মিথ্যা বলায় পুরুষ এগিয়ে
মিথ্যা ছাড়া নিপাট সাধু সেজে এই সমাজে বাস করা কঠিন। বাস্তবজীবনে এমন পরিস্থিতি আসে, যখন মিথ্যার আশ্রয় ছাড়া রক্ষা পাওয়া কঠিন। তখন বাধ্য হয়ে মানুষ মিথ্যা কথা বলে। তবে মিথ্যা বলায় নারীর চেয়ে পুরুষের পাল্লা ভারি। একজন পুরুষ প্রতিদিন গড়ে তিনটি করে মিথ্যা বলে। একজন নারী বলে দুটি করে মিথ্যা। সম্প্রতি পরিচালিত এক জরিপের ফলে এমনটাই দেখা গেছে।
যুক্তরাজ্যের বাজার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ওয়ানপোল তিন হাজার প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের মধ্যে এই জরিপ চালায়। জরিপের ফলাফল গত সোমবার দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ-এ প্রকাশিত হয়েছে।
জরিপ অনুযায়ী, একজন পুরুষ বছরে গড়ে এক হাজার ৯২ বার মিথ্যা বলে থাকে। নারী বছরে গড়ে মিথ্যা বলে ৭২৮ বার। দেখা গেছে, একজন সাধারণ নারী মিথ্যা বলায় যে অপরাধবোধে ভোগে, সে তুলনায় পুরুষের অপরাধবোধ কম।
লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘরের সহযোগী মেডিকেল কিউরেটর কেটি ম্যাগস বলেন, মানুষের স্বভাব অনুযায়ী মিথ্যাকে হয়তো এড়িয়ে চলা সম্ভব নয়, তবে সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে কথাবার্তায় মিথ্যা বলাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকে।
জরিপে দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ নারী মিথ্যা বলার পর বিবেকের দংশনে ভোগে। এমন পুরুষ রয়েছে মাত্র ৭০ শতাংশ। পুরুষদের মধ্যে মদ্যপানে আসক্ত ব্যক্তিরা বেশি মিথ্যাচারে অভ্যস্ত। নারীর মধ্যে তাদেরই মিথ্যা বলা প্রবণতা বেশি, যারা দুরবস্থার মধ্যে থেকেও ভালো থাকার ভান করে। কেউ তাদের হালফিল জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে, ‘না রে, ভাই, কোনো ঝুটঝামেলা নেই। ভালোই আছি।’
মায়ের কাছে বানিয়ে গল্প ফাঁদার মানুষ কিন্তু কম নয়। ২৫ শতাংশ পুরুষ এ কথা স্বীকার করেছে। এ ক্ষেত্রে নারী রয়েছে ২০ শতাংশ। জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় ৭৫ শতাংশ মানুষ স্বীকার করে, অন্যের মনে কষ্ট না দিতে তারা প্রায়ই কোনো ঠিক বিষয় না হলেও তা ঠিক হয়েছে বলে মেনে নেয়। ১০ শতাংশ বলে, তারা তাদের সঙ্গীদের ধোঁকা দিতে মিথ্যার আশ্রয় নেয়।
যুক্তরাজ্যের বাজার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ওয়ানপোল তিন হাজার প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের মধ্যে এই জরিপ চালায়। জরিপের ফলাফল গত সোমবার দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ-এ প্রকাশিত হয়েছে।
জরিপ অনুযায়ী, একজন পুরুষ বছরে গড়ে এক হাজার ৯২ বার মিথ্যা বলে থাকে। নারী বছরে গড়ে মিথ্যা বলে ৭২৮ বার। দেখা গেছে, একজন সাধারণ নারী মিথ্যা বলায় যে অপরাধবোধে ভোগে, সে তুলনায় পুরুষের অপরাধবোধ কম।
লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘরের সহযোগী মেডিকেল কিউরেটর কেটি ম্যাগস বলেন, মানুষের স্বভাব অনুযায়ী মিথ্যাকে হয়তো এড়িয়ে চলা সম্ভব নয়, তবে সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে কথাবার্তায় মিথ্যা বলাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকে।
জরিপে দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ নারী মিথ্যা বলার পর বিবেকের দংশনে ভোগে। এমন পুরুষ রয়েছে মাত্র ৭০ শতাংশ। পুরুষদের মধ্যে মদ্যপানে আসক্ত ব্যক্তিরা বেশি মিথ্যাচারে অভ্যস্ত। নারীর মধ্যে তাদেরই মিথ্যা বলা প্রবণতা বেশি, যারা দুরবস্থার মধ্যে থেকেও ভালো থাকার ভান করে। কেউ তাদের হালফিল জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে, ‘না রে, ভাই, কোনো ঝুটঝামেলা নেই। ভালোই আছি।’
মায়ের কাছে বানিয়ে গল্প ফাঁদার মানুষ কিন্তু কম নয়। ২৫ শতাংশ পুরুষ এ কথা স্বীকার করেছে। এ ক্ষেত্রে নারী রয়েছে ২০ শতাংশ। জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় ৭৫ শতাংশ মানুষ স্বীকার করে, অন্যের মনে কষ্ট না দিতে তারা প্রায়ই কোনো ঠিক বিষয় না হলেও তা ঠিক হয়েছে বলে মেনে নেয়। ১০ শতাংশ বলে, তারা তাদের সঙ্গীদের ধোঁকা দিতে মিথ্যার আশ্রয় নেয়।
No comments