গাজীপুরে সমাবেশ হচ্ছে না, ১৪৪ ধারা জারি- শনিবার গাজীপুরে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল
বিএনপি ও ছাত্রলীগ একই স্থানে সমাবেশ ডাকায় ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ মাঠ ও এর আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার গাজীপুর জেলা প্রশাসক নূরুল ইসলাম প্রথম আলোকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘দুটি পক্ষ একই স্থানে সমাবেশ ডাকায় এবং এটা নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ায় ভাওয়াল বদরে আলম কলেজ মাঠ ও এর আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আজ বেলা দুইটা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে।’
তবে আজ শুক্রবার দুপুরে সমাবেশ স্থল পরিদর্শনে এসে গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা অনেকবার চেষ্টা করেছিলাম দুই পক্ষকে সমঝোতায় আনতে। যেহেতু তারা কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি, এ জন্য ২৭ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কলেজ মাঠসহ গাজীপুর জেলার কোথাও কারও সভা হবে না।’
১৪৪ ধারা জারির পরপরই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমাবেশ স্থল, জেলা শহর ও আশপাশের এলাকায় মাইকিং করে তা নগরবাসীকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এদিকে কাল ১৪৪ ধারা জারি করা ও দলের নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রাতে জরুরি বৈঠকে করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
মাঠ পুলিশের দখলে
বেলা দুইটায় সমাবেশ স্থলে গিয়ে দেখা যায়, ভাওয়াল বদরে আলম কলেজের তিনটি গেটেই বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। আর বদরে আলম মাঠের ভেতরে ও বাইরে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য রকিব সরকার, ভাওয়াল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোবারক হোসেন, মোশাররফ হোসেনসহ স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ব্যানার-ফেস্টুন সাঁটানো। তবে ওই এলাকায় বিএনপির কোনো ব্যানার-ফেস্টুন কিংবা পোস্টার দেখা যায়নি।
এ সময় জানতে চাইলে সেখানে দায়িত্বরত জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার রেজাউল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘সমাবেশের মাঠ এখন পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। দুই দলের কাউকেই এখানে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’
যেখানে খালেদা, সেখানেই প্রতিরোধ
গাজীপুর জেলার প্রবেশমুখ টঙ্গী ব্রিজ, মাওনা শ্রীপুর, কালিয়াকৈরের চন্দ্রাসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে অবস্থান নেবেন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা। কোনোভাবেই ঢাকা বা অন্য জায়গা থেকে আসা বিএনপির নেতা-কর্মীদের গাজীপুরে প্রবেশ করতে দেবেন না তাঁরা। এ জন্য কাল শনিবার সকাল থেকেই প্রশাসনের সঙ্গে অবস্থান নেবেন তাঁরা।
জানতে চাইলে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘তারেক রহমান তাঁর বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরের যেখানে তারা সমাবেশ করবে, সেখানেই তাদের প্রতিহত করা হবে।’
আতঙ্কে নগরবাসী
সমাবেশ ও এর আশপাশের এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ। এ ছাড়া সন্ধ্যা হওয়ার পরপরই শহরের অন্য দোকানগুলো বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা। ওই এলাকায় কমে যায় মানুষের চলাচল।
ইটাহাটা এলাকার সবজি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘দুই দিন ধরে দুই পক্ষের মিছিল-মিটিং ও মারমুখী অবস্থানের কারণে ব্যবসাÿক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
জেলা শহর, জেলা শহরের রাজবাড়ি রোডে বিএনপির কার্যালয়, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মহাসড়কে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) জলকামান, রায়ট কার নিয়ে মহড়া দিয়েছে।
নয়জন আটক
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাসায় তল্লাশি চালিয়ে এখন পর্যন্ত নয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
টঙ্গী থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা সাজেদা লতা জানান, রাতে অভিযান চালিয়ে জেলা যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি বশির উদ্দিনসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল করিম জানান, জয়দেবপুর থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার বিএনপির ছয় কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আগেই নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে বলে জানান তিনি। এ ছাড়া জেলা বিএনপির কয়েকজন নেতার বাসায় তল্লাশি চালায় পুলিশ।
ক্ষমতাসীনদের মিছিল, দেখা মিলল না বিএনপির
ভাওয়াল বদরে আলম কলেজ মাঠে সমাবেশের সমর্থনে আজ সকালে শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় মিছিল করেন। দুপুরে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য হীরা সরকারের নেতৃত্বে, পৌনে একটার দিকে গাজীপুর জেলা মহিলা লীগের সভাপতি দিলরুবা ফওজিয়ার নেতৃত্বে এবং বেলা একটার দিকে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একই মহাসড়কে পৃথক পৃথক মিছিল হয়। তবে কলেজ ক্যাম্পাস ও আশেপাশের এলাকায় বিএনপিসহ ২০-দলীয় জোটের কোনো নেতা-কর্মীর দেখা পাওয়া যায়নি।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম জানান, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে আমাদের জনসভার ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল। আমাদের আন্দোলনকে ভয় পেয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে একই স্থানে ছাত্রলীগকে দিয়ে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে।’
গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ১৪৪ ধারা জারির বিষয়টি জানতে পেরেছি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা ইতিমধ্যে আগামী ২৮, ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর গাজীপুরে সমাবেশ করার জন্য প্রশাসনের অনুমতি চেয়েছি।’ >>প্রথম আলো
তবে আজ শুক্রবার দুপুরে সমাবেশ স্থল পরিদর্শনে এসে গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা অনেকবার চেষ্টা করেছিলাম দুই পক্ষকে সমঝোতায় আনতে। যেহেতু তারা কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি, এ জন্য ২৭ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কলেজ মাঠসহ গাজীপুর জেলার কোথাও কারও সভা হবে না।’
১৪৪ ধারা জারির পরপরই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমাবেশ স্থল, জেলা শহর ও আশপাশের এলাকায় মাইকিং করে তা নগরবাসীকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এদিকে কাল ১৪৪ ধারা জারি করা ও দলের নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রাতে জরুরি বৈঠকে করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
মাঠ পুলিশের দখলে
বেলা দুইটায় সমাবেশ স্থলে গিয়ে দেখা যায়, ভাওয়াল বদরে আলম কলেজের তিনটি গেটেই বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। আর বদরে আলম মাঠের ভেতরে ও বাইরে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য রকিব সরকার, ভাওয়াল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোবারক হোসেন, মোশাররফ হোসেনসহ স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ব্যানার-ফেস্টুন সাঁটানো। তবে ওই এলাকায় বিএনপির কোনো ব্যানার-ফেস্টুন কিংবা পোস্টার দেখা যায়নি।
এ সময় জানতে চাইলে সেখানে দায়িত্বরত জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার রেজাউল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘সমাবেশের মাঠ এখন পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। দুই দলের কাউকেই এখানে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’
যেখানে খালেদা, সেখানেই প্রতিরোধ
গাজীপুর জেলার প্রবেশমুখ টঙ্গী ব্রিজ, মাওনা শ্রীপুর, কালিয়াকৈরের চন্দ্রাসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে অবস্থান নেবেন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা। কোনোভাবেই ঢাকা বা অন্য জায়গা থেকে আসা বিএনপির নেতা-কর্মীদের গাজীপুরে প্রবেশ করতে দেবেন না তাঁরা। এ জন্য কাল শনিবার সকাল থেকেই প্রশাসনের সঙ্গে অবস্থান নেবেন তাঁরা।
জানতে চাইলে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘তারেক রহমান তাঁর বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরের যেখানে তারা সমাবেশ করবে, সেখানেই তাদের প্রতিহত করা হবে।’
আতঙ্কে নগরবাসী
সমাবেশ ও এর আশপাশের এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় দোকানপাট বন্ধ। এ ছাড়া সন্ধ্যা হওয়ার পরপরই শহরের অন্য দোকানগুলো বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা। ওই এলাকায় কমে যায় মানুষের চলাচল।
ইটাহাটা এলাকার সবজি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘দুই দিন ধরে দুই পক্ষের মিছিল-মিটিং ও মারমুখী অবস্থানের কারণে ব্যবসাÿক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
জেলা শহর, জেলা শহরের রাজবাড়ি রোডে বিএনপির কার্যালয়, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মহাসড়কে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) জলকামান, রায়ট কার নিয়ে মহড়া দিয়েছে।
নয়জন আটক
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাসায় তল্লাশি চালিয়ে এখন পর্যন্ত নয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
টঙ্গী থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা সাজেদা লতা জানান, রাতে অভিযান চালিয়ে জেলা যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি বশির উদ্দিনসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল করিম জানান, জয়দেবপুর থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার বিএনপির ছয় কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আগেই নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে বলে জানান তিনি। এ ছাড়া জেলা বিএনপির কয়েকজন নেতার বাসায় তল্লাশি চালায় পুলিশ।
ক্ষমতাসীনদের মিছিল, দেখা মিলল না বিএনপির
ভাওয়াল বদরে আলম কলেজ মাঠে সমাবেশের সমর্থনে আজ সকালে শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় মিছিল করেন। দুপুরে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য হীরা সরকারের নেতৃত্বে, পৌনে একটার দিকে গাজীপুর জেলা মহিলা লীগের সভাপতি দিলরুবা ফওজিয়ার নেতৃত্বে এবং বেলা একটার দিকে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একই মহাসড়কে পৃথক পৃথক মিছিল হয়। তবে কলেজ ক্যাম্পাস ও আশেপাশের এলাকায় বিএনপিসহ ২০-দলীয় জোটের কোনো নেতা-কর্মীর দেখা পাওয়া যায়নি।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম জানান, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে আমাদের জনসভার ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল। আমাদের আন্দোলনকে ভয় পেয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে একই স্থানে ছাত্রলীগকে দিয়ে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে।’
গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ১৪৪ ধারা জারির বিষয়টি জানতে পেরেছি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা ইতিমধ্যে আগামী ২৮, ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর গাজীপুরে সমাবেশ করার জন্য প্রশাসনের অনুমতি চেয়েছি।’ >>প্রথম আলো
শনিবার গাজীপুরে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল
পাল্টাপাল্টি জনসভাকে ঘিরে গাজীপুরে প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারির প্রতিবাদে শনিবার জেলায় সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে ওইদিন সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করবে ২০দলীয় জোট। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে চেয়ারপারসন বেগম খালেদার জিয়ার বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিতিতে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা সভাপতি ফজলুল হক মিলন হরতালের ঘোষণা দেন।
উল্লেখ্য, শনিবার বিএনপির জনসভা ও একই স্থানে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ ঘিরে গাজীপুরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্দেশ জারি থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলার পুলিশ সুপার হারুন-অর-রশিদ। >>মানবজমিন
উল্লেখ্য, শনিবার বিএনপির জনসভা ও একই স্থানে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ ঘিরে গাজীপুরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্দেশ জারি থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলার পুলিশ সুপার হারুন-অর-রশিদ। >>মানবজমিন
No comments