সিরাজগঞ্জে বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১০
বঙ্গবন্ধু
সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে দুটি বাস ও একটি ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ১০
জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ৪৭ জন। শনিবার বিকাল সোয়া ৩টার দিকে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার সীমান্ত বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের
মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে জানা
গেছে। হতাহতদের বয়স ২৫-৫০ এর মধ্যে হবে। এরা সকলেই পুরুষ এবং বাসটি যাত্রী।
মহাসড়কের দায়িত্বরত সার্জেন্ট রাকিব হাসান জানান, ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী একটি ট্রাকের চাকা পাংচার হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা অন্তর পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এ সময় নাবিল পরিবহনের অপর একটি বাস অন্তর পরিবহনের বাসকে পেছন থেকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রাকের ড্রাইভারসহ দুইজন মারা যায় এবং আহত হয় অর্ধশতাধিক। হাসপাতালে নেয়ার পথে আরও ৬ জন মারা যায় এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আরো দুইজন।
তাৎক্ষনিক নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। আহতদের অনেকের অবস্থা গুরুতর। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। নিহতের মধ্যে দুজনের লাশ ঘটনাস্থলেই রয়েছে।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.ফয়সাল আহমেদ জানান, হাসপাতাল মর্গে সাতজনের লাশ রয়েছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে তিনি জানান।
এদিকে দুর্ঘটনার পরপরই সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, জেলা প্রশাসক বিল্লাল হোসেন, পুলিশ সুপার এস.এম. এমরান হোসেন ও সিভিল সার্জন ডা. শামসুদ্দিনসহ প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মর্তারা হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং হতাহতদের খোঁজ খবর নেন।
জেলা প্রশাসক বিল্লাল হোসেন জানান, আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং নিহতদের আত্মীয় স্বজনদের সংবাদ দেয়া হচ্ছে। নিহতের লাশ পরিবারের বাড়ীতে পৌছানো পর্যন্ত সব ধরনের খরচ জেলা প্রশাসন বহন করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
মহাসড়কের দায়িত্বরত সার্জেন্ট রাকিব হাসান জানান, ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী একটি ট্রাকের চাকা পাংচার হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা অন্তর পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এ সময় নাবিল পরিবহনের অপর একটি বাস অন্তর পরিবহনের বাসকে পেছন থেকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রাকের ড্রাইভারসহ দুইজন মারা যায় এবং আহত হয় অর্ধশতাধিক। হাসপাতালে নেয়ার পথে আরও ৬ জন মারা যায় এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আরো দুইজন।
তাৎক্ষনিক নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। আহতদের অনেকের অবস্থা গুরুতর। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। নিহতের মধ্যে দুজনের লাশ ঘটনাস্থলেই রয়েছে।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.ফয়সাল আহমেদ জানান, হাসপাতাল মর্গে সাতজনের লাশ রয়েছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে তিনি জানান।
এদিকে দুর্ঘটনার পরপরই সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, জেলা প্রশাসক বিল্লাল হোসেন, পুলিশ সুপার এস.এম. এমরান হোসেন ও সিভিল সার্জন ডা. শামসুদ্দিনসহ প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মর্তারা হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং হতাহতদের খোঁজ খবর নেন।
জেলা প্রশাসক বিল্লাল হোসেন জানান, আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং নিহতদের আত্মীয় স্বজনদের সংবাদ দেয়া হচ্ছে। নিহতের লাশ পরিবারের বাড়ীতে পৌছানো পর্যন্ত সব ধরনের খরচ জেলা প্রশাসন বহন করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
No comments