৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিকে
১ হাজার ৫শ’ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রতিটিতে চার জন করে সর্বমোট ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।
রোববার দশম জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য জানান।
অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে গণশিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, আদালতে মামলা থাকার কারণে আমরা ওই ১ হাজার ৫শ’ স্কুলে শিক্ষক দিতে পারিনি। অন্য স্কুল থেকে শিক্ষক নিয়ে এসব স্কুল চালানো হচ্ছে। অচিরেই প্রতিটি স্কুলে চারজন করে অর্থাৎ ১ হাজার ৫শ’ স্কুলে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারব।
মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (বীর উত্তম) এর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, যেসব স্কুলে ক্লাস রুমের সংকট রয়েছে সেগুলো চাহিদার ভিত্তিতে পূরণ করা হবে। এ জন্য ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৫ হাজার ক্লাসরুম করা হবে। যেখানে ছাত্র-ছাত্রী বেশি সেসব স্কুলে এই ক্লাসরুম করা হবে।
চট্টগ্রামের সংসদ সদস্য সামসুল হক চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বিদ্যালয়হীন গ্রাম আর এখন নেই। মাত্র চারটি বাকি আছে। এছাড়া চর ও হাওর অঞ্চলে কিছু গ্রাম আছে যেখানে বিদ্যালয় নেই। এজন্য আরো এক হাজার স্কুল করার চাহিদা দিয়ে প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় চর ও হাওর অঞ্চলে বিদ্যালয় করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ২১ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের ঘাটতি (পদ শূন্য) রয়েছে। শিগগিরই এসব স্কুলে সহকারী শিক্ষকদের চলতি দায়িত্ব দেয়া হবে। প্রধান শিক্ষকের পদটি দ্বিতীয় শ্রেণির হওয়ার কারণে এটা এখন সরকারি কর্ম-কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়।
এরইমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রোববার দশম জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য জানান।
অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে গণশিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, আদালতে মামলা থাকার কারণে আমরা ওই ১ হাজার ৫শ’ স্কুলে শিক্ষক দিতে পারিনি। অন্য স্কুল থেকে শিক্ষক নিয়ে এসব স্কুল চালানো হচ্ছে। অচিরেই প্রতিটি স্কুলে চারজন করে অর্থাৎ ১ হাজার ৫শ’ স্কুলে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারব।
মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (বীর উত্তম) এর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, যেসব স্কুলে ক্লাস রুমের সংকট রয়েছে সেগুলো চাহিদার ভিত্তিতে পূরণ করা হবে। এ জন্য ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৫ হাজার ক্লাসরুম করা হবে। যেখানে ছাত্র-ছাত্রী বেশি সেসব স্কুলে এই ক্লাসরুম করা হবে।
চট্টগ্রামের সংসদ সদস্য সামসুল হক চৌধুরীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বিদ্যালয়হীন গ্রাম আর এখন নেই। মাত্র চারটি বাকি আছে। এছাড়া চর ও হাওর অঞ্চলে কিছু গ্রাম আছে যেখানে বিদ্যালয় নেই। এজন্য আরো এক হাজার স্কুল করার চাহিদা দিয়ে প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় চর ও হাওর অঞ্চলে বিদ্যালয় করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ২১ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের ঘাটতি (পদ শূন্য) রয়েছে। শিগগিরই এসব স্কুলে সহকারী শিক্ষকদের চলতি দায়িত্ব দেয়া হবে। প্রধান শিক্ষকের পদটি দ্বিতীয় শ্রেণির হওয়ার কারণে এটা এখন সরকারি কর্ম-কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়।
এরইমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
No comments