শান্তি আলোচনা করতে রাজি উলফা
সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করার ব্যাপারে সম্মতি জানিয়েছে উলফার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া। তবে এই আলোচনার পথ সুগম করতে উলফা নেতাদের জেল থেকে ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
উলফার নিযুক্ত পিপলস কনসালটেটিভ কমিটির সদস্য লচিত বোরদোলুই জেলে উলফা নেতাদের সঙ্গে দেখা করে এসে জানিয়েছেন, অরবিন্দ রাজখোয়া ও অন্য নেতারা শান্তি আলোচনায় অংশ নিতে রাজি। তবে এর আগে তাঁদের জেল থেকে ছেড়ে দেওয়ার কথা তাঁরা জানিয়েছেন। এ মুহূর্তে গুয়াহাটি জেলে ছয়জন উলফার শীর্ষস্থানীয় নেতা বন্দী রয়েছেন। বরদোলুই গত দুই সপ্তাহে দুই দফায় ছয়জন নেতার সঙ্গেই কথা বলেছেন। এই আলোচনায় সব উলফা নেতাই জঙ্গি সমস্যার সম্মানজনক সমাধান চেয়েছেন। তবে তাঁরা মনে করেন, সরকার আলোচনার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করবে।
এদিকে অরবিন্দ রাজখোয়ার স্ত্রী কাবেরি কাচারিও শান্তি আলোচনার পক্ষে মত জানিয়ে বলেন, ‘আমার স্বামী জেলে যাওয়ার আগে আমাকে জানিয়েছেন যে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তিনি রাজি। তবে হাতে হাতকড়া পরে কোনো আলোচনার পক্ষে নন তাঁরা।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ জানিয়েছেন, আগে উলফা নেতাদের হিংসার পথ ত্যাগ করতে হবে, তবেই সরকার আলোচনা করতে রাজি।
উলফার নিযুক্ত পিপলস কনসালটেটিভ কমিটির সদস্য লচিত বোরদোলুই জেলে উলফা নেতাদের সঙ্গে দেখা করে এসে জানিয়েছেন, অরবিন্দ রাজখোয়া ও অন্য নেতারা শান্তি আলোচনায় অংশ নিতে রাজি। তবে এর আগে তাঁদের জেল থেকে ছেড়ে দেওয়ার কথা তাঁরা জানিয়েছেন। এ মুহূর্তে গুয়াহাটি জেলে ছয়জন উলফার শীর্ষস্থানীয় নেতা বন্দী রয়েছেন। বরদোলুই গত দুই সপ্তাহে দুই দফায় ছয়জন নেতার সঙ্গেই কথা বলেছেন। এই আলোচনায় সব উলফা নেতাই জঙ্গি সমস্যার সম্মানজনক সমাধান চেয়েছেন। তবে তাঁরা মনে করেন, সরকার আলোচনার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করবে।
এদিকে অরবিন্দ রাজখোয়ার স্ত্রী কাবেরি কাচারিও শান্তি আলোচনার পক্ষে মত জানিয়ে বলেন, ‘আমার স্বামী জেলে যাওয়ার আগে আমাকে জানিয়েছেন যে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তিনি রাজি। তবে হাতে হাতকড়া পরে কোনো আলোচনার পক্ষে নন তাঁরা।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ জানিয়েছেন, আগে উলফা নেতাদের হিংসার পথ ত্যাগ করতে হবে, তবেই সরকার আলোচনা করতে রাজি।
No comments