মহাকাশ থেকে একমাস পর ফিরল ড্রাগন ক্যাপসুল
কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই গেলো শনিবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র থেকে ফিরেছে স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুল। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে প্রায় এক মাস ছিল ক্যাপস্যুলটি। খবর ইয়াহু নিউজ ও নাসার।
গেলো শনিবার একটি ফ্যালকন-৯ রকেটে করে ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত একটি জাহাজে এসে নামে।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশে গিয়ে প্রত্যাশামতো ফিরে এসেছে ড্রাগন ক্যাপসুল। ফেরার সময় এতে ৪ হাজার ১শ’ পাউন্ডের বিভিন্ন জিনিস পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মহাকাশে চালানো বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত পরীক্ষার ফলাফলের নমুনা রয়েছে, যা পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন বলে জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র থেকে যাত্রা শুরু করে ছয় ঘণ্টায় পৃথিবীতে পৌছায় ড্রাগন। শনিবার সকালে মাটিতে নামার আগে সফলভাবে প্যারাসুট খুলেছে ক্যাপস্যুলটির। ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর পাঠানো হয় ড্রাগন ক্যাপসুল। এতে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের জন্য ৪ হাজার ৮শ’ পাউন্ড সরবরাহ পাঠানো হয়।
স্পেসএক্সের পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান প্রকল্পের এটি আরেকটি সাফল্য। প্রতিষ্ঠানটির পুনর্ব্যবহারযোগ্য ফ্যালকন-৯ রকেট দিয়েই মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল ড্রাগন ক্যাপসুল। মহাকাশ থেকে মালপত্র আনার একমাত্র কার্গো হচ্ছে ড্রাগন। একই ক্যাপসুল দুইবার মহাকাশ থেকে কোনো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া পৃথিবীতে ফিরে আসার মাধ্যমে এটাই প্রমাণ হয় যে অদূর ভবিষ্যতে অনেক কম খরচে এবং ঝামেলা ছাড়াই মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ করতে পারবে।
২০০২ সালে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এলন মাস্ক স্পেসএক্স প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করা। সে উদ্দেশ্য এখনো পর্যন্ত কার্যকর না হলেও ড্রাগন ক্যাপস্যুলের ফিরে আসায় তার সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে পরিণত হওয়ার পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলো।
গেলো শনিবার একটি ফ্যালকন-৯ রকেটে করে ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত একটি জাহাজে এসে নামে।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশে গিয়ে প্রত্যাশামতো ফিরে এসেছে ড্রাগন ক্যাপসুল। ফেরার সময় এতে ৪ হাজার ১শ’ পাউন্ডের বিভিন্ন জিনিস পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মহাকাশে চালানো বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত পরীক্ষার ফলাফলের নমুনা রয়েছে, যা পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন বলে জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র থেকে যাত্রা শুরু করে ছয় ঘণ্টায় পৃথিবীতে পৌছায় ড্রাগন। শনিবার সকালে মাটিতে নামার আগে সফলভাবে প্যারাসুট খুলেছে ক্যাপস্যুলটির। ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর পাঠানো হয় ড্রাগন ক্যাপসুল। এতে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের জন্য ৪ হাজার ৮শ’ পাউন্ড সরবরাহ পাঠানো হয়।
স্পেসএক্সের পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান প্রকল্পের এটি আরেকটি সাফল্য। প্রতিষ্ঠানটির পুনর্ব্যবহারযোগ্য ফ্যালকন-৯ রকেট দিয়েই মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল ড্রাগন ক্যাপসুল। মহাকাশ থেকে মালপত্র আনার একমাত্র কার্গো হচ্ছে ড্রাগন। একই ক্যাপসুল দুইবার মহাকাশ থেকে কোনো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া পৃথিবীতে ফিরে আসার মাধ্যমে এটাই প্রমাণ হয় যে অদূর ভবিষ্যতে অনেক কম খরচে এবং ঝামেলা ছাড়াই মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ করতে পারবে।
২০০২ সালে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এলন মাস্ক স্পেসএক্স প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করা। সে উদ্দেশ্য এখনো পর্যন্ত কার্যকর না হলেও ড্রাগন ক্যাপস্যুলের ফিরে আসায় তার সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে পরিণত হওয়ার পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলো।
No comments