চীন সাগরে বেইজিং-মস্কোর যৌথ মহড়ার ঘোষণা
দক্ষিণ চীন সাগরে আগামী সেপ্টেম্বরে যৌথ সামরিক মহড়া চালাবে চীন ও রাশিয়া। বেইংজিংয়ের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানায়। দক্ষিণ চীন সাগরের বিশাল এলাকায় চীনের মালিকানা দাবিকে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল নাকচ করে দেয়ার পর সৃষ্ট উত্তেজনার মধ্যে এ ঘোষণা এল। খবর এএফপির। চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াং ইউজুন বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরের সংশ্লিষ্ট সাগর ও আকাশে এ মহড়া চালানো হবে। তবে তৃতীয় কোনো দেশকে লক্ষ্য করে এ মহড়া হচ্ছে না।
হেগের আন্তর্জাতিক স্থায়ী সালিশ আদালত সম্প্রতি এক রায়ে বলেছে, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের মালিকানা দাবির কোনো বৈধ ভিত্তি নেই। ফলে উনিশশ’ চল্লিশের দশক থেকে চীনা মানচিত্রে দক্ষিণ চীন সাগরের যে মালিকানা দেখানো হচ্ছিল, তা বাতিল হয়ে যায়। দক্ষিণ চীন সাগরে চীন কৃত্রিম দ্বীপসহ বহু সামরিক স্থাপনা তৈরি করেছে। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ নৌপথের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার জন্য চীন এসব করছে বলে মনে করা হয়। দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলো ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বিরোধ বাড়ছে। পাশ্চাত্যকে লক্ষ্য করে চীন ও রাশিয়া বিভিন্ন সময় যৌথ মহড়া চালায়। এ দেশ দুটোর মধ্যে ঘনিষ্ঠ কূটনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক রয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিনের মধ্যে প্রায়ই বৈঠকের আয়োজন করা হয় এবং সিরিয়াসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে অভিন্ন অবস্থান নিয়ে থাকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ওই সদস্য দেশ দুটো।
হেগের আন্তর্জাতিক স্থায়ী সালিশ আদালত সম্প্রতি এক রায়ে বলেছে, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের মালিকানা দাবির কোনো বৈধ ভিত্তি নেই। ফলে উনিশশ’ চল্লিশের দশক থেকে চীনা মানচিত্রে দক্ষিণ চীন সাগরের যে মালিকানা দেখানো হচ্ছিল, তা বাতিল হয়ে যায়। দক্ষিণ চীন সাগরে চীন কৃত্রিম দ্বীপসহ বহু সামরিক স্থাপনা তৈরি করেছে। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ নৌপথের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার জন্য চীন এসব করছে বলে মনে করা হয়। দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলো ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বিরোধ বাড়ছে। পাশ্চাত্যকে লক্ষ্য করে চীন ও রাশিয়া বিভিন্ন সময় যৌথ মহড়া চালায়। এ দেশ দুটোর মধ্যে ঘনিষ্ঠ কূটনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক রয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিনের মধ্যে প্রায়ই বৈঠকের আয়োজন করা হয় এবং সিরিয়াসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে অভিন্ন অবস্থান নিয়ে থাকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ওই সদস্য দেশ দুটো।
No comments