প্রেসিডেন্ট নির্বাচন-সময় বাড়িয়ে ভোট নেওয়া হলো ইরানে
ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য
দিয়ে গতকাল শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোটারদের
উপচে পড়া ভিড়ের কারণে ভোটগ্রহণের সময় বাড়ানো হয়। আজ শনিবার সকালের মধ্যে
ভোটের প্রাথমিক ফল প্রকাশেরও কথা ছিল।
গতকাল সকাল ৮টা থেকে
ভোট নেওয়া শুরু হয়। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি পৌর নির্বাচনেও ভোট
নেওয়া হয়। এবার প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি ভোটার নিবন্ধিত হয়েছিলেন। প্রায় ৬০
হাজার ভোটকেন্দ্রে ভোট নেওয়া হয়। ভোট শুরুর পর ১০ ঘণ্টা ভোট নেওয়ার কথা
ছিল। কিন্তু বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের লম্বা সারির কারণে সময় বাড়ানো
হয়।
সংবিধান অনুযায়ী তৃতীয়বারের মতো নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ না থাকায় এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেননি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। এবার ছয়জন প্রার্থীর মধ্য থেকে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচন করবেন ভোটাররা। পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক সাবেক আলোচক হাসান রৌহানি, পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক প্রধান আলোচক সাইদ জলিলি, তেহরানের মেয়র মোহাম্মদ বাকের কালিবাফ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী আকবর বেলায়াতি, রেভল্যুশনারি গার্ডের সাবেক প্রধান মোহসেন রেজাই ও সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ কারাজি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে জলিলি ও রৌহানির মধ্যে। তবে কোনো প্রার্থী ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পেলে আগামী ২১ জুন দ্বিতীয় দফা ভোট হবে।
এদিকে পশ্চিমা কূটনীতিকদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ পত্রিকা টেলিগ্রাফ জানায়, ২০০৯ সালে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার মতো ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড। বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় গোপন আটককেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে। ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদকে পুনর্নির্বাচিত ঘোষণা করার পর দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সূত্র : এএফপি।
সংবিধান অনুযায়ী তৃতীয়বারের মতো নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ না থাকায় এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেননি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। এবার ছয়জন প্রার্থীর মধ্য থেকে তাঁর উত্তরসূরি নির্বাচন করবেন ভোটাররা। পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক সাবেক আলোচক হাসান রৌহানি, পরমাণু কর্মসূচিবিষয়ক প্রধান আলোচক সাইদ জলিলি, তেহরানের মেয়র মোহাম্মদ বাকের কালিবাফ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী আকবর বেলায়াতি, রেভল্যুশনারি গার্ডের সাবেক প্রধান মোহসেন রেজাই ও সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ কারাজি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে জলিলি ও রৌহানির মধ্যে। তবে কোনো প্রার্থী ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পেলে আগামী ২১ জুন দ্বিতীয় দফা ভোট হবে।
এদিকে পশ্চিমা কূটনীতিকদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ পত্রিকা টেলিগ্রাফ জানায়, ২০০৯ সালে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার মতো ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড। বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় গোপন আটককেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে। ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদকে পুনর্নির্বাচিত ঘোষণা করার পর দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সূত্র : এএফপি।
No comments