মহাশূন্যে জন্মাবে মানবশিশু
শিল্পীর কল্পনায় মহাশূন্যে মানবশিশু |
পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে বা অন্য কোনো গ্রহে মানবশিশুর জন্মগ্রহণ সম্ভব বলে জানিয়েছে একটি নতুন গবেষণা।
এ পর্যন্ত যত মানবশিশুর জন্ম হয়েছে, তার সবই পৃথিবীতে। কিন্তু ইতিহাস হয়তো অচিরেই বদলাতে যাচ্ছে। পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে বা অন্য কোনো গ্রহে মানবশিশুর জন্মগ্রহণ সম্ভব বলে জানিয়েছে একটি নতুন গবেষণা। আর এটি হলে তা ইতিহাসের বাঁকবদল ঘটাবে নিশ্চিত।
স্পেনের বার্সেলোনার দেক্সেয়াস উইমেন্স হেলথ হাসপাতালের ভ্রূণবিদ মন্তসেরাত বোয়াদা এ গবেষণার নেতৃত্ব দেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে মানবজাতিকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে মহাশূন্যে একটি শুক্রাণু ব্যাংক তৈরি করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এটি হবে মানবজাতির ‘ইনস্যুরেন্স’। কারণ মহাশূন্যে মাধ্যাকর্ষণ বল কম, এমনকি শূন্য হলেও শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত হয় না বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন তিনি। একইভাবে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলনে ভ্রূণ তৈরিও ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। বোয়াদার গবেষণা দল এই গবেষণার ফলাফল গত ২৩ জুন রোববার অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব হিউম্যান রিপ্রোডাকশন অ্যান্ড এমব্রায়োলজির (ইএসএইচআরই) বার্ষিক বৈঠকে প্রকাশ করেছে।
শুক্রাণু খুবই সংবেদনশীল কোষ। সামান্য তেজস্ক্রিয় বিকিরণেই এর উৎপাদন ব্যাহত হয়। এর ফলে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, মহাশূন্যে পুরুষ নভোচারীদের শুক্রাণু উৎপাদন কম হয় এবং উচ্চ তেজস্ক্রিয় বিকিরণের ফলে সেখানে উৎপাদিত শুক্রাণুর চলনশক্তিও কমে যায়। এতে মাইক্রোগ্র্যাভিটি বা মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম থাকার একটা প্রভাব ফেলে বলে ধারণা ছিল গবেষকদের। তবে গবেষণায় এটি ভুল প্রমাণ হয়েছে।
এদিকে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক মহাকাশ সংস্থা স্পেসলাইফ অরিজিন ২০২৪ সালে ভারতীয় রকেট, জাপানি ক্যাপসুল ও মার্কিন অন্তঃসত্ত্বা নারী ব্যবহার করে আইএসএসে প্রথম মানবশিশু জন্মানোর লক্ষ্য ঘোষণা করেছে।
এ পর্যন্ত যত মানবশিশুর জন্ম হয়েছে, তার সবই পৃথিবীতে। কিন্তু ইতিহাস হয়তো অচিরেই বদলাতে যাচ্ছে। পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে বা অন্য কোনো গ্রহে মানবশিশুর জন্মগ্রহণ সম্ভব বলে জানিয়েছে একটি নতুন গবেষণা। আর এটি হলে তা ইতিহাসের বাঁকবদল ঘটাবে নিশ্চিত।
স্পেনের বার্সেলোনার দেক্সেয়াস উইমেন্স হেলথ হাসপাতালের ভ্রূণবিদ মন্তসেরাত বোয়াদা এ গবেষণার নেতৃত্ব দেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে মানবজাতিকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে মহাশূন্যে একটি শুক্রাণু ব্যাংক তৈরি করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এটি হবে মানবজাতির ‘ইনস্যুরেন্স’। কারণ মহাশূন্যে মাধ্যাকর্ষণ বল কম, এমনকি শূন্য হলেও শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত হয় না বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন তিনি। একইভাবে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলনে ভ্রূণ তৈরিও ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। বোয়াদার গবেষণা দল এই গবেষণার ফলাফল গত ২৩ জুন রোববার অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব হিউম্যান রিপ্রোডাকশন অ্যান্ড এমব্রায়োলজির (ইএসএইচআরই) বার্ষিক বৈঠকে প্রকাশ করেছে।
শুক্রাণু খুবই সংবেদনশীল কোষ। সামান্য তেজস্ক্রিয় বিকিরণেই এর উৎপাদন ব্যাহত হয়। এর ফলে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, মহাশূন্যে পুরুষ নভোচারীদের শুক্রাণু উৎপাদন কম হয় এবং উচ্চ তেজস্ক্রিয় বিকিরণের ফলে সেখানে উৎপাদিত শুক্রাণুর চলনশক্তিও কমে যায়। এতে মাইক্রোগ্র্যাভিটি বা মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম থাকার একটা প্রভাব ফেলে বলে ধারণা ছিল গবেষকদের। তবে গবেষণায় এটি ভুল প্রমাণ হয়েছে।
এদিকে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক মহাকাশ সংস্থা স্পেসলাইফ অরিজিন ২০২৪ সালে ভারতীয় রকেট, জাপানি ক্যাপসুল ও মার্কিন অন্তঃসত্ত্বা নারী ব্যবহার করে আইএসএসে প্রথম মানবশিশু জন্মানোর লক্ষ্য ঘোষণা করেছে।
No comments