‘প্রাকৃতিক জিনের স্বত্ব কেউ পাবে না’
প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট মানুষের শরীরের জিনের স্বত্ব কেউ পাবে না। শুধু কৃত্রিমভাবে তৈরি ডিএনএর ক্ষেত্রে তা হতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ আদালত সর্বসম্মতিক্রমে গত বৃহস্পতিবার যুগান্তকারী এ রায় দিয়েছেন।
এ রায়ে রোগীর অধিকার
প্রতিষ্ঠিত হওয়াসহ বিভিন্ন গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে। আদালতের রায়
অনুযায়ী প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া ডিএনএ প্রকৃতিরই সম্পদ। এর নকশা থাকবে
সবার জন্য উন্মুক্ত। কেউ এর স্বত্বাধিকারী হতে পারবে না। কৃত্রিমভাবে যে
ডিএনএ মানুষের শরীরে তৈরি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার
স্বত্বাধিকারী হতে পারবে।
২০১২ সালে একটি আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের জৈবপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ম্যারিল্যান্ড জেনেটিকসকে স্তন ও ডিম্বাশয়ের ক্যানসারের জন্য দায়ী যথাক্রমে বিআরসিএ ওয়ান ও বিআরসিএ টু জিন দুটির স্বত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু প্রায় এক লাখ ৫০ হাজার গবেষক, চিকিৎসক ও রোগী এর বিরুদ্ধে আপিল করেন।
আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী স্যান্ড্রা পার্ক বলেন, রোগীর চিকিৎসা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বড় একটি প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে দিয়েছেন আদালত।
সিডারস-সিনাই ক্যানসার ইনস্টিটিউট বলেছে এতে জিনবিষয়ক গবেষণা বেগবান হবে। এএফপি।
২০১২ সালে একটি আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের জৈবপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ম্যারিল্যান্ড জেনেটিকসকে স্তন ও ডিম্বাশয়ের ক্যানসারের জন্য দায়ী যথাক্রমে বিআরসিএ ওয়ান ও বিআরসিএ টু জিন দুটির স্বত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু প্রায় এক লাখ ৫০ হাজার গবেষক, চিকিৎসক ও রোগী এর বিরুদ্ধে আপিল করেন।
আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী স্যান্ড্রা পার্ক বলেন, রোগীর চিকিৎসা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বড় একটি প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে দিয়েছেন আদালত।
সিডারস-সিনাই ক্যানসার ইনস্টিটিউট বলেছে এতে জিনবিষয়ক গবেষণা বেগবান হবে। এএফপি।
No comments