মার্স ভাইরাসের ‘প্রধান উৎস’ উট!
নতুন এক গবেষণায় পাওয়া গেছে, চার বছরের কম বয়সী উটই সম্ভবত মার্স ভাইরাসের প্রধান উৎস। ছবি: বিবিসি |
চার
বছরের কম বয়সী উটই সম্ভবত মার্স ভাইরাসের প্রধান উৎস। নতুন এক গবেষণায়
এমনটিই পাওয়া গেছে বলে আজ শুক্রবার প্রকাশিত বিবিসির এক খবরে বলা হয়।
‘ইমার্জিং ইনফেকশাস ডিজিজ’ জার্নালে এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।
আন্তর্জাতিক এক গবেষণা দল অতীতে এবং বর্তমানে সংক্রমিত প্রায় ৮০০ ‘ড্রোমডেরি’ উটের ওপর এই গবেষণাটি চালায়। মানুষ বহনের জন্য বিশেষভাবে প্রজনন করা হালকা গড়নের, এক-কুঁজওয়ালা দ্রুতগামী উটকে ড্রোমডেরি উট বলা হয়। তাঁদের গবেষণায় দেখা যায় ৯০ শতাংশ উটই দুই বছর বয়সে সংক্রমিত হয়েছে এবং বয়স্কদের চেয়েও বাছুর সংক্রমিত হওয়ার হার অনেক বেশি।
মার্স ভাইরাসের আক্রমণের প্রথম খবরটি আসে ২০১২ সালের জুনে। এ পর্যন্ত এ ভাইরাসের আক্রমণের খবর পাওয়া গেছে এক হাজার ১০০ টি। ভাইরাসের আক্রমণে মারা গেছেন প্রায় ৪০০ জন। ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার ২৫টি দেশে ভাইরাস আক্রমণ করে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সৌদি আরব।
মার্সের ভয়াবহতার কারণে বিজ্ঞানীর ভাইরাস সংক্রমণের উৎস খোঁজার চেষ্টা করেন এবং বের করার চেষ্টা করেন কীভাবে এর ভয়াবহতা কমানো যায়। এর প্রেক্ষিতেই গবেষকেরা মানুষের নিকটে থাকে এমন প্রাণী যেমন ঘোড়া, গবাদি পশু, ভেড়া, ছাগল এবং উটের ওপর গবেষণা চালায়। প্রাথমিকভাবে মধ্য প্রাচ্যের ড্রোমডেরি উটের মধ্যে এক প্রকারের এন্টিবডি গবেষকেরা পান যা মার্স ভাইরাসের প্রোটিন হিসেবে কাজ করে। অন্য কোনো পশুর মধ্যে সেটা পাওয়া যায়নি। এরপরই বৃহত্তরভাবে বিভিন্ন দেশের উটকে সেম্পল হিসেবে ব্যবহার করে গবেষণাটি চালানো হয়।
মার্স ভাইরাস নিয়ে এর আগে যে গবেষণা হয়েছিল সে গবেষণায় যুক্ত ছিলেন ড. মেলার। তিনি বিবিসির সায়েন্স ইন অ্যাকশনে বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকাতে এর আগে আমরা পেয়েছিলাম বাদুড়ের কাছ থেকে এই প্রাচীন ভাইরাসটি সংক্রমিত হয়। এই বার যে ভাইরাসগুলো পাওয়া গেল সেগুলো ভিন্ন। বাদুড়ের কাছ থেকে সংক্রমিত ভাইরাসগুলো আরও প্রাচীন।
বিজ্ঞানীদের মতে পশুপালনের ক্ষেত্রে যদি কিছুটা পরিবর্তন আনা যায় তাহলে এ মার্স ভাইরাস সংক্রমণের হার অনেকটা কমে আসবে।
আন্তর্জাতিক এক গবেষণা দল অতীতে এবং বর্তমানে সংক্রমিত প্রায় ৮০০ ‘ড্রোমডেরি’ উটের ওপর এই গবেষণাটি চালায়। মানুষ বহনের জন্য বিশেষভাবে প্রজনন করা হালকা গড়নের, এক-কুঁজওয়ালা দ্রুতগামী উটকে ড্রোমডেরি উট বলা হয়। তাঁদের গবেষণায় দেখা যায় ৯০ শতাংশ উটই দুই বছর বয়সে সংক্রমিত হয়েছে এবং বয়স্কদের চেয়েও বাছুর সংক্রমিত হওয়ার হার অনেক বেশি।
মার্স ভাইরাসের আক্রমণের প্রথম খবরটি আসে ২০১২ সালের জুনে। এ পর্যন্ত এ ভাইরাসের আক্রমণের খবর পাওয়া গেছে এক হাজার ১০০ টি। ভাইরাসের আক্রমণে মারা গেছেন প্রায় ৪০০ জন। ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকার ২৫টি দেশে ভাইরাস আক্রমণ করে। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সৌদি আরব।
মার্সের ভয়াবহতার কারণে বিজ্ঞানীর ভাইরাস সংক্রমণের উৎস খোঁজার চেষ্টা করেন এবং বের করার চেষ্টা করেন কীভাবে এর ভয়াবহতা কমানো যায়। এর প্রেক্ষিতেই গবেষকেরা মানুষের নিকটে থাকে এমন প্রাণী যেমন ঘোড়া, গবাদি পশু, ভেড়া, ছাগল এবং উটের ওপর গবেষণা চালায়। প্রাথমিকভাবে মধ্য প্রাচ্যের ড্রোমডেরি উটের মধ্যে এক প্রকারের এন্টিবডি গবেষকেরা পান যা মার্স ভাইরাসের প্রোটিন হিসেবে কাজ করে। অন্য কোনো পশুর মধ্যে সেটা পাওয়া যায়নি। এরপরই বৃহত্তরভাবে বিভিন্ন দেশের উটকে সেম্পল হিসেবে ব্যবহার করে গবেষণাটি চালানো হয়।
মার্স ভাইরাস নিয়ে এর আগে যে গবেষণা হয়েছিল সে গবেষণায় যুক্ত ছিলেন ড. মেলার। তিনি বিবিসির সায়েন্স ইন অ্যাকশনে বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকাতে এর আগে আমরা পেয়েছিলাম বাদুড়ের কাছ থেকে এই প্রাচীন ভাইরাসটি সংক্রমিত হয়। এই বার যে ভাইরাসগুলো পাওয়া গেল সেগুলো ভিন্ন। বাদুড়ের কাছ থেকে সংক্রমিত ভাইরাসগুলো আরও প্রাচীন।
বিজ্ঞানীদের মতে পশুপালনের ক্ষেত্রে যদি কিছুটা পরিবর্তন আনা যায় তাহলে এ মার্স ভাইরাস সংক্রমণের হার অনেকটা কমে আসবে।
No comments