২০ সালে পাকিস্তানে ২০০ পরমাণু অস্ত্র
বিশ্বে
সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বাড়ছে পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচি। দেশটির পরমাণু
উপাদান মজুদের এই হার অব্যাহত থাকলে ২০২০ সালের মধ্যে অন্তত ২০০ পরমাণু
বোমা তৈরি করতে সক্ষম হবে ইসলামাবাদ। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক
একটি শীর্ষ থিংক ট্যাংকের গবেষকরা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর টাইমস অব
ইন্ডিয়ার। যুক্তরাষ্ট্রের ‘কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন’ (সিএফআর) প্রকাশিত
‘স্ট্র্যাটিজিক স্ট্যাবিলিটি ইন দ্য সেকেন্ড নিউক্লিয়ার এজ’ নামের এক
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘অনেক রাষ্ট্র তাদের পরমাণু মজুদ হ্রাস করলেও,
এশিয়ায় মজুদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল পরমাণু
কর্মসূচি পাকিস্তানের। ২০২০ সালের মধ্যে এদের কাছে এত পরিমাণ ফিশনযোগ্য
উপাদান থাকবে, যা দিয়ে অস্ত্র তৈরি করলে ২০০ পরমাণু বোমা তৈরি করতে পারবে।’
জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের জর্জ কোবলেন্টৎজ এ প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন।
পাকিস্তানের পরমাণু মজুদ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি সেনা অভিযান পরিচালনা
করা উচিত বলেও মন্তব্য করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
বিশ্বে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় পরমাণু ক্ষমতাধর দেশ। মোট পরমাণু অস্ত্রের ৯০ ভাগই এই দেশ দুটির দখলে। পরমাণু অস্ত্র মজুদের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় পাকিস্তান ৬ষ্ঠ। এরপরই আছে ভারত। সামরিক অস্ত্রবিষয়ক সুইডেনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউটের (এসআইপিআরআই) তথ্য অনুযায়ী পৃথিবীতে এখন ১৬,৩০০ পরমাণু অস্ত্রের মজুদ রয়েছে, যা ২০১৩ সালে ছিল ১৭,২৭০। ২০১২ সালে এর পরিমাণ ছিল ১৯,০০০। তবে এর মধ্যে সক্রিয় পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা চার হাজার। পৃথিবীব্যাপী পরমাণু অস্ত্রের মজুদ কমানোর কথা বলা হচ্ছে। রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র এই সংখ্যা হ্রাস করলেও এশিয়ায় তা বাড়ছে। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে রাশিয়ার পরমাণু অস্ত্রের পরিমাণ ৮,০০০ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ৭,৩১৫। এরপর রয়েছে ফ্রান্স, চীন, যুক্তরাজ্য, পাকিস্তান, ভারত, ইসরাইল ও উত্তর কোরিয়া। তাদের অস্ত্রের পরিমাণ যথাক্রমে ৩০০, ২৫০, ১০০-১২০, ৯০-১০০, ৮০ এবং উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ১০টির কম। পৃথিবীর দশম দেশ হিসেবে বর্তমানে পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে ইরান।
সিএফআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তান ১১টি পরমাণু অস্ত্র-উৎক্ষেপণ-ব্যবস্থা তৈরি করেছে। এখান থেকে পরমাণু বোমা, বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ও ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করা সম্ভব। পাকিস্তান কোন পরিস্থিতিতে এসব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করবে তা সহজেই অনুমেয়। ভারতের হুমকি-ধামকি থেকে নিজের ভূখণ্ড রক্ষার লক্ষ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে দেশটি।
বিশ্বে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় পরমাণু ক্ষমতাধর দেশ। মোট পরমাণু অস্ত্রের ৯০ ভাগই এই দেশ দুটির দখলে। পরমাণু অস্ত্র মজুদের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় পাকিস্তান ৬ষ্ঠ। এরপরই আছে ভারত। সামরিক অস্ত্রবিষয়ক সুইডেনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউটের (এসআইপিআরআই) তথ্য অনুযায়ী পৃথিবীতে এখন ১৬,৩০০ পরমাণু অস্ত্রের মজুদ রয়েছে, যা ২০১৩ সালে ছিল ১৭,২৭০। ২০১২ সালে এর পরিমাণ ছিল ১৯,০০০। তবে এর মধ্যে সক্রিয় পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা চার হাজার। পৃথিবীব্যাপী পরমাণু অস্ত্রের মজুদ কমানোর কথা বলা হচ্ছে। রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র এই সংখ্যা হ্রাস করলেও এশিয়ায় তা বাড়ছে। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে রাশিয়ার পরমাণু অস্ত্রের পরিমাণ ৮,০০০ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ৭,৩১৫। এরপর রয়েছে ফ্রান্স, চীন, যুক্তরাজ্য, পাকিস্তান, ভারত, ইসরাইল ও উত্তর কোরিয়া। তাদের অস্ত্রের পরিমাণ যথাক্রমে ৩০০, ২৫০, ১০০-১২০, ৯০-১০০, ৮০ এবং উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ১০টির কম। পৃথিবীর দশম দেশ হিসেবে বর্তমানে পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে ইরান।
সিএফআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তান ১১টি পরমাণু অস্ত্র-উৎক্ষেপণ-ব্যবস্থা তৈরি করেছে। এখান থেকে পরমাণু বোমা, বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ও ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করা সম্ভব। পাকিস্তান কোন পরিস্থিতিতে এসব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করবে তা সহজেই অনুমেয়। ভারতের হুমকি-ধামকি থেকে নিজের ভূখণ্ড রক্ষার লক্ষ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে দেশটি।
No comments