ডালাস পুলিশ সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা
গুলিতে ক্ষতিগ্রস্ত একটি জানালা। ছবি: এএফপি |
যুক্তরাষ্ট্রের
টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস শহরে পুলিশ সদর দপ্তরে হামলা চালিয়েছে
বন্দুকধারীরা। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও পাওয়া গেছে বিস্ফোরক ভর্তি
ব্যাগ। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ডালাস পুলিশ প্রধান ডেভিড ব্রাউন প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বিবিসিকে বলেন, স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় (বাংলাদেশ সময় শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টা) অন্তত চারজন বন্দুকধারী গুলি ছোড়া শুরু করে। তবে হামলাকারীর সংখ্যা ঠিক কতজন তা কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেনি।
এদিকে সিএনএনের খবরে বলা হয়, একজন বা কয়েকজন বন্দুকধারী এ হামলা চালিয়েছে। হামলাকারী ওই ব্যক্তি একটি ভ্যানে করে পালিয়ে যায়। তবে পুলিশ ভ্যানটিকে ধাওয়া করে উপশহর হুচিনে একটি রেস্তোরাঁর কাছে ঘিরে ফেলে। সেখানে তারা ভ্যান চালকের সঙ্গে সমঝোতা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
পুলিশ জানিয়েছে ভ্যানের চালক নিজেকে জেমস বৌলওয়ের বলে দাবি করেছেন। তবে পুলিশ তাঁর পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত নয়। তবে এই নামের এক ব্যক্তির পারিবারিক সহিংসতার তিনটি ঘটনায় জড়িত বলে কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য রয়েছে। এই ব্যক্তি দাবি করেন পুলিশ তাঁর সন্তানকে নিয়ে গেছে ও তাঁকে সন্ত্রাসী বলে অভিযুক্ত করায় তিনি পুলিশ সদর দপ্তর ‘উড়িয়ে’ দিতে চেয়েছেন।
বিবিসির ভাষ্য, একজন পুলিশ কর্মকর্তা তাঁর টুইটারে লিখেছেন, সদর দপ্তরের বাইরে কয়েকটি ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এর মধ্যে একটিতে পাইপ বোমাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য ছিল।
তবে সিএনএন জানিয়েছে, সদর দপ্তরের বাইরে দুটি পাইপ বোমা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী রোবটের সাহায্যে বোমা সরিয়ে নিতে গেলে একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। এর ফলে পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুলিশ সেই ছবি টুইটারে প্রকাশ করেছে। আর স্থানীয় সময় আজ শনিবার সকাল সাতটায় দ্বিতীয় বোমাটি নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম হয় তারা।
ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছেন স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা। প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে জানান, একজনের বেশি হামলাকারী বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশ সদর দপ্তর ভবনে হামলা চালায়।
পুলিশ সদর দপ্তরের বিপরীতে বাড়ি হোসুয়া গিলবাদের। তিনি বিবিসিকে বলেন, গুলির শব্দে তিনি জেগে ওঠেন। রাস্তা দিয়ে ভ্যানটি যাওয়ার সময় অন্তত ২০০টি গুলির শব্দ পাওয়া গেছে। এরই মধ্যে পুলিশ তাঁকে ও তাঁর ফ্ল্যাট মেটকে ভবন ছেড়ে যেতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পরেই প্রচণ্ড বিস্ফোরণে জানালার কাচ কেপে ওঠে। ‘এখন আমরা ভবনের নিচতলায় আশ্রয় নিয়ে আছি। সেখানে খাবার ও পানি নেই।’
ডালাস পুলিশ প্রধান ডেভিড ব্রাউন প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বিবিসিকে বলেন, স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় (বাংলাদেশ সময় শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টা) অন্তত চারজন বন্দুকধারী গুলি ছোড়া শুরু করে। তবে হামলাকারীর সংখ্যা ঠিক কতজন তা কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেনি।
এদিকে সিএনএনের খবরে বলা হয়, একজন বা কয়েকজন বন্দুকধারী এ হামলা চালিয়েছে। হামলাকারী ওই ব্যক্তি একটি ভ্যানে করে পালিয়ে যায়। তবে পুলিশ ভ্যানটিকে ধাওয়া করে উপশহর হুচিনে একটি রেস্তোরাঁর কাছে ঘিরে ফেলে। সেখানে তারা ভ্যান চালকের সঙ্গে সমঝোতা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
পুলিশ জানিয়েছে ভ্যানের চালক নিজেকে জেমস বৌলওয়ের বলে দাবি করেছেন। তবে পুলিশ তাঁর পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত নয়। তবে এই নামের এক ব্যক্তির পারিবারিক সহিংসতার তিনটি ঘটনায় জড়িত বলে কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য রয়েছে। এই ব্যক্তি দাবি করেন পুলিশ তাঁর সন্তানকে নিয়ে গেছে ও তাঁকে সন্ত্রাসী বলে অভিযুক্ত করায় তিনি পুলিশ সদর দপ্তর ‘উড়িয়ে’ দিতে চেয়েছেন।
বিবিসির ভাষ্য, একজন পুলিশ কর্মকর্তা তাঁর টুইটারে লিখেছেন, সদর দপ্তরের বাইরে কয়েকটি ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এর মধ্যে একটিতে পাইপ বোমাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য ছিল।
তবে সিএনএন জানিয়েছে, সদর দপ্তরের বাইরে দুটি পাইপ বোমা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী রোবটের সাহায্যে বোমা সরিয়ে নিতে গেলে একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। এর ফলে পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুলিশ সেই ছবি টুইটারে প্রকাশ করেছে। আর স্থানীয় সময় আজ শনিবার সকাল সাতটায় দ্বিতীয় বোমাটি নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম হয় তারা।
ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছেন স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা। প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে জানান, একজনের বেশি হামলাকারী বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশ সদর দপ্তর ভবনে হামলা চালায়।
পুলিশ সদর দপ্তরের বিপরীতে বাড়ি হোসুয়া গিলবাদের। তিনি বিবিসিকে বলেন, গুলির শব্দে তিনি জেগে ওঠেন। রাস্তা দিয়ে ভ্যানটি যাওয়ার সময় অন্তত ২০০টি গুলির শব্দ পাওয়া গেছে। এরই মধ্যে পুলিশ তাঁকে ও তাঁর ফ্ল্যাট মেটকে ভবন ছেড়ে যেতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পরেই প্রচণ্ড বিস্ফোরণে জানালার কাচ কেপে ওঠে। ‘এখন আমরা ভবনের নিচতলায় আশ্রয় নিয়ে আছি। সেখানে খাবার ও পানি নেই।’
No comments