এক শিক্ষকসহ বুয়েটের ৫০ শিক্ষার্থী আটক, পরে মুক্ত
পুরান ঢাকার ওয়ারী এলাকার একটি রেস্তোরাঁয়
অভিযান চালিয়ে গত বৃহস্পতিবার সন্দেহভাজন ৭২ জনকে আটক করে পুলিশ। তাঁদের
মধ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষকসহ
৫০ শিক্ষার্থীকে পরে মুক্তি দেওয়া হয়।
বাকি ২১ জনের মধ্যে ১০ জনকে থানার পুলিশ রিমান্ডে নিয়েছে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওয়ারীর কাপ্তানবাজারে একটি রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় পুলিশ। সেখান থেকে ৭২ জনকে আটক করা হয়।
ওয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, মৌলবাদী সংগঠন বৈঠক করছে, এমন খবরের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে ওই হোটেলে অভিযান চালানো হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বুয়েটের এক শিক্ষক ও ৫০ শিক্ষার্থীকে বুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে আরও ১১ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়। ১০ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই ১০ জনকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র করার পরিকল্পনাকালে জুলহাস বিশ্বাস, মো. ইদ্রিস, সুজাজিত হোসেন, শহীদুল ইসলাম, দেওয়ান কামরুল, জামিলুর ইসলাম, সামিউল শহীদ, নাইমুল আরিফ, মজিবুল হোসেন ও রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা সেখানে উপস্থিতির কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে বুয়েটের রেজিস্ট্রার এ কে এম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ওই শিক্ষক মাত্র ছয় মাস আগে বুয়েটে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তাঁর অনেক বন্ধুবান্ধব হলে আছেন। তাঁদের সবাইকে নিয়ে ওই রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেক লোক থাকায় পুলিশ তাঁদের সন্দেহ করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই শিক্ষক ও ৫০ জন শিক্ষার্থীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। আটক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে মোট ৬২ জন বুয়েটের ছিল বলে তিনি জানান।
রিমান্ডে নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে কেউ বুয়েটের আছেন কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওয়ারীর কাপ্তানবাজারে একটি রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় পুলিশ। সেখান থেকে ৭২ জনকে আটক করা হয়।
ওয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, মৌলবাদী সংগঠন বৈঠক করছে, এমন খবরের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে ওই হোটেলে অভিযান চালানো হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বুয়েটের এক শিক্ষক ও ৫০ শিক্ষার্থীকে বুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে আরও ১১ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়। ১০ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই ১০ জনকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র করার পরিকল্পনাকালে জুলহাস বিশ্বাস, মো. ইদ্রিস, সুজাজিত হোসেন, শহীদুল ইসলাম, দেওয়ান কামরুল, জামিলুর ইসলাম, সামিউল শহীদ, নাইমুল আরিফ, মজিবুল হোসেন ও রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা সেখানে উপস্থিতির কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
যোগাযোগ করা হলে বুয়েটের রেজিস্ট্রার এ কে এম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ওই শিক্ষক মাত্র ছয় মাস আগে বুয়েটে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তাঁর অনেক বন্ধুবান্ধব হলে আছেন। তাঁদের সবাইকে নিয়ে ওই রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেক লোক থাকায় পুলিশ তাঁদের সন্দেহ করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই শিক্ষক ও ৫০ জন শিক্ষার্থীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। আটক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে মোট ৬২ জন বুয়েটের ছিল বলে তিনি জানান।
রিমান্ডে নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে কেউ বুয়েটের আছেন কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
No comments