নুরজাহান-আলোকিত ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতা- শেষ হলো প্রাথমিক বাছাই, এবার চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষা
সকাল থেকে সারা দিন চলেছে পোশাক বাছাইয়ের
ব্যস্ততা। নানা রঙের নানা পোশাকের ভিড় থেকে সেরা ডিজাইনের পোশাক খুঁজে নিতে
গলদঘর্ম হয়েছেন পাঁচজন বিচারক। গতকাল এভাবেই শেষ হলো নুরজাহান-আলোকিত ঈদ
ফ্যাশন ২০১৩ প্রতিযোগিতার প্রাথমিক বাছাই পর্ব। এখন অপেক্ষা চূড়ান্ত
পর্বের।
৬ জুলাই সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় জিইসি মোড়ের কে স্কয়ার মিলনায়তনে চূড়ান্ত পর্বের কাঙ্ক্ষিত র্যাম্পের পর্দা উঠবে।
প্রাথমিক বাছাই পর্বে বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার মোহছেনা কোরাইশী, এইচ এম ইলিয়াস, নুর-এ জান্নাত, লুৎফা সানজিদা ও সুলতানা নূরজাহান। এবারের প্রতিযোগিতায় মূল্য অনুসারে ১২টি বিভাগে চট্টগ্রামের মোট ৬৫টি বুটিক হাউস অংশ নেয়। বাছাইয়ের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে বিচারকেরা বলেন, ‘এবার প্রচুর পোশাক জমা পড়েছে। নতুন হিসেবে সবাই বেশ ভালো কাজ করেছে। কিন্তু শুধু ভালো কাজ হলে চলবে না, আসলে সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চলাই তো ফ্যাশন। পোশাকের প্যাটার্ন ও কালারে এখনকার ট্রেন্ডটা আছে কি না, এ বিষয়টা আমরা দেখছি। তা ছাড়া আমরা চার-পাঁচবার দেখে একেকটি বিভাগের পোশাক বাছাই করছি। এ ছাড়া এবার বাচ্চাদের পোশাকগুলো খুবই সুন্দর। সব মিলিয়ে আমাদের হিমশিম খাওয়ার অবস্থা।’
প্রাথমিক বাছাই পর্বে বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার মোহছেনা কোরাইশী, এইচ এম ইলিয়াস, নুর-এ জান্নাত, লুৎফা সানজিদা ও সুলতানা নূরজাহান। এবারের প্রতিযোগিতায় মূল্য অনুসারে ১২টি বিভাগে চট্টগ্রামের মোট ৬৫টি বুটিক হাউস অংশ নেয়। বাছাইয়ের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে বিচারকেরা বলেন, ‘এবার প্রচুর পোশাক জমা পড়েছে। নতুন হিসেবে সবাই বেশ ভালো কাজ করেছে। কিন্তু শুধু ভালো কাজ হলে চলবে না, আসলে সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চলাই তো ফ্যাশন। পোশাকের প্যাটার্ন ও কালারে এখনকার ট্রেন্ডটা আছে কি না, এ বিষয়টা আমরা দেখছি। তা ছাড়া আমরা চার-পাঁচবার দেখে একেকটি বিভাগের পোশাক বাছাই করছি। এ ছাড়া এবার বাচ্চাদের পোশাকগুলো খুবই সুন্দর। সব মিলিয়ে আমাদের হিমশিম খাওয়ার অবস্থা।’
No comments