বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকট খাতভিত্তিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বাধাগ্রস্ত করছে -এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভা
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি আনিসুল হক বলেছেন, বিদ্যুত্ ও জ্বালানিসংকট দেশের শিল্প খাতের জন্য একটি বড় সমস্যা, যা দেশের খাতভিত্তিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাকে বাধাগ্রস্ত করছে। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়ে জোর দিয়ে তিনি বলেন, সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ এ ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারে।
গতকাল বুধবার এফবিসিসিআইর ২০০৮-০৯ বছরের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ, সহসভাপতি আবু আলম চৌধুরী, পরিচালকেরা, সদস্য সংস্থার প্রধানেরা এবং এফবিসিসিআইর সাধারণ পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এফবিসিসিআইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায় আনিসুল হক বলেন, বিশ্ব মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে সরকারের বিভিন্ন সহায়ক নীতির ফলে সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) পরিমাণ আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরের চেয়ে ২৫ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে ৯৪ কোটি ১০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। সস্তা শ্রমের সুযোগে এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে বিনিয়োগ স্থানান্তরের ফলেই বিনিয়োগ বেড়েছে।
আনিসুল হক বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয় হয়েছে এক হাজার ৫৬০ কোটি ডলার, যা বিশ্ব মন্দার কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ কম হয়েছে। আলোচ্য অর্থবছরে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হওয়ায় দেশের আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ২৫০ কোটি ডলার। তবে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ আগের অর্থবছরের চেয়ে ২২ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৬৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
আনিসুল হক বলেন, এফবিসিসিআই সামাজিক দায়িত্ব (সিএসআর) পালনের অংশ হিসেবে দারিদ্র্য দূরীকরণ, কর্মসংস্থান, মানবসম্পদ্রউন্নয়ন এবং অন্যান্য সেবামূলক কাজের লক্ষ্য নিয়ে এফবিসিসিআই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
বিবিধ আলোচ্যসূচিতে অংশ নিয়ে এফবিসিসিআইর সাধারণ পরিষদের সদস্যরা আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি ও সহসভাপতি পদে সরাসরি ভোটের দাবি জানান। এ লক্ষ্যে বাণিজ্য সংগঠনের সংঘবিধি সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সভাপতির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল বুধবার এফবিসিসিআইর ২০০৮-০৯ বছরের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ, সহসভাপতি আবু আলম চৌধুরী, পরিচালকেরা, সদস্য সংস্থার প্রধানেরা এবং এফবিসিসিআইর সাধারণ পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এফবিসিসিআইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায় আনিসুল হক বলেন, বিশ্ব মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে সরকারের বিভিন্ন সহায়ক নীতির ফলে সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) পরিমাণ আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরের চেয়ে ২৫ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে ৯৪ কোটি ১০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। সস্তা শ্রমের সুযোগে এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে বিনিয়োগ স্থানান্তরের ফলেই বিনিয়োগ বেড়েছে।
আনিসুল হক বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয় হয়েছে এক হাজার ৫৬০ কোটি ডলার, যা বিশ্ব মন্দার কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ কম হয়েছে। আলোচ্য অর্থবছরে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হওয়ায় দেশের আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ২৫০ কোটি ডলার। তবে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ আগের অর্থবছরের চেয়ে ২২ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৬৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
আনিসুল হক বলেন, এফবিসিসিআই সামাজিক দায়িত্ব (সিএসআর) পালনের অংশ হিসেবে দারিদ্র্য দূরীকরণ, কর্মসংস্থান, মানবসম্পদ্রউন্নয়ন এবং অন্যান্য সেবামূলক কাজের লক্ষ্য নিয়ে এফবিসিসিআই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
বিবিধ আলোচ্যসূচিতে অংশ নিয়ে এফবিসিসিআইর সাধারণ পরিষদের সদস্যরা আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি ও সহসভাপতি পদে সরাসরি ভোটের দাবি জানান। এ লক্ষ্যে বাণিজ্য সংগঠনের সংঘবিধি সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সভাপতির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
No comments