নির্বাচন দিতে বাধ্য করতে হবে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার সব কিছু
নিয়ন্ত্রিত করে দেশে এক আবদ্ধ অবস্থার সৃষ্টি করেছে। এদেরকে বাধ্য করতে হবে
একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন দিয়ে জনগনের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন
ঘটাতে।
আজ সোমবার বিকেলে নয়া পল্টনে মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের উদ্যোগে ‘কলঙ্কিত ১/১১ : সংবিধান ও গণতন্ত্রের দুঃসময়ের কাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। ছাত্র দলের সহসভাপতি এজমল হোসেন পাইলটের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ছাত্র দলের সহসভাপতি তারেক উজ জামান, নাজমুল হাসান, ইশতিয়িাক নাসির, আবু আল আতিক আল হাসান মিন্টু, জয়দেব জয়, কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ, আবুল হাসান, হাবিবুর রহমান ডালিম, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারি প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা এক দুঃসময় অতিক্রম করছি। আমাদের সব অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। আজকে আমাদের ছোট ঘরে আলোচনা করতে হয়। টেলিফোন করে চিঠি লেখে আমাদের অনুমতি নিয়ে সভা করতে হয়। আমরা অফিসের সামনে অথবা সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে সমাবেশ করতে চাইলে অনুমতি লাগবে। এমন গণতন্ত্র আনলেন যে অনুমতি নিয়ে সভা-সমাবেশ করতে হয়।
এই অবস্থা থেকে উত্তরণে নেতা-কর্মীদের প্রযুক্তি সুবিধা নিয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিষয়গুলো জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার আহবান জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের যারা রাষ্ট্র চালাচ্ছেন, তারা বলেন, আগে উন্নয়ন তারপর গণতন্ত্র। সেই পুরনো ইচ্ছা- ১৯৭৫ সালে এই ইচ্ছাকে পুরণ করবার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার একদলীয় শাসব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছিলেন। ওইভাবে তাদের শাসনব্যবস্থা পোক্ত রাখতে, ধরে রাখবেন। তারা কাছে মানুষের অধিকার, মানুষ স্বাধীনতা, মানুষের গণতন্ত্র পরে।
বর্তমান আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগে নিজের পরিবর্তন আনার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, আমাদেরও চিন্তা-ভাবনার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদেরও কর্মকাণ্ডের মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের কর্মসূচির মধ্যেও পরিবর্তন আনতে হবে। প্রযুক্তির যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে, এই যে ছোট একটা মোবাইল ফোন এর মধ্যেই সবকিছু আছে। সুতরাং এই প্রযুক্তিকে আপনাদের ব্যবহার করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের কথা, বাক স্বাধীনতার কথা, মানুষের অধিকারের কথা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের কাছে। পৌঁছিয়ে দিতে হবে আজকে কেনো দেশে দুরাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
ফখরুল বলেন, উন্নয়ন কাকে বলে। উন্নয়ন কী শুধু ব্রিজ তৈরি করা তা নয়। উন্নয়ন হচ্ছে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনা, মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন করা, সে যখন স্বাধীন হয়ে কথা বলতে পারবে, মুক্ত চিন্তা করতে পারবে- সেটাকে বলি আমরা উন্নয়ন।
তিনি বলেন, একদিকে সরকার উন্নয়নের কথা বলছে। অন্যদিকে যারা উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা কাজ করছেন যেমন কয়েকদিন আগে সিপিডি বলেছে, দেশে বিনিয়োগ নেই। বিনিয়োগ না থাকলে উন্নয়ন কোত্থেকে হবে? উৎপাদন নেই, কর্মসংস্থান নেই। কৃষকরা বলেছেন, তারা তাদের ধানের দাম পাচ্ছেন না। তাহলে উন্নয়ন কোথায়? উন্নয়ন তাদের হয়েছে, যারা মোটা-তাজা হয়েছেন। কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম শত শত কোটি টাকা বিভিন্ন খাতে লুটপাট হয়েছে। দুর্নীতির মহোৎসব চলেছে। সেই দুর্নীতির মধ্য দিয়ে তারা (সরকার) উন্নয়ন খুঁজে পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ২৬ ক্যাডারদের আন্দোলনের কথাও তুলে ধরে তিনি।
১/১১ এর ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, ১/১১ কী ছিলো? কেনো ওই ভয়াবহ দিনটি আমরা স্মরণ করতে চাই। দিনটি ছিলো একটি সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা তাকে ধবংস করে দিয়ে বিরাজনীতিকরণের উদ্যোগ পরাজিত শত্রুরা নিয়েছিলো। দেশ-বিদেশী অনেকগুলো শক্তি দীর্ঘকাল যে ষড়যন্ত্র করছিলো, তারা একত্রিত হয়ে সেদিন ১/১১ ঘটনা ঘটিয়েছিলো। দেশের সংবিধানকে পুরোপুরি জলাঞ্জলি দিয়ে মানুষের আশা-আকাঙ্খাকে পদানত করে গণতন্ত্রকে তিরোহিত করে দিয়ে সেইদিন কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষকে নিয়ে সেনা বাহিনীর একটি অংশ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলো। দুঃখের ও আশঙ্কার ব্যাপার এই যে ওই ১/১১ এর সেই শাসনব্যবস্থাকে আমাদের রাজনীতিবিদরা পরে বৈধ্যতা দিয়েছে। বিচার বিভাগও বৈধ্যতা দিয়েছে। আমাদের অন্যতম প্রধান দল আওয়ামী লীগ তাদের সকল কর্মকাণ্ডকে বৈধ্যতা দিয়েছিলো।
তিনি বলেন, আমাদের ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান যিনি রাজনীতিতে এমপি, মন্ত্রী ছিলেন না। ১/১১ তে তাকে সবচেয়ে বেশি শারীরিকভাবে পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে। তিনি আজ নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো যিনি রাজনীতি করতেন না, তিনি রাজনীতির ভিকটিম হয়ে চলে গেছেন। আমাদের শত শত কর্মী প্রাণ দিয়েছে, গুলি খেয়েছে, নির্যাতিত হয়েছে, গুম হয়ে গেছে। অনেকে পঙ্গু হয়ে গেছে। এতো রক্তস্রোত বৃথা যেতে পারে না।
১/১১ এর বিরুদ্ধে ওই সময়ে ছাত্রসমাজের আন্দোলন ও ভুমিকারও কথাও স্মরণ করেন ফখরুল।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আজ আমাদেরকে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। সঠিক পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে আমরা অবশ্যই এই ফ্যাসিবাদী সরকার যারা জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে, তাদের বাধ্য করতে হবে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে দিতে, আমাদের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে দিতে। তাদের বাধ্য করতে হবে একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন দিয়ে জনগনের আশা-আকাংখার প্রতিফলন হয়-এটাই হউক আজকের দিনে আমাদের শপথ। ইনশাল্লাহ গণতান্ত্রিক উপায়ে আমরা অধিকার ফিরিয়ে আনবো।
আজ সোমবার বিকেলে নয়া পল্টনে মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের উদ্যোগে ‘কলঙ্কিত ১/১১ : সংবিধান ও গণতন্ত্রের দুঃসময়ের কাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। ছাত্র দলের সহসভাপতি এজমল হোসেন পাইলটের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ছাত্র দলের সহসভাপতি তারেক উজ জামান, নাজমুল হাসান, ইশতিয়িাক নাসির, আবু আল আতিক আল হাসান মিন্টু, জয়দেব জয়, কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ, আবুল হাসান, হাবিবুর রহমান ডালিম, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারি প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা এক দুঃসময় অতিক্রম করছি। আমাদের সব অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। আজকে আমাদের ছোট ঘরে আলোচনা করতে হয়। টেলিফোন করে চিঠি লেখে আমাদের অনুমতি নিয়ে সভা করতে হয়। আমরা অফিসের সামনে অথবা সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে সমাবেশ করতে চাইলে অনুমতি লাগবে। এমন গণতন্ত্র আনলেন যে অনুমতি নিয়ে সভা-সমাবেশ করতে হয়।
এই অবস্থা থেকে উত্তরণে নেতা-কর্মীদের প্রযুক্তি সুবিধা নিয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিষয়গুলো জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার আহবান জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের যারা রাষ্ট্র চালাচ্ছেন, তারা বলেন, আগে উন্নয়ন তারপর গণতন্ত্র। সেই পুরনো ইচ্ছা- ১৯৭৫ সালে এই ইচ্ছাকে পুরণ করবার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার একদলীয় শাসব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছিলেন। ওইভাবে তাদের শাসনব্যবস্থা পোক্ত রাখতে, ধরে রাখবেন। তারা কাছে মানুষের অধিকার, মানুষ স্বাধীনতা, মানুষের গণতন্ত্র পরে।
বর্তমান আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগে নিজের পরিবর্তন আনার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, আমাদেরও চিন্তা-ভাবনার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদেরও কর্মকাণ্ডের মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের কর্মসূচির মধ্যেও পরিবর্তন আনতে হবে। প্রযুক্তির যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে, এই যে ছোট একটা মোবাইল ফোন এর মধ্যেই সবকিছু আছে। সুতরাং এই প্রযুক্তিকে আপনাদের ব্যবহার করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের কথা, বাক স্বাধীনতার কথা, মানুষের অধিকারের কথা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের কাছে। পৌঁছিয়ে দিতে হবে আজকে কেনো দেশে দুরাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
ফখরুল বলেন, উন্নয়ন কাকে বলে। উন্নয়ন কী শুধু ব্রিজ তৈরি করা তা নয়। উন্নয়ন হচ্ছে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন আনা, মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন করা, সে যখন স্বাধীন হয়ে কথা বলতে পারবে, মুক্ত চিন্তা করতে পারবে- সেটাকে বলি আমরা উন্নয়ন।
তিনি বলেন, একদিকে সরকার উন্নয়নের কথা বলছে। অন্যদিকে যারা উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা কাজ করছেন যেমন কয়েকদিন আগে সিপিডি বলেছে, দেশে বিনিয়োগ নেই। বিনিয়োগ না থাকলে উন্নয়ন কোত্থেকে হবে? উৎপাদন নেই, কর্মসংস্থান নেই। কৃষকরা বলেছেন, তারা তাদের ধানের দাম পাচ্ছেন না। তাহলে উন্নয়ন কোথায়? উন্নয়ন তাদের হয়েছে, যারা মোটা-তাজা হয়েছেন। কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম শত শত কোটি টাকা বিভিন্ন খাতে লুটপাট হয়েছে। দুর্নীতির মহোৎসব চলেছে। সেই দুর্নীতির মধ্য দিয়ে তারা (সরকার) উন্নয়ন খুঁজে পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ২৬ ক্যাডারদের আন্দোলনের কথাও তুলে ধরে তিনি।
১/১১ এর ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, ১/১১ কী ছিলো? কেনো ওই ভয়াবহ দিনটি আমরা স্মরণ করতে চাই। দিনটি ছিলো একটি সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা তাকে ধবংস করে দিয়ে বিরাজনীতিকরণের উদ্যোগ পরাজিত শত্রুরা নিয়েছিলো। দেশ-বিদেশী অনেকগুলো শক্তি দীর্ঘকাল যে ষড়যন্ত্র করছিলো, তারা একত্রিত হয়ে সেদিন ১/১১ ঘটনা ঘটিয়েছিলো। দেশের সংবিধানকে পুরোপুরি জলাঞ্জলি দিয়ে মানুষের আশা-আকাঙ্খাকে পদানত করে গণতন্ত্রকে তিরোহিত করে দিয়ে সেইদিন কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষকে নিয়ে সেনা বাহিনীর একটি অংশ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলো। দুঃখের ও আশঙ্কার ব্যাপার এই যে ওই ১/১১ এর সেই শাসনব্যবস্থাকে আমাদের রাজনীতিবিদরা পরে বৈধ্যতা দিয়েছে। বিচার বিভাগও বৈধ্যতা দিয়েছে। আমাদের অন্যতম প্রধান দল আওয়ামী লীগ তাদের সকল কর্মকাণ্ডকে বৈধ্যতা দিয়েছিলো।
তিনি বলেন, আমাদের ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান যিনি রাজনীতিতে এমপি, মন্ত্রী ছিলেন না। ১/১১ তে তাকে সবচেয়ে বেশি শারীরিকভাবে পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে। তিনি আজ নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো যিনি রাজনীতি করতেন না, তিনি রাজনীতির ভিকটিম হয়ে চলে গেছেন। আমাদের শত শত কর্মী প্রাণ দিয়েছে, গুলি খেয়েছে, নির্যাতিত হয়েছে, গুম হয়ে গেছে। অনেকে পঙ্গু হয়ে গেছে। এতো রক্তস্রোত বৃথা যেতে পারে না।
১/১১ এর বিরুদ্ধে ওই সময়ে ছাত্রসমাজের আন্দোলন ও ভুমিকারও কথাও স্মরণ করেন ফখরুল।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আজ আমাদেরকে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। সঠিক পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে আমরা অবশ্যই এই ফ্যাসিবাদী সরকার যারা জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে, তাদের বাধ্য করতে হবে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে দিতে, আমাদের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে দিতে। তাদের বাধ্য করতে হবে একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন দিয়ে জনগনের আশা-আকাংখার প্রতিফলন হয়-এটাই হউক আজকের দিনে আমাদের শপথ। ইনশাল্লাহ গণতান্ত্রিক উপায়ে আমরা অধিকার ফিরিয়ে আনবো।
No comments