দ্রব্যমূল্য ৭.৪১% বেড়েছে: ক্যাব
২০০৯ সালে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সময়ে পণ্যমূল্য বেড়েছে ৭ দশমিক ৪১ শতাংশ।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ২০০৯ সালের বাজার তথ্য পর্যালোচনা করে এই হিসাব দিয়েছে। সংস্থাটির ২০০৯ সালের দ্রব্যমূল্য ও জীবনযাত্রার ব্যয়বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে গতকাল এই হিসাব প্রকাশ করা হয়।
এতে অবশ্য এও বলা হয়েছে, ২০০৮ সালে জীবনযাত্রার ব্যয় ও পণ্যমূল্য বেড়েছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ ও ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এতে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা। কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখতে সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক, সভা-সেমিনার করেও অভীষ্ট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
ক্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে দায়িত্বভার গ্রহণের পর মার্চ পর্যন্ত চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বেশ খানিকটা কমেছিল। তবে তিন-চার মাস ধরে আবার পণ্যমূল্য বাড়তে শুরু করেছে।
ক্যাবের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি আগের রেকর্ডকে হার মানিয়েছে। একদিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সিডর-আইলার প্রচণ্ড আঘাত, অন্যদিকে বেসামাল দ্রব্যমূল্য দুর্ভোগ বাড়িয়েছে জনজীবনে।
ক্যাবের হিসাব অনুসারে, ২০০৯ সালে দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি মসলাজাতীয় পণ্যের। গড়ে মসলার দাম বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়া দাম বাড়ার ওপরের দিকে আরও রয়েছে ডিম, শাকসবজি, মাংস, চিনি ও গুড়।
ক্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসভাড়া কিলোমিটারের সরকারি হিসাবে স্থিতিশীল রাখা হলেও প্রকৃত অর্থে সরকার-নির্ধারিত ভাড়ায় সচরাচর যাত্রীদের পক্ষে চলাচল করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ট্যাক্সিতে সরকার-নির্ধারিত ভাড়ায় এখন আর যাতায়াত মোটেও সম্ভব হয় না।
ক্যাব আরও বলছে, যাতায়াত, গ্যাস, পানি ও পণ্যমূল্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শহর-নগরে বাসাবাড়ির ভাড়া। ২০০৯ সালে গড়ে বাড়িভাড়া বেড়েছে ১৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। অবশ্য ২০০৮ সালে বেড়েছিল ২১ শতাংশ।
ক্যাবের প্রতিবেদনে পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বাণিজ্যে অনৈতিকতা রোধ ও সব সেবায় অব্যবস্থা নিরসনে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ বাস্তবায়ন করাকে সবচেয়ে জরুরি কাজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ২০০৯ সালের বাজার তথ্য পর্যালোচনা করে এই হিসাব দিয়েছে। সংস্থাটির ২০০৯ সালের দ্রব্যমূল্য ও জীবনযাত্রার ব্যয়বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে গতকাল এই হিসাব প্রকাশ করা হয়।
এতে অবশ্য এও বলা হয়েছে, ২০০৮ সালে জীবনযাত্রার ব্যয় ও পণ্যমূল্য বেড়েছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ ও ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এতে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা। কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখতে সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক, সভা-সেমিনার করেও অভীষ্ট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
ক্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে দায়িত্বভার গ্রহণের পর মার্চ পর্যন্ত চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বেশ খানিকটা কমেছিল। তবে তিন-চার মাস ধরে আবার পণ্যমূল্য বাড়তে শুরু করেছে।
ক্যাবের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি আগের রেকর্ডকে হার মানিয়েছে। একদিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সিডর-আইলার প্রচণ্ড আঘাত, অন্যদিকে বেসামাল দ্রব্যমূল্য দুর্ভোগ বাড়িয়েছে জনজীবনে।
ক্যাবের হিসাব অনুসারে, ২০০৯ সালে দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি মসলাজাতীয় পণ্যের। গড়ে মসলার দাম বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়া দাম বাড়ার ওপরের দিকে আরও রয়েছে ডিম, শাকসবজি, মাংস, চিনি ও গুড়।
ক্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসভাড়া কিলোমিটারের সরকারি হিসাবে স্থিতিশীল রাখা হলেও প্রকৃত অর্থে সরকার-নির্ধারিত ভাড়ায় সচরাচর যাত্রীদের পক্ষে চলাচল করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ট্যাক্সিতে সরকার-নির্ধারিত ভাড়ায় এখন আর যাতায়াত মোটেও সম্ভব হয় না।
ক্যাব আরও বলছে, যাতায়াত, গ্যাস, পানি ও পণ্যমূল্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শহর-নগরে বাসাবাড়ির ভাড়া। ২০০৯ সালে গড়ে বাড়িভাড়া বেড়েছে ১৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। অবশ্য ২০০৮ সালে বেড়েছিল ২১ শতাংশ।
ক্যাবের প্রতিবেদনে পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বাণিজ্যে অনৈতিকতা রোধ ও সব সেবায় অব্যবস্থা নিরসনে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ বাস্তবায়ন করাকে সবচেয়ে জরুরি কাজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments