পাকিস্তান থেকে পরিবার সরিয়ে নিচ্ছেন দাউদ ইব্রাহিম
ভারতের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিম ও তাঁর সঙ্গীরা পাকিস্তান থেকে তাঁদের পরিবার-পরিজন অন্য কোনো নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) ভয়েই তাঁদের এ উদ্যোগ। গত মাসে গ্রেপ্তার হওয়া দাউদের সহযোগী ফিরোজ আবদুর রশিদ খান ওরফে হামজা জিজ্ঞাসাবাদে ভারতীয় তদন্ত কর্মকর্তাদের এ তথ্য জানিয়েছেন। ভারতের অপরাধ তদন্ত বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্থানীয় পত্রিকা ডিএনএ।
পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, আইএসআইয়ের তরফ থেকে চাপ বেড়ে যাওয়ায় ‘মাফিয়া ডন’ হিসেবে পরিচিত দাউদ ইব্রাহিম ও তাঁর সঙ্গী-সাথিরা পরিবারের সদস্যদের পাকিস্তান থেকে সরিয়ে অন্য কোনো দেশ, সম্ভবত দক্ষিণ আফ্রিকায় নিয়ে যাবেন। জিজ্ঞাসাবাদে তদন্ত কর্মকর্তাদের এ তথ্যই দিয়েছেন হামজা। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ে ধারাবাহিক বোমা হামলায় জড়িত অভিযোগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওই তদন্ত কর্মকর্তা পত্রিকাটিকে বলেন, দাউদ, ছোট চেতন, আনিস ইব্রাহিম ও টাইগার মেননের মতো সন্ত্রাসী নেতারা এমন জায়গা খুঁজছেন, যেখানে তাঁদের পরিবার নিরাপত্তা বোধ করতে পারে। তাঁরা আইএসআইয়ের থাবা থেকে পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে আনতে চাইছেন।
তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানে বোমা হামলা বেড়ে যাওয়ার ঘটনায় এসব সন্ত্রাসী নেতার পরিবারের সদস্যদের জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সেখানকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি এসব অপরাধীকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। তা ছাড়া আইএসআইয়ের কর্মকর্তারাও সম্প্রতি তাঁদের অনেক বেশি বিরক্ত করতে শুরু করেছেন।
পুলিশের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ওই খবরে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসী নেতারা যখন অন্য কোনো দেশে থাকেন, তখন পরিবারের সদস্যদের পাকিস্তানে অবস্থান করতে হয়। আর পরিবারের সদস্যরা দেশের বাইরে থাকলে অপরাধীরা পাকিস্তানে থাকেন। তাই বলা যায়, পরিবারের সদস্যদের অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপের অর্থ, নেতারা পাকিস্তানে থাকবেন।
হামজা তদন্ত কর্মকর্তাদের বলেছেন, দাউদ সম্ভবত পশ্চিম এশিয়ার কোনো দেশে থাকতে রাজি নন। প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হুমকি এর মূল কারণ। হামজা ১৯৯৬-৯৭ সালের মধ্যে তিনবার পাকিস্তান সফর করেন। ওই সময় তিনি দাউদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর বড়িতে অবস্থান করেন। দাউদের ছেলের বিয়েতেও সম্ভবত হামজা উপস্থিত ছিলেন।
পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, আইএসআইয়ের তরফ থেকে চাপ বেড়ে যাওয়ায় ‘মাফিয়া ডন’ হিসেবে পরিচিত দাউদ ইব্রাহিম ও তাঁর সঙ্গী-সাথিরা পরিবারের সদস্যদের পাকিস্তান থেকে সরিয়ে অন্য কোনো দেশ, সম্ভবত দক্ষিণ আফ্রিকায় নিয়ে যাবেন। জিজ্ঞাসাবাদে তদন্ত কর্মকর্তাদের এ তথ্যই দিয়েছেন হামজা। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ে ধারাবাহিক বোমা হামলায় জড়িত অভিযোগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওই তদন্ত কর্মকর্তা পত্রিকাটিকে বলেন, দাউদ, ছোট চেতন, আনিস ইব্রাহিম ও টাইগার মেননের মতো সন্ত্রাসী নেতারা এমন জায়গা খুঁজছেন, যেখানে তাঁদের পরিবার নিরাপত্তা বোধ করতে পারে। তাঁরা আইএসআইয়ের থাবা থেকে পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে আনতে চাইছেন।
তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানে বোমা হামলা বেড়ে যাওয়ার ঘটনায় এসব সন্ত্রাসী নেতার পরিবারের সদস্যদের জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সেখানকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি এসব অপরাধীকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। তা ছাড়া আইএসআইয়ের কর্মকর্তারাও সম্প্রতি তাঁদের অনেক বেশি বিরক্ত করতে শুরু করেছেন।
পুলিশের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ওই খবরে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসী নেতারা যখন অন্য কোনো দেশে থাকেন, তখন পরিবারের সদস্যদের পাকিস্তানে অবস্থান করতে হয়। আর পরিবারের সদস্যরা দেশের বাইরে থাকলে অপরাধীরা পাকিস্তানে থাকেন। তাই বলা যায়, পরিবারের সদস্যদের অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপের অর্থ, নেতারা পাকিস্তানে থাকবেন।
হামজা তদন্ত কর্মকর্তাদের বলেছেন, দাউদ সম্ভবত পশ্চিম এশিয়ার কোনো দেশে থাকতে রাজি নন। প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হুমকি এর মূল কারণ। হামজা ১৯৯৬-৯৭ সালের মধ্যে তিনবার পাকিস্তান সফর করেন। ওই সময় তিনি দাউদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর বড়িতে অবস্থান করেন। দাউদের ছেলের বিয়েতেও সম্ভবত হামজা উপস্থিত ছিলেন।
No comments