্গে সঙ্গে সোয়ানের বুঝে ফেলার কথা, ইংলিশ সংবাদমাধ্যম কারও বন্ধু না।
বাংলাদেশের কাছে ৫ রানে ইংল্যান্ডের ‘অবমাননাকর’ পরাজয়ের পরই তোপ দাগা শুরু করে দিয়েছে ইংলিশ সংবাদমাধ্যম। কেউ লিখছে এই পরাজয় ইংল্যান্ডের জন্য অসম্মানজনক, কেউ বলছে আত্মতৃপ্তিতে ভেসে যাওয়া ইংলিশদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষা আবার কেউ লিখছে ইংলিশদের ‘অপমানের চূড়ান্ত’ করেছে বাংলাদেশ।
দ্য সানডে টাইমস লিখেছে, ‘ইংল্যান্ড হয়তো এখন নিজেদের ফিল্ডিং, দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিং এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত—এসব বিষয়ে আলোচনা করবে। কিন্তু বাংলাদেশের এই জয়ের পুরো কৃতিত্ব প্রাপ্যই।’
বাংলাদেশের কৃতিত্বটাকে দ্য মেইল বর্ণনা করেছে এভাবে, ‘নতজানু ইংল্যান্ড। আত্মতৃপ্ত ইংল্যান্ড এখন বিব্রত।’ এই পত্রিকাতেই লেখা হয়েছে, ‘লোকে এটাকে বাংলাদেশের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের হার হিসেবে দেখছে। কিন্তু এটা আসলে ইংল্যান্ডের জন্য চূড়ান্ত অপমান।’
দ্য সানডে টেলিগ্রাফ পত্রিকা এই পরাজয়কে ‘অবমাননাকর’ উল্লেখ করে লিখেছে, ‘দুর্দান্ত ফিল্ডিং, স্পিন বোলিং এবং সাফল্যের তীব্র ক্ষুধা দিয়ে জয়টা পেল বাংলাদেশ।’ নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড পরাজিত এই ইংল্যান্ড দলকে ‘ক্লান্ত, মসৃণ, হাতড়ে বেড়ানো একটা দল এবং অলস, শৃঙ্খলাহীন ও কিঞ্চিৎ উদ্ধত দল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। পত্রিকাটি লিখেছে, ‘ক্যাচ পড়েছে, রানআউট মিস হয়েছে, ব্যাটসম্যানরা উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের দল বছরের জঘন্যতম পারফরম্যান্স করল। ইংল্যান্ডের এই ম্যাচে কখনোই জয় প্রাপ্য ছিল না।’
দ্য অবজারভার লিখেছে, ‘রুখে দাঁড়ানো বাংলাদেশের কাছে ইংল্যান্ডের শোচনীয় পরাজয়। ব্রিস্টলের একটি লোকও বাংলাদেশের এই জয়ে অখুশি হননি। কারণ এটা পুরোপুরিই তাদের প্রাপ্য ছিল।’ দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট আবার বাংলাদেশের জয়টাকে দেখছে এভাবে, ‘নায়কদের দল বাংলাদেশ। পাঁচজন বোলার দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।’
আর সানডে মিরর লিখেছে, ‘মাশরাফি বিন মুর্তজার ‘‘ব্যাঙ্গার’’রা অসহায় ইংলিশ ব্যাটিংকে বিব্রতকরভাবে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।’
বাংলাদেশের কাছে ৫ রানে ইংল্যান্ডের ‘অবমাননাকর’ পরাজয়ের পরই তোপ দাগা শুরু করে দিয়েছে ইংলিশ সংবাদমাধ্যম। কেউ লিখছে এই পরাজয় ইংল্যান্ডের জন্য অসম্মানজনক, কেউ বলছে আত্মতৃপ্তিতে ভেসে যাওয়া ইংলিশদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষা আবার কেউ লিখছে ইংলিশদের ‘অপমানের চূড়ান্ত’ করেছে বাংলাদেশ।
দ্য সানডে টাইমস লিখেছে, ‘ইংল্যান্ড হয়তো এখন নিজেদের ফিল্ডিং, দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিং এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত—এসব বিষয়ে আলোচনা করবে। কিন্তু বাংলাদেশের এই জয়ের পুরো কৃতিত্ব প্রাপ্যই।’
বাংলাদেশের কৃতিত্বটাকে দ্য মেইল বর্ণনা করেছে এভাবে, ‘নতজানু ইংল্যান্ড। আত্মতৃপ্ত ইংল্যান্ড এখন বিব্রত।’ এই পত্রিকাতেই লেখা হয়েছে, ‘লোকে এটাকে বাংলাদেশের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের হার হিসেবে দেখছে। কিন্তু এটা আসলে ইংল্যান্ডের জন্য চূড়ান্ত অপমান।’
দ্য সানডে টেলিগ্রাফ পত্রিকা এই পরাজয়কে ‘অবমাননাকর’ উল্লেখ করে লিখেছে, ‘দুর্দান্ত ফিল্ডিং, স্পিন বোলিং এবং সাফল্যের তীব্র ক্ষুধা দিয়ে জয়টা পেল বাংলাদেশ।’ নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড পরাজিত এই ইংল্যান্ড দলকে ‘ক্লান্ত, মসৃণ, হাতড়ে বেড়ানো একটা দল এবং অলস, শৃঙ্খলাহীন ও কিঞ্চিৎ উদ্ধত দল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। পত্রিকাটি লিখেছে, ‘ক্যাচ পড়েছে, রানআউট মিস হয়েছে, ব্যাটসম্যানরা উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের দল বছরের জঘন্যতম পারফরম্যান্স করল। ইংল্যান্ডের এই ম্যাচে কখনোই জয় প্রাপ্য ছিল না।’
দ্য অবজারভার লিখেছে, ‘রুখে দাঁড়ানো বাংলাদেশের কাছে ইংল্যান্ডের শোচনীয় পরাজয়। ব্রিস্টলের একটি লোকও বাংলাদেশের এই জয়ে অখুশি হননি। কারণ এটা পুরোপুরিই তাদের প্রাপ্য ছিল।’ দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট আবার বাংলাদেশের জয়টাকে দেখছে এভাবে, ‘নায়কদের দল বাংলাদেশ। পাঁচজন বোলার দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।’
আর সানডে মিরর লিখেছে, ‘মাশরাফি বিন মুর্তজার ‘‘ব্যাঙ্গার’’রা অসহায় ইংলিশ ব্যাটিংকে বিব্রতকরভাবে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।’
No comments