শিপিং মাস্টার যখন দুর্নীতির মাস্টার
পদ তার শিপিং মাস্টার। কিন্তু শিপিং
সেক্টরে তিনি পরিচিত ‘দুর্নীতির মাস্টার’ হিসেবেই। সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের
অধীনে পরিচালিত চট্টগ্রাম সরকারি শিপিং অফিসের এ কর্মকর্তার নাম শেখ আলী
আম্বিয়া। দেশী-বিদেশী এবং অস্তিত্বহীন জাহাজের নামে ভুয়া ও জাল নিয়োগপত্রের
বিপরীতে এনওসি সংগ্রহ, ক্যাপ্টেন-ক্রুদের সিডিসি ইস্যু, স্বজনপ্রীতির
মাধ্যমে নাবিক রিক্রুটিং এজেন্ট নিয়োগসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি
একদিকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, অন্যদিকে সরকারি দায়িত্ব পালনে চরম
উদাসীনতা ও অবহেলার পরিচয় দিয়েছেন। এসব অভিযোগে একাধিকবার তাকে বরখাস্তও
করেছে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতর। অবৈধ টাকায় তিনি প্লট-ফ্ল্যাট-গাড়ির মালিক
বনে গেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তেও জ্ঞাতআয়-বহির্ভূত অর্ধকোটি টাকার
সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের প্রমাণ মিলেছে। এ কারণে দুদকও তার
বিরুদ্ধে দায়ের করেছে মামলা।
এদিকে দ্বিতীয় দফায় চাকরিচ্যুতির আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে তথ্য গোপন করে রায় পক্ষে নেয়ার অভিযোগও উঠেছে এ শিপিং মাস্টারের বিরুদ্ধে। আর এমন কূটকৌশলে জয়ী হয়ে চট্টগ্রামে পুনর্বহাল হওয়ার চেষ্টায় চট্টগ্রাম শিপিং অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। তবে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার জন্য সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক তথা ডিজি শিপিং ইতিমধ্যে দুই দফায় সলিসিটর বরাবরে চিঠি দিয়েছেন।
সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, মেরিন একাডেমি ও ন্যাশনাল মেরিটাইম ইন্সটিটিউটসহ (এনআইএম) সংশ্লিষ্ট বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট থেকে পাস করে বের হওয়া ছাত্ররাই সাধারণত দেশী-বিদেশী সমুদ্রগামী জাহাজে ক্যাপ্টেন-ক্রু হিসেবে চাকরি করার সুযোগ লাভ করে। মেরিন একাডেমি থেকে বের হয়ে অফিসার পদে এবং এনআইএমসহ বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট থেকে বিভিন্ন মেয়াদে কোর্স শেষ করে বের হয়ে ক্রু পদে চাকরির সুযোগ পাওয়া যায়। তবে এ ক্ষেত্রে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের আওতাধীন নাবিক ও প্রবাসী শ্রমিক কল্যাণ পরিদফতর, চট্টগ্রাম তথা শিপিং অফিস থেকে নিতে হয় সিডিসি (কন্টিনিউয়াস ডিসচার্জ সার্টিফিকেট বা ধারাবাহিক নিষ্কৃতিপত্র)। শিপিং অফিসের ইস্যু করা এই সিডিসি পাওয়া গেলেই কেবল চাকরি নিয়ে দেশী-বিদেশী জাহাজে উঠতে পারেন ক্যাপ্টেন-ক্রুরা। সূত্র জানায়, সর্বনিু ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় হাজার টাকা সরকারি ফি ধার্য রয়েছে সিডিসি নেয়ার জন্য। এখানেই শুরু শিপিং মাস্টারের দুর্নীতির যাত্রা। একাধিক দফায় চট্টগ্রামে শিপিং মাস্টারের দায়িত্ব পালনকালে শেখ আলী আম্বিয়া চট্টগ্রামে শতাধিক ভুয়া সিডিসি ইস্যু করেছেন। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সিডিসি ইস্যুর বিপরীতে ৫ লাখ থেকে ৭ লাখ টাকা করে আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে। শতাধিক সিডিসির বিপরীতে গড়ে পাঁচ লাখ টাকা করে এক কোটি টাকা আদায় করা হয়েছে বলে সূত্রগুলোর অভিযোগ। আম্বিয়ার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে।
১৭ মে ২০১২ তারিখের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পত্র ও নির্দেশ অনুযায়ী অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়াকে ওই বছরের ২২ মে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তৎকালীন ডিজি শিপিং কমডোর জোবায়ের আহমদ তাকে বরখাস্ত করেন। এই বরখাস্ত আদেশের বিরুদ্ধে শিপিং মাস্টার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, ঢাকায় মামলা দায়ের করেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে শেখ আলী আম্বিয়ার বিরুদ্ধে আনীত বিভিন্ন ‘দণ্ডনীয় অপরাধ’ প্রমাণিত হওয়ার কথা বলা হলেও ডিজি শিপিংয়ের বরখাস্ত আদেশটি ডিসমিস করা হয়। রায়ে এই বরখাস্ত আদেশ প্রদানের জন্য ডিজি শিপিং লিগ্যাল অথরিটি নয় উল্লেখ করে বলা হয় একমাত্র মন্ত্রণালয়ই শিপিং মাস্টারকে বরখাস্ত করতে পারে।
সূত্র জানায়, এমন রায় পাওয়ার পরই শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়া পুনরায় চট্টগ্রামে যোগ দেয়ার জন্য মন্ত্রী-এমপিদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। আর এতেই চট্টগ্রাম শিপিং অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দেশী-বিদেশী জাহাজের সাধারণ ক্যাডেটরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। আবারও চট্টগ্রাম সরকারি শিপিং অফিসে ‘দুর্নীতি-হয়রানি’ ফিরে আসছে- এমন অভিযোগ করেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের এক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে নৌ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশেই বরখাস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু চতুর শিপিং মাস্টার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে ওই তথ্যটি গোপন করে ডিজি শিপিং সরাসরি তাকে বরখাস্ত করেছেন বলে উল্লেখ করেছেন। এ কারণে রায় সরকারের বিপক্ষে গেছে।
সূত্র জানায়, সরকারি চাকরিকালীন দুর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে ঢাকার মহাখালী নিউ ডিওএইচএস-এ ফ্ল্যাট, রাজউকের পূর্বাচলে ৫ কাঠার প্লট, খুলনায় কয়েকশ’ শতক জায়গা ও দামি গাড়ির মালিক বনেছেন এই শিপিং মাস্টার। এর মধ্যে ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৪০২ টাকার জ্ঞাতআয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায় তার বিরুদ্ধে। দুদকের নির্দেশ অনুযায়ী যে সম্পদ বিবরণী এই শিপিং মাস্টার দাখিল করেন ওই সম্পদ বিবরণীতে তিনি ৪০ লাখ ৪৬ হাজার ২২৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। এসব অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক মো. শফিউল আলম দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(২) ধারা অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৫ মে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় একটি মামলাও করেন। ওই মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। বরখাস্তকৃত শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়া যুগান্তরকে বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল চাকরির শেষ বয়সে এসে আমার বিরুদ্ধে এসব দুর্নীতি-অনিয়মের মিথ্যা অভিযোগ এনেছে। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুদকের মামলার ব্যাপারে আমি লিখিত প্রতিবাদ করেছি। দুদকের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রতিবাদ আর কেউ করেনি। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আমার বরখাস্ত আদেশ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হয়নি বলে রায় দিয়েছেন।’
এদিকে দ্বিতীয় দফায় চাকরিচ্যুতির আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে তথ্য গোপন করে রায় পক্ষে নেয়ার অভিযোগও উঠেছে এ শিপিং মাস্টারের বিরুদ্ধে। আর এমন কূটকৌশলে জয়ী হয়ে চট্টগ্রামে পুনর্বহাল হওয়ার চেষ্টায় চট্টগ্রাম শিপিং অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। তবে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার জন্য সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক তথা ডিজি শিপিং ইতিমধ্যে দুই দফায় সলিসিটর বরাবরে চিঠি দিয়েছেন।
সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, মেরিন একাডেমি ও ন্যাশনাল মেরিটাইম ইন্সটিটিউটসহ (এনআইএম) সংশ্লিষ্ট বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট থেকে পাস করে বের হওয়া ছাত্ররাই সাধারণত দেশী-বিদেশী সমুদ্রগামী জাহাজে ক্যাপ্টেন-ক্রু হিসেবে চাকরি করার সুযোগ লাভ করে। মেরিন একাডেমি থেকে বের হয়ে অফিসার পদে এবং এনআইএমসহ বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট থেকে বিভিন্ন মেয়াদে কোর্স শেষ করে বের হয়ে ক্রু পদে চাকরির সুযোগ পাওয়া যায়। তবে এ ক্ষেত্রে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের আওতাধীন নাবিক ও প্রবাসী শ্রমিক কল্যাণ পরিদফতর, চট্টগ্রাম তথা শিপিং অফিস থেকে নিতে হয় সিডিসি (কন্টিনিউয়াস ডিসচার্জ সার্টিফিকেট বা ধারাবাহিক নিষ্কৃতিপত্র)। শিপিং অফিসের ইস্যু করা এই সিডিসি পাওয়া গেলেই কেবল চাকরি নিয়ে দেশী-বিদেশী জাহাজে উঠতে পারেন ক্যাপ্টেন-ক্রুরা। সূত্র জানায়, সর্বনিু ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ দেড় হাজার টাকা সরকারি ফি ধার্য রয়েছে সিডিসি নেয়ার জন্য। এখানেই শুরু শিপিং মাস্টারের দুর্নীতির যাত্রা। একাধিক দফায় চট্টগ্রামে শিপিং মাস্টারের দায়িত্ব পালনকালে শেখ আলী আম্বিয়া চট্টগ্রামে শতাধিক ভুয়া সিডিসি ইস্যু করেছেন। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সিডিসি ইস্যুর বিপরীতে ৫ লাখ থেকে ৭ লাখ টাকা করে আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে। শতাধিক সিডিসির বিপরীতে গড়ে পাঁচ লাখ টাকা করে এক কোটি টাকা আদায় করা হয়েছে বলে সূত্রগুলোর অভিযোগ। আম্বিয়ার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে।
১৭ মে ২০১২ তারিখের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পত্র ও নির্দেশ অনুযায়ী অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়াকে ওই বছরের ২২ মে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তৎকালীন ডিজি শিপিং কমডোর জোবায়ের আহমদ তাকে বরখাস্ত করেন। এই বরখাস্ত আদেশের বিরুদ্ধে শিপিং মাস্টার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, ঢাকায় মামলা দায়ের করেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে শেখ আলী আম্বিয়ার বিরুদ্ধে আনীত বিভিন্ন ‘দণ্ডনীয় অপরাধ’ প্রমাণিত হওয়ার কথা বলা হলেও ডিজি শিপিংয়ের বরখাস্ত আদেশটি ডিসমিস করা হয়। রায়ে এই বরখাস্ত আদেশ প্রদানের জন্য ডিজি শিপিং লিগ্যাল অথরিটি নয় উল্লেখ করে বলা হয় একমাত্র মন্ত্রণালয়ই শিপিং মাস্টারকে বরখাস্ত করতে পারে।
সূত্র জানায়, এমন রায় পাওয়ার পরই শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়া পুনরায় চট্টগ্রামে যোগ দেয়ার জন্য মন্ত্রী-এমপিদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। আর এতেই চট্টগ্রাম শিপিং অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দেশী-বিদেশী জাহাজের সাধারণ ক্যাডেটরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। আবারও চট্টগ্রাম সরকারি শিপিং অফিসে ‘দুর্নীতি-হয়রানি’ ফিরে আসছে- এমন অভিযোগ করেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের এক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে নৌ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশেই বরখাস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু চতুর শিপিং মাস্টার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে ওই তথ্যটি গোপন করে ডিজি শিপিং সরাসরি তাকে বরখাস্ত করেছেন বলে উল্লেখ করেছেন। এ কারণে রায় সরকারের বিপক্ষে গেছে।
সূত্র জানায়, সরকারি চাকরিকালীন দুর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে ঢাকার মহাখালী নিউ ডিওএইচএস-এ ফ্ল্যাট, রাজউকের পূর্বাচলে ৫ কাঠার প্লট, খুলনায় কয়েকশ’ শতক জায়গা ও দামি গাড়ির মালিক বনেছেন এই শিপিং মাস্টার। এর মধ্যে ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৪০২ টাকার জ্ঞাতআয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায় তার বিরুদ্ধে। দুদকের নির্দেশ অনুযায়ী যে সম্পদ বিবরণী এই শিপিং মাস্টার দাখিল করেন ওই সম্পদ বিবরণীতে তিনি ৪০ লাখ ৪৬ হাজার ২২৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। এসব অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক মো. শফিউল আলম দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(২) ধারা অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৫ মে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় একটি মামলাও করেন। ওই মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। বরখাস্তকৃত শিপিং মাস্টার শেখ আলী আম্বিয়া যুগান্তরকে বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী মহল চাকরির শেষ বয়সে এসে আমার বিরুদ্ধে এসব দুর্নীতি-অনিয়মের মিথ্যা অভিযোগ এনেছে। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুদকের মামলার ব্যাপারে আমি লিখিত প্রতিবাদ করেছি। দুদকের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রতিবাদ আর কেউ করেনি। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আমার বরখাস্ত আদেশ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হয়নি বলে রায় দিয়েছেন।’
No comments