স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় থাক রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য
রমজান মাস আসার আগে জিনিসপত্রের দাম বাড়া
নিয়ে লোকজনের মধ্যে একটি ভয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিশেষ করে, রমজান মাসে
প্রয়োজনীয় কয়েকটি পণ্যের দাম নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি।
নিয়মমাফিক ব্যবসায়ীরা পণ্যমূল্য বাড়বে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কার্যত তা ঘটবে তো?
রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারও চিন্তিত। সরকারের তরফ থেকে তাই রমজান মাসের আগে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দেনদরবার শুরু হয়, ব্যবসায়ীরা দাম না বাড়ানোর আশ্বাসও দেন। কিন্তু এসব আশ্বাসে কাজ হয়েছে এমন নজির নেই। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) আয়োজিত মতবিনিময় সভায় গত মঙ্গলবার ব্যবসায়ীরা রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম বর্তমানের তুলনায় না বাড়ার আশ্বাস দিয়েছেন। বাণিজ্যসচিব সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি আস্থা রাখার কথা জানিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা তাঁদের প্রতিশ্রুতি কতটুকু রক্ষা করেন, সেটাই দেখার বিষয়।
রমজান মাসে সাধারণত যেসব পণ্যের দাম বাড়ে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ভোজ্যতেল, খেজুর, চিনি, বিভিন্ন ধরনের ডাল ও মসলা। চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি থাকলে এসব পণ্যের দাম বাড়ার কথা। রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদার হিসাব নিশ্চয়ই সরকারের কাছে রয়েছে। আর ব্যবসায়ীরাও নিশ্চিত করেছেন যে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। ফলে দাম বাড়ার কারণ নেই। এখন যদি দাম বাড়ে তবে ধরে নিতে হবে যে বাজার কারসাজির মাধ্যমেই তা করা হয়েছে। যার দায় পুরোটাই ব্যবসায়ীদের নিতে হবে।
মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সরকারের বাজারে হস্তক্ষেপ করার তেমন সুযোগ থাকে না। ফলে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী পরিস্থিতি বুঝে বাজার কারসাজির মাধ্যমে বাড়তি মুনাফা হাতিয়ে নিতে তৎপর থাকেন। যার চাপ পড়ে জনগণের ওপর। গত মঙ্গলবারের মতবিনিময় সভায় রমজান মাসের নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীরা ও তাঁদের সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আমরা আশা করছি, ব্যবসার নৈতিকতা মেনে বাজার কারসাজির বিরুদ্ধে তাঁরা কঠোর অবস্থান নেবেন।
ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে যে জিনিসটি চেয়েছেন তা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা। আমরা আশা করব, সরকার এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। রমজান মাসে এবার স্বাভাবিক বাজার-পরিস্থিতি থাকবে, সেটাই প্রত্যাশিত।
রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারও চিন্তিত। সরকারের তরফ থেকে তাই রমজান মাসের আগে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দেনদরবার শুরু হয়, ব্যবসায়ীরা দাম না বাড়ানোর আশ্বাসও দেন। কিন্তু এসব আশ্বাসে কাজ হয়েছে এমন নজির নেই। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) আয়োজিত মতবিনিময় সভায় গত মঙ্গলবার ব্যবসায়ীরা রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম বর্তমানের তুলনায় না বাড়ার আশ্বাস দিয়েছেন। বাণিজ্যসচিব সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি আস্থা রাখার কথা জানিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা তাঁদের প্রতিশ্রুতি কতটুকু রক্ষা করেন, সেটাই দেখার বিষয়।
রমজান মাসে সাধারণত যেসব পণ্যের দাম বাড়ে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ভোজ্যতেল, খেজুর, চিনি, বিভিন্ন ধরনের ডাল ও মসলা। চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ঘাটতি থাকলে এসব পণ্যের দাম বাড়ার কথা। রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদার হিসাব নিশ্চয়ই সরকারের কাছে রয়েছে। আর ব্যবসায়ীরাও নিশ্চিত করেছেন যে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। ফলে দাম বাড়ার কারণ নেই। এখন যদি দাম বাড়ে তবে ধরে নিতে হবে যে বাজার কারসাজির মাধ্যমেই তা করা হয়েছে। যার দায় পুরোটাই ব্যবসায়ীদের নিতে হবে।
মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সরকারের বাজারে হস্তক্ষেপ করার তেমন সুযোগ থাকে না। ফলে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী পরিস্থিতি বুঝে বাজার কারসাজির মাধ্যমে বাড়তি মুনাফা হাতিয়ে নিতে তৎপর থাকেন। যার চাপ পড়ে জনগণের ওপর। গত মঙ্গলবারের মতবিনিময় সভায় রমজান মাসের নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীরা ও তাঁদের সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আমরা আশা করছি, ব্যবসার নৈতিকতা মেনে বাজার কারসাজির বিরুদ্ধে তাঁরা কঠোর অবস্থান নেবেন।
ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে যে জিনিসটি চেয়েছেন তা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা। আমরা আশা করব, সরকার এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। রমজান মাসে এবার স্বাভাবিক বাজার-পরিস্থিতি থাকবে, সেটাই প্রত্যাশিত।
No comments