আজমলকে তাড়া করছে সেই ওভার
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে তিন দিন আগে, আরও দু দিন আগে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়ার সেমিফাইনাল। কিন্তু অবিশ্বাস্য সেই শেষ ওভারটির স্মৃতি এখনো ভুলতে পারছেন না সাঈদ আজমল। পাকিস্তানকে হারিয়ে দেওয়া সেই ওভারটির জন্য এখনো রক্তক্ষরণ হচ্ছে এই অফ স্পিনারের হূদয়ে।
৩৯ ওভার পর্যন্ত ম্যাচের নিয়ন্ত্রণে ছিল পাকিস্তান, সব গড়বড় হয়ে গেল আজমলের করা শেষ ওভারে। টুর্নামেন্টে দলের সেরা বোলার, নিয়মিতই বোলিং করছিলেন স্লগ ওভারে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগের ম্যাচেও শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৭, আজমল দিয়েছিলেন মাত্র ৫। কিন্তু সেমিফাইনালে তিন ছয়, এক চার মেরে অস্ট্রেলিয়াকে অবিশ্বাস্য জয় এনে দিলেন মাইক হাসি।
সতীর্থদের সমবেদনাও সান্ত্বনা হতে পারছে না আজমলের, ‘হাসি শেষ ছয়টি মারার পর আমার হূদয় ভেঙে গিয়েছিল, এখনো ভাঙা। আমার জন্য সময়টা ছিল খুব কঠিন আর আবেগময়। সতীর্থ সবাই আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছে, এসব নিয়ে ভাবতে না করেছে, কিন্তু আমি সত্যিই হতাশ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা ম্যাচ হারলে খুব খারাপ লাগে, ব্যথাটা এখনো আছে।’
পরিকল্পনা ছিল সব বলই করবেন ইয়র্কার লেন্থে। প্রথম বলটি ইয়র্কারই হয়েছিল, মাত্র ১ নিতে পেরেছিলেন মিচেল জনসন। পরে বাতাসটা একটু বেড়ে যাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি, দাবি আজমলের। আগের দিন কামরান আকমল বলেছিলেন, আজমল এখনো ম্যাচ-উইনার। কাল পাকপ্যাশন ডট কমকে আজমল নিজেও জানালেন সতীর্থদের কীভাবে পাশে পেয়েছেন, ‘স্কোয়াডের সব ক্রিকেটার থেকে শুরু করে কোচ, অন্য সবাই আমাকে বলেছে জয়ের কৃতিত্ব যেমন সবার, তেমনি হারের দায়ভারও সবার। কোনো একজনের দিকে আঙুল তোলার প্রশ্নই ওঠে না।’
আজমল এখন তাকিয়ে আছেন শ্রীলঙ্কা সফরের দিকে। এশিয়া কাপে ভালো করে ভুলতে চান এই দুঃখ।
৩৯ ওভার পর্যন্ত ম্যাচের নিয়ন্ত্রণে ছিল পাকিস্তান, সব গড়বড় হয়ে গেল আজমলের করা শেষ ওভারে। টুর্নামেন্টে দলের সেরা বোলার, নিয়মিতই বোলিং করছিলেন স্লগ ওভারে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগের ম্যাচেও শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৭, আজমল দিয়েছিলেন মাত্র ৫। কিন্তু সেমিফাইনালে তিন ছয়, এক চার মেরে অস্ট্রেলিয়াকে অবিশ্বাস্য জয় এনে দিলেন মাইক হাসি।
সতীর্থদের সমবেদনাও সান্ত্বনা হতে পারছে না আজমলের, ‘হাসি শেষ ছয়টি মারার পর আমার হূদয় ভেঙে গিয়েছিল, এখনো ভাঙা। আমার জন্য সময়টা ছিল খুব কঠিন আর আবেগময়। সতীর্থ সবাই আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছে, এসব নিয়ে ভাবতে না করেছে, কিন্তু আমি সত্যিই হতাশ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা ম্যাচ হারলে খুব খারাপ লাগে, ব্যথাটা এখনো আছে।’
পরিকল্পনা ছিল সব বলই করবেন ইয়র্কার লেন্থে। প্রথম বলটি ইয়র্কারই হয়েছিল, মাত্র ১ নিতে পেরেছিলেন মিচেল জনসন। পরে বাতাসটা একটু বেড়ে যাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি, দাবি আজমলের। আগের দিন কামরান আকমল বলেছিলেন, আজমল এখনো ম্যাচ-উইনার। কাল পাকপ্যাশন ডট কমকে আজমল নিজেও জানালেন সতীর্থদের কীভাবে পাশে পেয়েছেন, ‘স্কোয়াডের সব ক্রিকেটার থেকে শুরু করে কোচ, অন্য সবাই আমাকে বলেছে জয়ের কৃতিত্ব যেমন সবার, তেমনি হারের দায়ভারও সবার। কোনো একজনের দিকে আঙুল তোলার প্রশ্নই ওঠে না।’
আজমল এখন তাকিয়ে আছেন শ্রীলঙ্কা সফরের দিকে। এশিয়া কাপে ভালো করে ভুলতে চান এই দুঃখ।
No comments