ইন্টারনেট হলো দেশ বদলের হাতিয়ার, প্রথম আলো-গ্রামীণফোন আই-জেন প্রতিযোগিতা ২০১৫
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে প্রথম আলো-গ্রামীণফোন আই-জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় l ছবি: প্রথম আলো |
বাণিজ্যিকভাবে মোবাইল ইন্টারনেট-সেবা প্রথম চালু হয় কোন দেশে? কম্পিউটারের কোন যন্ত্রাংশকে সিপিইউ বলে? কোনটি একটি অপারেটিং সিস্টেম?
ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি জ্ঞান বিষয়ের এ প্রশ্নগুলো একটি বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্রের অংশ। ঢাকার রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে গতকাল অনুষ্ঠিত আই-জেন প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইন্টারনেট সম্পর্কে সচেতনতা ও আগ্রহ তৈরির জন্য এবার তৃতীয়বারের মতো দেশব্যাপী আই-জেন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে গ্রামীণফোন ও প্রথম আলো। এ আয়োজনের সহযোগী শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৫ এপ্রিল শুরু হওয়া এবারের প্রতিযোগিতার প্রথম পর্যায়ের অংশ হিসেবে এ নিয়ে ১ হাজার ৮৬৭টি স্কুলে আই-জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলো।
অনুষ্ঠানে রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান সুবহানী বলেন, ‘মাতৃভূমিকে আধুনিক করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে প্রস্তুত করার জন্য এটি একটি ভিন্নধর্মী উদ্যোগ। যেকোনো কিছুর উপকারিতা ও অপকারিতা থাকবে। কিন্তু যেটা নিজের জ্ঞান বাড়াবে, নিজেকে উপস্থাপন করতে সহায়তা করবে তা গ্রহণ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান ও ধারণা থাকতে হবে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তোমরাই দেশকে এগিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম ও গ্রামীণফোনের সহকারী পরিচালক (মার্কেটিং) সৈয়দ তাহমিদ আজিজুল হক। শিক্ষার্থীদের কাছে আই-জেন-২০১৫ প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য ও ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে নানা পরামর্শ দেন প্রথম আলোর যুব কর্মসূচির সমন্বয়ক মুনির হাসান। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট হলো বদলে ফেলার হাতিয়ার, দেশ বদলের হাতিয়ার। সারা বিশ্বকে জানিয়ে দেওয়ার হাতিয়ার যে আমরা আসছি। যাব অনেক দূর, কেউ আটকে রাখতে পারবে না।’
শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল তিনটি বিষয়ে বিশেষ উপস্থাপনা। ইন্টারনেটকে শিক্ষার্থীরা কীভাবে শিক্ষার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তথ্য, সংবাদ ও বিনোদনের মাধ্যমে নিজেকে এগিয়ে রাখার কৌশল, ইন্টারনেটে কীভাবে নিরাপদ থাকা যায়—এ বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন প্রথম আলো বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহমুদ।
কলেজের অধ্যক্ষের হাতে আই-জেনের স্মারক তুলে দেন আব্দুল কাইয়ুম ও গ্রামীণফোনের বিপণন পরিচালক নেহাল আহমেদ। এ সময় কলেজের উপাধ্যক্ষ ফেরদৌস আরা ও প্রথম আলোর ব্র্যান্ড অ্যান্ড অ্যাক্টিভেশন বিভাগের প্রধান অরূপ কুমার ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিবর্ধন রায়।
উৎসবে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি জ্ঞান নিয়ে আই-জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মেধা যাচাই পরীক্ষার মাধ্যমে ১০ জনকে নির্বাচিত করা হয়। তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। অষ্টম শ্রেণির দুজন, নবম শ্রেণির পাঁচজন এবং দশম শ্রেণি থেকে তিনজন শিক্ষার্থী বিজয়ী হয়। প্রতিযোগিতার পরবর্তী পর্যায়ে তারা স্কুলের প্রতিনিধিত্ব করবে।
ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি জ্ঞান বিষয়ের এ প্রশ্নগুলো একটি বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্রের অংশ। ঢাকার রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে গতকাল অনুষ্ঠিত আই-জেন প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইন্টারনেট সম্পর্কে সচেতনতা ও আগ্রহ তৈরির জন্য এবার তৃতীয়বারের মতো দেশব্যাপী আই-জেন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে গ্রামীণফোন ও প্রথম আলো। এ আয়োজনের সহযোগী শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৫ এপ্রিল শুরু হওয়া এবারের প্রতিযোগিতার প্রথম পর্যায়ের অংশ হিসেবে এ নিয়ে ১ হাজার ৮৬৭টি স্কুলে আই-জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলো।
অনুষ্ঠানে রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান সুবহানী বলেন, ‘মাতৃভূমিকে আধুনিক করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে প্রস্তুত করার জন্য এটি একটি ভিন্নধর্মী উদ্যোগ। যেকোনো কিছুর উপকারিতা ও অপকারিতা থাকবে। কিন্তু যেটা নিজের জ্ঞান বাড়াবে, নিজেকে উপস্থাপন করতে সহায়তা করবে তা গ্রহণ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান ও ধারণা থাকতে হবে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তোমরাই দেশকে এগিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম ও গ্রামীণফোনের সহকারী পরিচালক (মার্কেটিং) সৈয়দ তাহমিদ আজিজুল হক। শিক্ষার্থীদের কাছে আই-জেন-২০১৫ প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য ও ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে নানা পরামর্শ দেন প্রথম আলোর যুব কর্মসূচির সমন্বয়ক মুনির হাসান। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট হলো বদলে ফেলার হাতিয়ার, দেশ বদলের হাতিয়ার। সারা বিশ্বকে জানিয়ে দেওয়ার হাতিয়ার যে আমরা আসছি। যাব অনেক দূর, কেউ আটকে রাখতে পারবে না।’
শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল তিনটি বিষয়ে বিশেষ উপস্থাপনা। ইন্টারনেটকে শিক্ষার্থীরা কীভাবে শিক্ষার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তথ্য, সংবাদ ও বিনোদনের মাধ্যমে নিজেকে এগিয়ে রাখার কৌশল, ইন্টারনেটে কীভাবে নিরাপদ থাকা যায়—এ বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন প্রথম আলো বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহমুদ।
কলেজের অধ্যক্ষের হাতে আই-জেনের স্মারক তুলে দেন আব্দুল কাইয়ুম ও গ্রামীণফোনের বিপণন পরিচালক নেহাল আহমেদ। এ সময় কলেজের উপাধ্যক্ষ ফেরদৌস আরা ও প্রথম আলোর ব্র্যান্ড অ্যান্ড অ্যাক্টিভেশন বিভাগের প্রধান অরূপ কুমার ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিবর্ধন রায়।
উৎসবে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি জ্ঞান নিয়ে আই-জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মেধা যাচাই পরীক্ষার মাধ্যমে ১০ জনকে নির্বাচিত করা হয়। তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। অষ্টম শ্রেণির দুজন, নবম শ্রেণির পাঁচজন এবং দশম শ্রেণি থেকে তিনজন শিক্ষার্থী বিজয়ী হয়। প্রতিযোগিতার পরবর্তী পর্যায়ে তারা স্কুলের প্রতিনিধিত্ব করবে।
No comments