মিয়ানমারে আর্মি একাডেমিতে হামলায় ১৪ নিহত
সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এ হামলা হয় |
মিয়ানমারে
বিদ্রোহীদের হামলায় সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
হয়েছেন। এ হামলা হয়েছে দেশটির শান স্টেটের ন্যাংচো জনপদের নিকটে পাইয়ন ওও
লুইন অঞ্চলে ডিফেন্স সার্ভিসেস টেকনোলজিকাল একাডেমিতে।
এ অঞ্চলে গোট টুইন ব্রিজের কাছে হামলার শিকার নিহতদের মধ্যে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সাধারণ জনগণ রয়েছেন। বিদ্রোহী গোষ্ঠী নর্দার্ন অ্যালিলেন্সের আক্রমণে বেসামরিক ও সামরিক ১৪ জন মানুষ নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাইয়ন ওও লুইন অঞ্চলের নির্বাচনী এলাকা-১ এর আঞ্চলিক সংসদ সদস্য ইউ অং মিন জানান, গত বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টার দিকে একটি মাদকবিরোধী পুলিশ ক্যাম্প ও একাডেমিতে ভারী অস্ত্র নিয়ে হামলা করে বিদ্রোহীরা। এতে একজন নিহত ও একজন আহত হন।
তিনি বলেন, ‘একাডেমি একটি সামরিক এলাকা হওয়ায় আমরা সেখানে প্রবেশ করতে পারিনি। তবে শুনেছি একটি আর্টিলারি শেল সুপারিন্টেন্ডেন্টের বাড়িতে আঘাত করেছে। সেখানে আহত হন এক সৈনিক। আর একটি শেল প্যারেড গ্রাউন্ডে আঘাত করে।
এতে একজন বেসামরিক লোক মারা যায়। বিদ্রোহীরা রকেটগুলো একাডেমির পূর্ব দিকের পাহাড়ি এলাকা থেকে নিক্ষেপ করে। এখন এলাকাটি সেনাবাহিনী কড়া পাহাড়ায় রেখেছে।’
উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া চেরি হার্ট ব্লাড ডোনেশন গ্রুপের প্রধান ইউ থান জাও বলেন, ‘নওঙ্গোচোর গোট টুইন ব্রিজে হামলার ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। প্রায় ১৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতুটি যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ ও সামরিককর্মীসহ প্রায় ১৪ জন মারা গিয়েছে বলে জেনেছি।’ তিনি জানান, নিহতরা সকলেই পুরুষ।
এদের মধ্যে গাড়ির চালক, সাধারণ মানুষ, পুলিশ ও সেনা সদস্য রয়েছে। ব্রিজটি বন্ধ রয়েছে। ব্রিজের নিচের অংশটি ভেঙে ঝুলছে। একাডেমি ভবন ও গাড়িও ধ্বংস হয়ে গেছে।
এ অঞ্চলে গোট টুইন ব্রিজের কাছে হামলার শিকার নিহতদের মধ্যে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সাধারণ জনগণ রয়েছেন। বিদ্রোহী গোষ্ঠী নর্দার্ন অ্যালিলেন্সের আক্রমণে বেসামরিক ও সামরিক ১৪ জন মানুষ নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাইয়ন ওও লুইন অঞ্চলের নির্বাচনী এলাকা-১ এর আঞ্চলিক সংসদ সদস্য ইউ অং মিন জানান, গত বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টার দিকে একটি মাদকবিরোধী পুলিশ ক্যাম্প ও একাডেমিতে ভারী অস্ত্র নিয়ে হামলা করে বিদ্রোহীরা। এতে একজন নিহত ও একজন আহত হন।
তিনি বলেন, ‘একাডেমি একটি সামরিক এলাকা হওয়ায় আমরা সেখানে প্রবেশ করতে পারিনি। তবে শুনেছি একটি আর্টিলারি শেল সুপারিন্টেন্ডেন্টের বাড়িতে আঘাত করেছে। সেখানে আহত হন এক সৈনিক। আর একটি শেল প্যারেড গ্রাউন্ডে আঘাত করে।
এতে একজন বেসামরিক লোক মারা যায়। বিদ্রোহীরা রকেটগুলো একাডেমির পূর্ব দিকের পাহাড়ি এলাকা থেকে নিক্ষেপ করে। এখন এলাকাটি সেনাবাহিনী কড়া পাহাড়ায় রেখেছে।’
উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া চেরি হার্ট ব্লাড ডোনেশন গ্রুপের প্রধান ইউ থান জাও বলেন, ‘নওঙ্গোচোর গোট টুইন ব্রিজে হামলার ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটে। প্রায় ১৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতুটি যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ ও সামরিককর্মীসহ প্রায় ১৪ জন মারা গিয়েছে বলে জেনেছি।’ তিনি জানান, নিহতরা সকলেই পুরুষ।
এদের মধ্যে গাড়ির চালক, সাধারণ মানুষ, পুলিশ ও সেনা সদস্য রয়েছে। ব্রিজটি বন্ধ রয়েছে। ব্রিজের নিচের অংশটি ভেঙে ঝুলছে। একাডেমি ভবন ও গাড়িও ধ্বংস হয়ে গেছে।
No comments