৪০০ টাকায় মেলে ১০০০ টাকার নোট
(জাল নোটের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকায় রাজধানীর মিরপুর থেকে দুই যুবককে আটক করেছে র্যাব। ছবি: প্রথম আলো) মাত্র
৪০০ টাকা দিয়ে কিনতে হয় ১০০০ টাকার একটি নোট। তবে এটি আসল নয়, জাল।
এভাবে বান্ডিল বান্ডিল জাল নোট কেনার পর সেগুলো ছড়িয়ে দেওয়া হয়
রাজধানীর সদরঘাট, গুলিস্তান, ফার্মগেট, নিউমার্কেটের মতো কর্মব্যস্ত
এলাকায়। জাল নোটের এ রকম ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর মিরপুর
এলাকা থেকে মো. আরিফ (৩০) ও মো. আশরাফ নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। র্যাব-২-এর জ্যেষ্ঠ এএসপি
মারুফ আহমেদের ভাষ্য, গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে গ্রেপ্তারের সময়
আরিফ ও আশরাফের কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আরিফ ও আশরাফ জানান, পাইকারি বিক্রেতাদের কাছ থেকে ১০০০ টাকার ১০০টি নোট বা এক লাখ টাকার একটি বান্ডিল ৩৫-৪৫ হাজার টাকায় কিনতেন তাঁরা। পরে খুচরা বাজারে একটি বান্ডিল বিক্রি করা হতো ৬০-৭০ হাজার টাকায়। এসব টাকা নিজস্ব লোকজনের মাধ্যমে গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী, ফার্মগেট, সদরঘাট, নিউমার্কেট, কারওয়ান বাজার, গাবতলী, মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হতো। স্বল্পশিক্ষিত, বৃদ্ধ, কম আয়ের লোকজনকে লক্ষ্য করে এসব জাল নোট লেনদেন করা হতো। এ ছাড়া খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে ১০০০ টাকার জাল নোট ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হতো।
আরিফ আরও জানান, পটুয়াখালী থেকে ঢাকায় এসে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন তিনি। কিন্তু ঢাকার রায়েরবাগে থাকার সময় জাল নোটের ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। আশরাফ জানান, পোশাক কারখানায় কাজ করলেও আরিফের সঙ্গে আগে থেকেই তাঁর পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের কারণে বেশি লাভের আশায় জাল নোটের ব্যবসা শুরু করেন তিনি। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আরিফ ও আশরাফ জানান, পাইকারি বিক্রেতাদের কাছ থেকে ১০০০ টাকার ১০০টি নোট বা এক লাখ টাকার একটি বান্ডিল ৩৫-৪৫ হাজার টাকায় কিনতেন তাঁরা। পরে খুচরা বাজারে একটি বান্ডিল বিক্রি করা হতো ৬০-৭০ হাজার টাকায়। এসব টাকা নিজস্ব লোকজনের মাধ্যমে গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী, ফার্মগেট, সদরঘাট, নিউমার্কেট, কারওয়ান বাজার, গাবতলী, মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করা হতো। স্বল্পশিক্ষিত, বৃদ্ধ, কম আয়ের লোকজনকে লক্ষ্য করে এসব জাল নোট লেনদেন করা হতো। এ ছাড়া খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে ১০০০ টাকার জাল নোট ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হতো।
আরিফ আরও জানান, পটুয়াখালী থেকে ঢাকায় এসে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন তিনি। কিন্তু ঢাকার রায়েরবাগে থাকার সময় জাল নোটের ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। আশরাফ জানান, পোশাক কারখানায় কাজ করলেও আরিফের সঙ্গে আগে থেকেই তাঁর পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের কারণে বেশি লাভের আশায় জাল নোটের ব্যবসা শুরু করেন তিনি। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
No comments