শহুরে জীবন থেকে পালাতে চেয়েছিলেন তিনি
বয়স তাঁর ৮০ বছর। কিন্তু শারীরিক বাধা তোয়াক্কা না করে কোমরে রশি বেঁধে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে নামার চেষ্টা করলেন ওই বৃদ্ধা। উদ্দেশ্য, শহুরে জীবন থেকে পালিয়ে গ্রামে ফিরে যাওয়া। কিন্তু তিনি কোমরে যে রশি বেঁধেছিলেন, তা নিচে নামার মতো পর্যাপ্ত লম্বা ছিল না; ফলে মাঝপথে ঝুলতে থাকলেন তিনি। শেষে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁকে ওই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন। ঘটনাটি ঘটেছে চীনে। হেনান বিজনেস ডেইলি এ খবর জানায়।
ঝাং ইয়ায়ফেং (৮০) হেনান প্রদেশের হুবেই শহরে ছেলে তিয়ান উইয়িটায়োর সঙ্গে তাঁর ফ্ল্যাটে থাকতেন। কিন্তু শহুরে জীবন তাঁর ভালো লাগছিল না। তিনি ফিরে যেতে চেয়েছিলেন গ্রামের বাড়িতে।
যেহেতু মাকে গ্রামের বাড়িতে যেতে দিতে চাইছিলেন না ছেলে, তাই বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ফ্ল্যাটের দরজায় বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে যেতেন। তিয়ান নিশ্চিত ছিলেন, তাঁর মা যদি তাঁদের সঙ্গে কিছু সময় থাকেন, তাহলে তিনি শহুরে জীবনের সুবিধা উপভোগ করতে শুরু করবেন।
কিন্তু আর এক মিনিটও শহরে না থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন ঝাং। শহর থেকে পালানোর এক দুঃসাহসিক পরিকল্পনা করলেন তিনি। কোমরে রশি বাঁধলেন এবং জানালা দিয়ে নিচে নামতে শুরু করলেন।
তবে ঝাংয়ের হিসাবে গরমিল হয়ে গিয়েছিল। রশির দৈর্ঘ্যের হিসাব করতে ভুল করে ফেলেছিলেন তিনি, তাই তিনি নিচ পর্যন্ত নামতে পারেননি। মাঝপথে ঝুলতে থাকলেন।
ভাগ্যক্রমে প্রতিবেশীরা তাঁকে দেখেছিলেন। তাঁরা জরুরি বিভাগে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ছুটে আসেন এবং তাঁকে উদ্ধার করেন।
ঝাং ইয়ায়ফেং (৮০) হেনান প্রদেশের হুবেই শহরে ছেলে তিয়ান উইয়িটায়োর সঙ্গে তাঁর ফ্ল্যাটে থাকতেন। কিন্তু শহুরে জীবন তাঁর ভালো লাগছিল না। তিনি ফিরে যেতে চেয়েছিলেন গ্রামের বাড়িতে।
যেহেতু মাকে গ্রামের বাড়িতে যেতে দিতে চাইছিলেন না ছেলে, তাই বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ফ্ল্যাটের দরজায় বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে যেতেন। তিয়ান নিশ্চিত ছিলেন, তাঁর মা যদি তাঁদের সঙ্গে কিছু সময় থাকেন, তাহলে তিনি শহুরে জীবনের সুবিধা উপভোগ করতে শুরু করবেন।
কিন্তু আর এক মিনিটও শহরে না থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন ঝাং। শহর থেকে পালানোর এক দুঃসাহসিক পরিকল্পনা করলেন তিনি। কোমরে রশি বাঁধলেন এবং জানালা দিয়ে নিচে নামতে শুরু করলেন।
তবে ঝাংয়ের হিসাবে গরমিল হয়ে গিয়েছিল। রশির দৈর্ঘ্যের হিসাব করতে ভুল করে ফেলেছিলেন তিনি, তাই তিনি নিচ পর্যন্ত নামতে পারেননি। মাঝপথে ঝুলতে থাকলেন।
ভাগ্যক্রমে প্রতিবেশীরা তাঁকে দেখেছিলেন। তাঁরা জরুরি বিভাগে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ছুটে আসেন এবং তাঁকে উদ্ধার করেন।
No comments