তবু ইন্দো-বাংলায় বাংলাদেশ
আগামী ২৫-২৭ মার্চ কলকাতায় তৃতীয় ইন্দো-বাংলা গেমসের জন্য সরকারের কাছে ৭০ লাখ টাকা চেয়েছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)। কিন্তু গত পরশু ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এ মুহূর্তে টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। টাকা ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেবে না, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ছাড় হয়ে আসতে হবে। প্রক্রিয়াগত দীর্ঘসূত্রতা ও নতুন বাজেট সামনে রেখে অর্থ মন্ত্রণালয় আপাতত টাকা দিতে পারছে না বলে জানা গেছে।
২০০৮ সালে কলকাতায় প্রথম ইন্দো-বাংলা গেমসে সরকার ৫০ লাখ টাকার ওপরে দিয়েছিল। এবার না দেওয়ায় বিওএ হতাশ। তাই বলে গেমসে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। আপাতত বিওএর নিজস্ব খরচেই গেমসে দল পাঠানো হবে।
বিওএর সহসভাপতি মিজানুর রহমান (মানু) বলছেন, সরকার টাকা না দিলেও শেষ সময়ে এসে আয়োজকদের ‘না’ বলে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই, ‘এখন কলকাতা যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে আমাদের। এই সময়ে ‘যাব না’ বলা যায় কী করে? তবে সরকার আপাতত টাকা দিতে না পারলেও পরে হয়তো দেবে। বিওএ এখন টাকার ব্যবস্থা করে দল পাঠাবে।’
গত মাসেই দক্ষিণ এশীয় গেমস হয়েছে বাংলাদেশে। ওই গেমসের মোট বাজেট ছিল ১৭০ কোটি টাকা। যার মধ্যে স্পনসর বাবদ ৩০-৩৫ কোটি টাকা বাদে বাকি টাকা সরকার দিয়েছে। তবে দক্ষিণ এশীয় গেমসের খরচের হিসাব এখনো চূড়ান্ত হয়নি। বিভিন্ন সাব-কমিটি হিসাব বুঝিয়ে দিলে তবেই চূড়ান্ত খরচ জানা যাবে।
ইন্দো-বাংলা গেমস নিয়ে ক্রীড়াঙ্গনে নানা মত চালু থাকলেও (একটা দেশের প্রদেশের সঙ্গে স্বাধীন দেশের খেলা কতটা মর্যাদাপূর্ণ?) এটা সত্য, এই গেমসে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের কাছে ‘খেলার সুযোগ’ হয়েই আসছে। আর এই সুযোগ কাজে লাগাতে আগামী ২২ মার্চ সড়কপথে দল কলকাতা রওনা হবে বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ জাতীয় দল আর পশ্চিমবঙ্গের এই গেমসে এবার ১০টি খেলায় সোনা ৬১টি। নতুন ইভেন্ট তিনটি—জিমন্যাস্টিকস, ব্যাডমিন্টন, জুডো। থাকছে অ্যাথলেটিকস (পুরুষ-মহিলা), সাঁতার (পুরুষ-মহিলা), শ্যুটিং (পুরুষ-মহিলা), খো খো (পুরুষ), কাবাডি (পুরুষ), মহিলা ফুটবল, বাস্কেটবল (পুরুষ)। ২৪ মার্চ সল্ট লেকে গেমসের উদ্বোধন।
২০০৮ সালে কলকাতায় প্রথম ইন্দো-বাংলা গেমসে সরকার ৫০ লাখ টাকার ওপরে দিয়েছিল। এবার না দেওয়ায় বিওএ হতাশ। তাই বলে গেমসে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। আপাতত বিওএর নিজস্ব খরচেই গেমসে দল পাঠানো হবে।
বিওএর সহসভাপতি মিজানুর রহমান (মানু) বলছেন, সরকার টাকা না দিলেও শেষ সময়ে এসে আয়োজকদের ‘না’ বলে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই, ‘এখন কলকাতা যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে আমাদের। এই সময়ে ‘যাব না’ বলা যায় কী করে? তবে সরকার আপাতত টাকা দিতে না পারলেও পরে হয়তো দেবে। বিওএ এখন টাকার ব্যবস্থা করে দল পাঠাবে।’
গত মাসেই দক্ষিণ এশীয় গেমস হয়েছে বাংলাদেশে। ওই গেমসের মোট বাজেট ছিল ১৭০ কোটি টাকা। যার মধ্যে স্পনসর বাবদ ৩০-৩৫ কোটি টাকা বাদে বাকি টাকা সরকার দিয়েছে। তবে দক্ষিণ এশীয় গেমসের খরচের হিসাব এখনো চূড়ান্ত হয়নি। বিভিন্ন সাব-কমিটি হিসাব বুঝিয়ে দিলে তবেই চূড়ান্ত খরচ জানা যাবে।
ইন্দো-বাংলা গেমস নিয়ে ক্রীড়াঙ্গনে নানা মত চালু থাকলেও (একটা দেশের প্রদেশের সঙ্গে স্বাধীন দেশের খেলা কতটা মর্যাদাপূর্ণ?) এটা সত্য, এই গেমসে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের কাছে ‘খেলার সুযোগ’ হয়েই আসছে। আর এই সুযোগ কাজে লাগাতে আগামী ২২ মার্চ সড়কপথে দল কলকাতা রওনা হবে বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ জাতীয় দল আর পশ্চিমবঙ্গের এই গেমসে এবার ১০টি খেলায় সোনা ৬১টি। নতুন ইভেন্ট তিনটি—জিমন্যাস্টিকস, ব্যাডমিন্টন, জুডো। থাকছে অ্যাথলেটিকস (পুরুষ-মহিলা), সাঁতার (পুরুষ-মহিলা), শ্যুটিং (পুরুষ-মহিলা), খো খো (পুরুষ), কাবাডি (পুরুষ), মহিলা ফুটবল, বাস্কেটবল (পুরুষ)। ২৪ মার্চ সল্ট লেকে গেমসের উদ্বোধন।
No comments