দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যারাডোনা-ঢাল
গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ শুরু হতে বাকি নেই আর তিন মাসও। কিন্তু ‘গ্রেটেস্ট শো’ এবার কেমন হবে—প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েই। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রস্তুতি নিয়ে সংশয়টাই যে কাটছে না। বিশ্বকাপের জন্য নতুনভাবে তৈরি এবং সংস্কার করা মিলিয়ে ১০টি স্টেডিয়ামের বেশির ভাগেরই কিছু কিছু কাজ এখনো বাকি রয়ে গেছে। বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে দেশের পাবলিক বাস চলাচলে নতুন যে নিয়ম করা হয়েছে, তার বিপক্ষে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন ট্যাক্সিচালকেরা। নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কাটাও কাটছে না। ২৯ লাখ টিকিটের ২৩ লাখ যদিও ইতিমধ্যেই বিক্রি হয়ে গেছে, কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে বিশ্বকাপ উপলক্ষে যে সাড়ে চার লাখ পর্যটক আশা করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, শেষ পর্যন্ত আসবে আরও অনেক কম।
আয়োজকেরা অবশ্য এসব অভিযোগকে পাত্তা দিচ্ছে না, বরাবরের মতোই আশ্বাস দিয়েছে, সব কাজ শেষ হবে সময়মতোই। নিজেদের পক্ষে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হিসেবে দেখাচ্ছে তারা গত জানুয়ারিতে দেওয়া ডিয়েগো ম্যারাডোনার প্রত্যয়নকে, ‘যার যা খুশি বলতে পারে, কিন্তু আমি বলছি আমরা একটা নিরাপদ দেশে আসছি।’ স্বাগতিকদের প্রস্তুতিতে সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন ইংল্যান্ড কোচ ফাবিও ক্যাপোলো।
আয়োজকেরা অবশ্য এসব অভিযোগকে পাত্তা দিচ্ছে না, বরাবরের মতোই আশ্বাস দিয়েছে, সব কাজ শেষ হবে সময়মতোই। নিজেদের পক্ষে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হিসেবে দেখাচ্ছে তারা গত জানুয়ারিতে দেওয়া ডিয়েগো ম্যারাডোনার প্রত্যয়নকে, ‘যার যা খুশি বলতে পারে, কিন্তু আমি বলছি আমরা একটা নিরাপদ দেশে আসছি।’ স্বাগতিকদের প্রস্তুতিতে সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন ইংল্যান্ড কোচ ফাবিও ক্যাপোলো।
No comments