নিজের যেসব দোষে স্মৃতিশক্তি হারাচ্ছেন
গুরুত্বপূর্ণ কিংবা সাধারণ- অনেক কিছুই প্রতিনিয়তই ভুলে যাচ্ছেন আপনি? কেন এমন হচ্ছে। মনে করছেন, মস্তিষ্ক আর কত চাপ নেবে? তারও তো ক্ষয় আছে। কিন্তু জানেন কি আপনির এই স্মৃতিক্ষয়ের পিছনে আপনির মস্কিষ্কের কোনো দোষই নেই। দোষ আপনার নিজের। প্রতিনিয়ত আপনারই কিছু লাইফস্টাইলের কারণেই আপনি হারিয়ে ফেলছেন আপনার স্মৃতিশক্তি। জীবনে অনেক কিছুই ঘটে যাতে মন খারাপ হয়। মন খারাপ হলে দোষের কিছুই নেই। কিন্তু তাই বলে সবসময়ই বিষন্ন মনে বসে থাকা একেবারেই ঠিক নয়। এতে মনের উপর যেমন চাপ পড়ে তেমনই চাপ পড়ে মস্তিষ্কের উপরও। এতে মস্তিষ্কের ‘কারটিসোল’ নামের একটি হরমোনের নিঃসরণ ঘটায় যা মস্তিষ্কের ‘সিন্যাপ্স’ যা নিউরনের মধ্যেকার সংযোগ বজায় রাখে তা নষ্ট হয়ে যায়। এরফলেই স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়। তাই শত কষ্ট হলেও নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টা করুন।
কাজের ক্ষেত্রে বা অন্য কোনো কারণে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা হতে পারে। তবে অতিরিক্ত মানসিক চাপের অর্থ মস্তিষ্কের উপর অনেক বেশি চাপ ফেলা। এতে স্ট্রেস হরমোনের নিঃসরণ ঘটে যা মস্তিষ্কের নিউরোনের মধ্যকার সংযোগে ব্যঘাত ঘটায়। সে কারণেই মনে থেকে অযথা দুশ্চিন্তা বা চাপ গুলি সরিয়ে ফেলুন।
দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করলেও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়। ধূমপানের ফলেই হৃৎপিণ্ড মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এরফলে মস্তিষ্ক ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। এর প্রথম প্রভাব স্মৃতিশক্তির উপরেই পড়ে। তাই স্মৃতিশক্তি বজায় রাখতে চাইলে অবিলম্বে ধূমপান ত্যাগ করুন।
রাতের পর রাত কি আপনি জেগে কাটান? একান্ত প্রয়োজন না হলে ঘুমাতে যান না? তবে জেনে রাখুন কম ঘুমের কারণেও আপনি প্রতিনিষ্ট আপনার স্মৃতিশক্তি নিজের হাতে নষ্ট করতে পারেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের ফলে মস্তিষ্কের সিন্যাপ্টিক প্লাস্টিসিটি উন্নত হয় ও মস্তিষ্কের সিন্যাপ্স সুস্থ থাকে। কম ঘুমের কারণেও মস্তিষ্কের সিন্যাপ্স বিপর্যস্ত হতে পারে। এই ফলে ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি কমজোর হয়ে পড়তে পারে। সে কারণেই প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমের একান্ত প্রয়োজন।
কাজের ক্ষেত্রে বা অন্য কোনো কারণে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা হতে পারে। তবে অতিরিক্ত মানসিক চাপের অর্থ মস্তিষ্কের উপর অনেক বেশি চাপ ফেলা। এতে স্ট্রেস হরমোনের নিঃসরণ ঘটে যা মস্তিষ্কের নিউরোনের মধ্যকার সংযোগে ব্যঘাত ঘটায়। সে কারণেই মনে থেকে অযথা দুশ্চিন্তা বা চাপ গুলি সরিয়ে ফেলুন।
দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করলেও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়। ধূমপানের ফলেই হৃৎপিণ্ড মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এরফলে মস্তিষ্ক ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। এর প্রথম প্রভাব স্মৃতিশক্তির উপরেই পড়ে। তাই স্মৃতিশক্তি বজায় রাখতে চাইলে অবিলম্বে ধূমপান ত্যাগ করুন।
রাতের পর রাত কি আপনি জেগে কাটান? একান্ত প্রয়োজন না হলে ঘুমাতে যান না? তবে জেনে রাখুন কম ঘুমের কারণেও আপনি প্রতিনিষ্ট আপনার স্মৃতিশক্তি নিজের হাতে নষ্ট করতে পারেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের ফলে মস্তিষ্কের সিন্যাপ্টিক প্লাস্টিসিটি উন্নত হয় ও মস্তিষ্কের সিন্যাপ্স সুস্থ থাকে। কম ঘুমের কারণেও মস্তিষ্কের সিন্যাপ্স বিপর্যস্ত হতে পারে। এই ফলে ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি কমজোর হয়ে পড়তে পারে। সে কারণেই প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমের একান্ত প্রয়োজন।
No comments