ঝড় তুলতে চান বোল্ট
৯.৬৯ থেকে টাইমিংটা এক ধাক্কায় নামিয়ে এনেছেন ৯.৫৮ সেকেন্ডে! এক শ মিটার দৌড়ের বিশ্ব রেকর্ডটা আর কত কমিয়ে আনতে পারবেন উসাইন বোল্ট?
সুনির্দিষ্ট কোনো টাইমিংয়ের কথা মুখে আনলেন না বিশ্বের দ্রুততম মানব। তবে মৌসুমের প্রথম ১০০ মিটার দৌড়ে নামার আগে আভাস দিলেন, শুরুটায় দুর্দান্ত কিছু করে ফেলতে চান। আজ দক্ষিণ কোরিয়ার দেগুর প্রি-চ্যাম্পিয়নশিপে নামছেন বোল্ট।
বোল্টের জন্য লড়াইয়ের মঞ্চটা ফাঁকাই পড়ে থাকছে। কারণ এখানে তিনি পাচ্ছেন না তাঁর দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্বদেশি আসাফা পাওয়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের টাইসন গেকে। স্প্রিন্টে বোল্টের যে একচ্ছত্র আধিপত্য, সেটিকে এবার চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাতে চান গে-পাওয়েল দুজনই। ভালো পারফরম্যান্স করে একটা প্রচ্ছন্ন হুমকিও দিয়ে রেখেছেন। ডায়মন্ড লিগ অ্যাথলেটিকসের দোহা মিটে ৯.৮১ সেকেন্ড টাইমিং করেছেন পাওয়েল। আর গত পরশু ম্যানচেস্টারে ২০০ মিটার সোজা দৌড়ে ১৯.৪১ সেকেন্ড টাইমিং করে ৪৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন গে।
প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও দেগুর মিটের অন্য গুরুত্ব আছে বোল্টের কাছে। আগামী বছর এখানেই অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ। দেগুর ট্র্যাক আগে থেকেই পরখ করে দেখার সুযোগ মিলছে তাঁর। বোল্টের হাতে বিশ্ব রেকর্ড এত অবলীলায় ভাঙতে দেখেছে সবাই, যেখানেই যান একটা প্রশ্ন তাঁকে শুনতেই হয়, ‘এখানেও কি কিছু হবে নাকি?’ দক্ষিণ কোরিয়াতেও সেই একই প্রশ্ন। উত্তরে নিরাশ করলেন না এই ২৩ বছর বয়সী, ‘আমার সব সময়ই লক্ষ্য থাকে সমর্থকদের খুশি করা। আশা করি, এখানে খুব জোরেই দৌড়াতে পারব। কোথায় আমার শেষ সীমা? কেউ জানে না! আমি সব সময়ই কঠোর অনুশীলন করি, মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রাখি আর কঠোর পরিশ্রম করি।’
সুনির্দিষ্ট কোনো টাইমিংয়ের কথা মুখে আনলেন না বিশ্বের দ্রুততম মানব। তবে মৌসুমের প্রথম ১০০ মিটার দৌড়ে নামার আগে আভাস দিলেন, শুরুটায় দুর্দান্ত কিছু করে ফেলতে চান। আজ দক্ষিণ কোরিয়ার দেগুর প্রি-চ্যাম্পিয়নশিপে নামছেন বোল্ট।
বোল্টের জন্য লড়াইয়ের মঞ্চটা ফাঁকাই পড়ে থাকছে। কারণ এখানে তিনি পাচ্ছেন না তাঁর দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্বদেশি আসাফা পাওয়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের টাইসন গেকে। স্প্রিন্টে বোল্টের যে একচ্ছত্র আধিপত্য, সেটিকে এবার চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাতে চান গে-পাওয়েল দুজনই। ভালো পারফরম্যান্স করে একটা প্রচ্ছন্ন হুমকিও দিয়ে রেখেছেন। ডায়মন্ড লিগ অ্যাথলেটিকসের দোহা মিটে ৯.৮১ সেকেন্ড টাইমিং করেছেন পাওয়েল। আর গত পরশু ম্যানচেস্টারে ২০০ মিটার সোজা দৌড়ে ১৯.৪১ সেকেন্ড টাইমিং করে ৪৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন গে।
প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও দেগুর মিটের অন্য গুরুত্ব আছে বোল্টের কাছে। আগামী বছর এখানেই অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ। দেগুর ট্র্যাক আগে থেকেই পরখ করে দেখার সুযোগ মিলছে তাঁর। বোল্টের হাতে বিশ্ব রেকর্ড এত অবলীলায় ভাঙতে দেখেছে সবাই, যেখানেই যান একটা প্রশ্ন তাঁকে শুনতেই হয়, ‘এখানেও কি কিছু হবে নাকি?’ দক্ষিণ কোরিয়াতেও সেই একই প্রশ্ন। উত্তরে নিরাশ করলেন না এই ২৩ বছর বয়সী, ‘আমার সব সময়ই লক্ষ্য থাকে সমর্থকদের খুশি করা। আশা করি, এখানে খুব জোরেই দৌড়াতে পারব। কোথায় আমার শেষ সীমা? কেউ জানে না! আমি সব সময়ই কঠোর অনুশীলন করি, মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রাখি আর কঠোর পরিশ্রম করি।’
No comments