৫০ হাজার টন সার ৩০ হাজার টন গম আমদানি করা হবে
৫০ হাজার টন ইউরিয়া সার এবং ৩০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ দুই বিষয়ের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সভাপতিত্ব করেন। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এতে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব নুরুল করিম জানান, গম আমদানিতে ৫২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় হবে। ৬০ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর আর ৪০ শতাংশ গম মংলা বন্দরের মাধ্যমে আনা হবে। টনপ্রতি দাম পড়বে ২৪১ দশমিক ৯৫ ডলার।
নুরুল করিম জানান, সার আমদানিতে খরচ হবে ১১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩৬ হাজার টন আনা হবে ৩৩৩ দশমিক ২২ ডলার করে। আর বাকি ১৪ হাজার টনের দাম পড়বে ৩৩৩ দশমিক ৮৬ ডলার করে।
এ ছাড়া ইমার্জেন্সি ২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি ও রেসটোরেশন আমব্রেলা প্রকল্পের (ইসিআরআরপি) আওতায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি এবং মত্স্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন আরও দুটি উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থাকে (এফএও) পরামর্শক হিসেবে নিয়োগের চুক্তি সম্পাদনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয় বৈঠকে। এতে ব্যয় হবে ১১০ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
ইসিআরআরপির অধীনে প্রকল্প সমন্বয় ও তদারকি ইউনিট শীর্ষক উপ-প্রকল্পের আওতায় তদারকি ও মূল্যায়ন-সহায়তা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগেরও ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় হবে ১৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সভাপতিত্ব করেন। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এতে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব নুরুল করিম জানান, গম আমদানিতে ৫২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় হবে। ৬০ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর আর ৪০ শতাংশ গম মংলা বন্দরের মাধ্যমে আনা হবে। টনপ্রতি দাম পড়বে ২৪১ দশমিক ৯৫ ডলার।
নুরুল করিম জানান, সার আমদানিতে খরচ হবে ১১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৩৬ হাজার টন আনা হবে ৩৩৩ দশমিক ২২ ডলার করে। আর বাকি ১৪ হাজার টনের দাম পড়বে ৩৩৩ দশমিক ৮৬ ডলার করে।
এ ছাড়া ইমার্জেন্সি ২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি ও রেসটোরেশন আমব্রেলা প্রকল্পের (ইসিআরআরপি) আওতায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি এবং মত্স্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন আরও দুটি উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থাকে (এফএও) পরামর্শক হিসেবে নিয়োগের চুক্তি সম্পাদনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয় বৈঠকে। এতে ব্যয় হবে ১১০ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
ইসিআরআরপির অধীনে প্রকল্প সমন্বয় ও তদারকি ইউনিট শীর্ষক উপ-প্রকল্পের আওতায় তদারকি ও মূল্যায়ন-সহায়তা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগেরও ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় হবে ১৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
No comments