বিতর্কিত গোলে জিতল রাসেল
কমলাপুর স্টেডিয়ামে আবার গোল নিয়ে বিতর্ক। বাংলাদেশ লিগে টানা দুদিন বড় দুই দল জিতল সহকারী রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তের সুফল পেয়ে। পরশু ঢাকা মোহামেডানের বিপক্ষে ‘গোল করেও গোল পায়নি’ রহমতঞ্জ। ম্যাচটা মোহামেডান জিতেছে ১-০ গোলে। কালকের ঘটনাটি উল্টো। এদিন ড্র করতে বসা ম্যাচে শেখ রাসেলকে উদ্ধার করল ৯০ মিনিটে পাওয়া ‘অফসাইড গোল’। এবার শিকার ফরাশগঞ্জ।
১-১ ম্যাচটা যখন শেষ বাঁশি শোনার অপেক্ষায়, তখনই ম্যাচে দ্বিতীয় গোল করে রাসেলকে জয় এনে দিলেন মরোক্কান স্ট্রাইকার সামির ওমারি। রমজানের ঠেলে দেওয়া বল ধরার আগে তিনি ছিলেন অফসাইড। কিন্তু সহকারী রেফারি জসিম উদ্দিনের পতাকা না ওঠায় বক্সের মধ্যে শরীর ঘুরিয়ে বাঁ পায়ে কোনাকুনি শট নেন সামির। বল জালে জড়াতেই রেফারি আজাদ রহমানের গোলের বাঁশি। ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড়েরা সহকারী রেফারির দিকে ছুটে গিয়ে দাবি তোলেন, সামির অফসাইডে ছিলেন। ওটা গোল হয় না।
এর সঙ্গে একমত হয়ে ভিআইপি বক্স ও গ্যালারিতে থাকা ফরাশগঞ্জ সমর্থকেরা সহকারী রেফারিকে গালাগাল শুরু করেন। তিনি লাইনে দাঁড়াতে পারছিলেন না। বিপজ্জনকভাবে ভিআইপির ওপর থেকে ইট ছোঁড়া হয় নিচে। কেউ কেউ ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড়দের নির্দেশ দিতে থাকেন, ‘আর খেলার দরকার নেই। চলে আস।’ ছয়-সাত মিনিট পর অবশ্য খেলায় ফিরেছে ফরাশগঞ্জ।
তবে ‘অফসাইড’ গোলে পরাজয় মানতে পারলেন না ফরাশগঞ্জ কোচ আবু ইউসুফ, ‘দুঃখজনক ব্যাপার হলো, ম্যাচের ফল খেলার ওপর নির্ভর করে না। এখানে অনেক কিছু আছে। ভালো খেলেও তাই হেরে যাই। সবাই দেখেছেন সামির অফসাইডে ছিল। তবু গোল দেওয়া হলো। এখানে মনে হয় দু-তিনটা দল ফাইট করতে আছে। আমরা হলাম ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা।’
সৌভাগ্যপ্রসূত জয় পেয়ে শেখ রাসেল কোচ মাহমুদুল হক বললেন, ‘লাকি উইন কিন্তু মিস করেছি বেশি। ‘অফসাইড’ গোলের ব্যাপারে তাঁর কথা, ‘তারা অফসাইডের অভিযোগ করছে ঠিক আছে...আমাদের একটা পেনাল্টি দেয়নি। আমরা তো অভিযোগ তুলিনি।’
৪ মিনিটে ফরাশগঞ্জ গোলরক্ষকের ভুলে বল পেয়ে সুযোগসন্ধানী গোল করে রাসেলকে এগিয়ে নেন সামির। ৭৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দর্শনীয় শটে সেই গোল শোধ করে দেন ডিডোর দলে ডাক পাওয়া তরুণ মেজবাউল হক মানিক।
ছয় ম্যাচে আবাহনী-মোহামেডানের পয়েন্ট ১৮। সমান ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। ফরাশগঞ্জের পয়েন্ট ৬।
অবশ্য দলগুলোর পয়েন্টের হিসাবের চেয়ে আলোচিত এখন রেফারিং!
১-১ ম্যাচটা যখন শেষ বাঁশি শোনার অপেক্ষায়, তখনই ম্যাচে দ্বিতীয় গোল করে রাসেলকে জয় এনে দিলেন মরোক্কান স্ট্রাইকার সামির ওমারি। রমজানের ঠেলে দেওয়া বল ধরার আগে তিনি ছিলেন অফসাইড। কিন্তু সহকারী রেফারি জসিম উদ্দিনের পতাকা না ওঠায় বক্সের মধ্যে শরীর ঘুরিয়ে বাঁ পায়ে কোনাকুনি শট নেন সামির। বল জালে জড়াতেই রেফারি আজাদ রহমানের গোলের বাঁশি। ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড়েরা সহকারী রেফারির দিকে ছুটে গিয়ে দাবি তোলেন, সামির অফসাইডে ছিলেন। ওটা গোল হয় না।
এর সঙ্গে একমত হয়ে ভিআইপি বক্স ও গ্যালারিতে থাকা ফরাশগঞ্জ সমর্থকেরা সহকারী রেফারিকে গালাগাল শুরু করেন। তিনি লাইনে দাঁড়াতে পারছিলেন না। বিপজ্জনকভাবে ভিআইপির ওপর থেকে ইট ছোঁড়া হয় নিচে। কেউ কেউ ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড়দের নির্দেশ দিতে থাকেন, ‘আর খেলার দরকার নেই। চলে আস।’ ছয়-সাত মিনিট পর অবশ্য খেলায় ফিরেছে ফরাশগঞ্জ।
তবে ‘অফসাইড’ গোলে পরাজয় মানতে পারলেন না ফরাশগঞ্জ কোচ আবু ইউসুফ, ‘দুঃখজনক ব্যাপার হলো, ম্যাচের ফল খেলার ওপর নির্ভর করে না। এখানে অনেক কিছু আছে। ভালো খেলেও তাই হেরে যাই। সবাই দেখেছেন সামির অফসাইডে ছিল। তবু গোল দেওয়া হলো। এখানে মনে হয় দু-তিনটা দল ফাইট করতে আছে। আমরা হলাম ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা।’
সৌভাগ্যপ্রসূত জয় পেয়ে শেখ রাসেল কোচ মাহমুদুল হক বললেন, ‘লাকি উইন কিন্তু মিস করেছি বেশি। ‘অফসাইড’ গোলের ব্যাপারে তাঁর কথা, ‘তারা অফসাইডের অভিযোগ করছে ঠিক আছে...আমাদের একটা পেনাল্টি দেয়নি। আমরা তো অভিযোগ তুলিনি।’
৪ মিনিটে ফরাশগঞ্জ গোলরক্ষকের ভুলে বল পেয়ে সুযোগসন্ধানী গোল করে রাসেলকে এগিয়ে নেন সামির। ৭৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দর্শনীয় শটে সেই গোল শোধ করে দেন ডিডোর দলে ডাক পাওয়া তরুণ মেজবাউল হক মানিক।
ছয় ম্যাচে আবাহনী-মোহামেডানের পয়েন্ট ১৮। সমান ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। ফরাশগঞ্জের পয়েন্ট ৬।
অবশ্য দলগুলোর পয়েন্টের হিসাবের চেয়ে আলোচিত এখন রেফারিং!
No comments