কাফরুলে বিএনপি নেতার মৃত্যু
রাজধানীর কাফরুল এলাকায় নিজ বাড়িতে বিএনপি নেতা মওলানা নাসির উদ্দিনের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, সকালে মোবাইলফোনে কথা বলার সময় উত্তেজিত হয়ে পড়লে তার বুকে ব্যথা অনুভূত হয়। পরে তাকে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে নেয়া হলে দুপুর ২টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত নাসির কাফরুল থানার ১৬নং ওয়ার্ড বিএনপির আহবায়ক ছিলেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ কাজী সমিতির সভাপতি ছিলেন।
নিহতের ছেলে রেদোয়ান আহমেদ তানভীর বলেন, গতকাল সকালে তার বাবা মাওলানা নাসির ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা করেন। সকাল ৯টার দিকে একজনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। এসময় তাকে উচ্চ স্বরে কথা বলেন তিনি। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি বুকে ব্যাথা অনুভব করেন। পরে বাসাতেই তাকে প্রাথমিক শুশ্রুষা করা হয়। দুপুর ১টার দিকে তাকে মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের ন্যাশনাল হার্টফাউন্ডেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর সোয়া দুইটার দিকে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের সদস্যরা তার লাশ বাসায় নিয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, কাফরুলের ৪৪৯ নম্বর ইব্রাহিমপুরের বাড়িতে পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। কাফরুল থানার এসআই সরোয়ার জানান, নাসিরের মৃত্যু ন্যাচারাল ডেথ। তার শরীরে কোন আঘাত বা অন্য কোন জখমের চিহ্ন নেই। বুকে ব্যথার কারণে পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়। পুলিশের মিরপুর জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) কামাল হোসেন বলেন, প্রথমে মাওলানা নাসির খুন হয়েছেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। একারণে পুলিশ তার বাসায় যায়। কিন্তু পরিবারের সদস্যরাই জানান তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের ছেলে রেদোয়ান আহমেদ তানভীর বলেন, গতকাল সকালে তার বাবা মাওলানা নাসির ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা করেন। সকাল ৯টার দিকে একজনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। এসময় তাকে উচ্চ স্বরে কথা বলেন তিনি। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি বুকে ব্যাথা অনুভব করেন। পরে বাসাতেই তাকে প্রাথমিক শুশ্রুষা করা হয়। দুপুর ১টার দিকে তাকে মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের ন্যাশনাল হার্টফাউন্ডেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর সোয়া দুইটার দিকে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের সদস্যরা তার লাশ বাসায় নিয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, কাফরুলের ৪৪৯ নম্বর ইব্রাহিমপুরের বাড়িতে পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। কাফরুল থানার এসআই সরোয়ার জানান, নাসিরের মৃত্যু ন্যাচারাল ডেথ। তার শরীরে কোন আঘাত বা অন্য কোন জখমের চিহ্ন নেই। বুকে ব্যথার কারণে পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়। পুলিশের মিরপুর জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) কামাল হোসেন বলেন, প্রথমে মাওলানা নাসির খুন হয়েছেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। একারণে পুলিশ তার বাসায় যায়। কিন্তু পরিবারের সদস্যরাই জানান তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।
No comments