অচিন বৃক্ষ নাম পেল ‘সাদা পাকুড়’
বাঁশতলী গ্রামের প্রাচীন গাছটির ছায়াতলে গতকাল এর নামকরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় l ছবি: প্রথম আলো |
গাজীপুরের
কালিয়াকৈর উপজেলার বাঁশতলী গ্রামের অচিন গাছটি ‘সাদা পাকুড়’। বৃক্ষ
গবেষকেরা গতকাল শুক্রবার ওই গাছটির এ নাম দিয়েছেন। নামকরণ উপলক্ষে গতকাল
বাঁশতলী গ্রামে আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলন
কমিটি।
গ্রামের বাসিন্দারা জানান, গ্রামের আলেফ মিয়ার বাড়ির সামনে প্রায় দুই বিঘা জমির ওপর ওই গাছটিতে ছোট সাদা রঙের ফল ধরে। সব সময় ছায়া থাকায় গ্রামের মানুষ একটু প্রশান্তির খোঁজে ওই গাছের নিচে ছুটে আসে। কিন্তু গাছটির নাম কেউ জানত না। তাই তো গাছটি ‘না-চিন গাছ’ বা ‘অচিন গাছ’ নামেই পরিচিত ছিল।
গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘আমার বয়স ৬০ বছর। জন্মের পর থেকেই গাছটিকে এমন বড়ই দেখে আসছি। আমার বাবা-চাচারাও এমন বড়ই দেখেছেন। তবে কেউ নাম জানতেন না।’
গবেষক ও বিপন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণী সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের মহাসচিব আখতারুজ্জামান চৌধুরী জানান, গাছটির নামকরণ করা হয়েছে ‘সাদা পাকুড়’। এটি অতি বৃহৎ পত্র ঝরা বৃক্ষ। গাছটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়াতে দেখা যায়। বাংলাদেশে বিরল। দেশের আর কোথাও এ রকম গাছ আছে কি না, এখনো জানা যায়নি।
গ্রামের বাসিন্দারা জানান, গ্রামের আলেফ মিয়ার বাড়ির সামনে প্রায় দুই বিঘা জমির ওপর ওই গাছটিতে ছোট সাদা রঙের ফল ধরে। সব সময় ছায়া থাকায় গ্রামের মানুষ একটু প্রশান্তির খোঁজে ওই গাছের নিচে ছুটে আসে। কিন্তু গাছটির নাম কেউ জানত না। তাই তো গাছটি ‘না-চিন গাছ’ বা ‘অচিন গাছ’ নামেই পরিচিত ছিল।
গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘আমার বয়স ৬০ বছর। জন্মের পর থেকেই গাছটিকে এমন বড়ই দেখে আসছি। আমার বাবা-চাচারাও এমন বড়ই দেখেছেন। তবে কেউ নাম জানতেন না।’
গবেষক ও বিপন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণী সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের মহাসচিব আখতারুজ্জামান চৌধুরী জানান, গাছটির নামকরণ করা হয়েছে ‘সাদা পাকুড়’। এটি অতি বৃহৎ পত্র ঝরা বৃক্ষ। গাছটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়াতে দেখা যায়। বাংলাদেশে বিরল। দেশের আর কোথাও এ রকম গাছ আছে কি না, এখনো জানা যায়নি।
No comments