রাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র থাকতে আমরা অসহায়: সুরঞ্জিত
আওয়ামী
লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, সিলেটের অনন্তকে
প্রকাশ্য দিবালোকে চাপাতি দিয়ে মেরে আবার চাপাতি ব্যাগে করে নিয়ে দিনের
বেলায় হত্যাকারীরা চলে গেল। আর রাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র- এতো
রাষ্ট্র থাকতে অসহায় হয়ে বসে রইলাম আমরা। শুক্রবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী আয়োজিত চলমান রাজনীতি
বিষয়ক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, অভিজিৎ
হত্যার পরে তারা ক্ষ্যান্ত হননি। এখন আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর হুমকি
এসেছে। পুলিশের ওসি বলছেন, চিন্তা করেন না। অভিজিৎও চিন্তা করেনি। কিন্তু
অবশেষে দেখা গেলো ওরা প্রাণ দিলো। এই যে তাদের হাত লম্বা হচ্ছে এই বিষয়ে
কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়।
এটি ধারাবাহিকতায় আরেকটি পদক্ষেপ মাত্র। কার্যকর পদক্ষেপ আমরা চাই। দেশবাসী
চায়।
তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশা দিয়েও কাউকে এখনও ধরতে পারেননি। উগ্রবাদীরা নতুন প্রযুক্তিতে অনেক শক্তিশালী। এ ব্যাপারে সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। শুধু নিষিদ্ধ করলে হবে না গ্রেপ্তার করতে হবে। এই সরকার যখন সার্থকতার সঙ্গে সকল বিষয় সমাধান করেছেন। এটিও করবেন। আবার নতুন করে যেন প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দেন।
আওয়ামী লীগের এই উপদেষ্টা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দল পুনর্গঠন করবেন। দল পুনর্গঠনের আগে রাজনীতি মূল্যায়ন করতে হবে। পেট্রলবোমা-যুদ্ধাপরাধীদের বাদ দিতে হবে। উগ্রবাদী জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই সাংবিধানিক রাজনীতি করতে হবে। তিনি বলেন, ৯২ দিনের আন্দোলনে অর্থনীতির ক্ষতি হয়েছে। তবে সব চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার দলের। স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কথা বলার গণতন্ত্র বিশ্বের কোন দেশ দেয় না। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতির গণতন্ত্র কেউ দেয় না। স্বাধীনতার মূলস্তম্ভের বিরোধিতা কোন গণতন্ত্র নয়। গণতান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে সমস্ত মৌলিক অধিকার ভোগ করে রাজনীতি করবেন-এই গণতান্ত্রিক অধিকার পৃথিবীর কোথাও নেই। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা গণতন্ত্র ও উন্নয়ন বিশ্বাস করেন। তিনি আলাদা একটি মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছেন। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ডা. এমদাদুল হক সেলিম অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশা দিয়েও কাউকে এখনও ধরতে পারেননি। উগ্রবাদীরা নতুন প্রযুক্তিতে অনেক শক্তিশালী। এ ব্যাপারে সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। শুধু নিষিদ্ধ করলে হবে না গ্রেপ্তার করতে হবে। এই সরকার যখন সার্থকতার সঙ্গে সকল বিষয় সমাধান করেছেন। এটিও করবেন। আবার নতুন করে যেন প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দেন।
আওয়ামী লীগের এই উপদেষ্টা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দল পুনর্গঠন করবেন। দল পুনর্গঠনের আগে রাজনীতি মূল্যায়ন করতে হবে। পেট্রলবোমা-যুদ্ধাপরাধীদের বাদ দিতে হবে। উগ্রবাদী জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে বাস্তবতা মেনে নিয়েই সাংবিধানিক রাজনীতি করতে হবে। তিনি বলেন, ৯২ দিনের আন্দোলনে অর্থনীতির ক্ষতি হয়েছে। তবে সব চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার দলের। স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কথা বলার গণতন্ত্র বিশ্বের কোন দেশ দেয় না। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতির গণতন্ত্র কেউ দেয় না। স্বাধীনতার মূলস্তম্ভের বিরোধিতা কোন গণতন্ত্র নয়। গণতান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে সমস্ত মৌলিক অধিকার ভোগ করে রাজনীতি করবেন-এই গণতান্ত্রিক অধিকার পৃথিবীর কোথাও নেই। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা গণতন্ত্র ও উন্নয়ন বিশ্বাস করেন। তিনি আলাদা একটি মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছেন। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ডা. এমদাদুল হক সেলিম অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
No comments