জনপ্রশাসনে নির্বাচনমুখী তৎপরতা by মোশতাক আহমেদ
জনপ্রশাসনে এখন থেকেই নির্বাচনমুখী তৎপরতা
শুরু হয়েছে। বিএনপি ও জামায়াত-সমর্থক হিসেবে পরিচিত কর্মকর্তারা যাতে
সরকারবিরোধী কিছু করতে না পারেন, সে লক্ষ্যে সরকার তাঁদের বাধ্যতামূলক
অবসরে পাঠাচ্ছে।
গত ২৯ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ১৩ দিনে
অতিরিক্ত সচিব ও যুগ্ম সচিব পর্যায়ের চারজন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরের
নামে কার্যত চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আরও কিছু কর্মকর্তাকে এ পথে পাঠানো হতে
পারে।
এর পাশাপাশি নির্বাচন মাথায় রেখে মাঠ প্রশাসনসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বদলি, পদায়ন ও পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে।
বিএনপি ও জামায়াত-সমর্থক হিসেবে পরিচিত কর্মকর্তারাও করণীয় নির্ধারণে জোট বেঁধে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছেন। বিগত জোট সরকারের আমলের এক মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে তাঁরা কাজ করছেন। তাঁরা প্রশাসনের বিভিন্ন অনিয়ম, কোন কোন কর্মকর্তা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, বর্তমান সরকারের সঙ্গে কারা বেশি ঘনিষ্ঠ—এসব তথ্য সংগ্রহ করছেন। তবে বাধ্যতামূলক অবসরের কারণে কয়েক দিন ধরে তাঁদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সচিবালয়সহ বিভিন্ন দপ্তর ও মাঠ প্রশাসনে কর্মরত কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব চিত্র পাওয়া গেছে।
কয়েকজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে রাজনীতি করার সুযোগ না থাকলেও কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা প্রকাশ্যেই তা করছেন। তাঁরাই মূলত প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করেন। একদল আওয়ামী লীগের সময়, আরেক দল বিএনপির সময়। গত দুই দশকে এ প্রক্রিয়া চরম আকার ধারণ করেছে।
জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, কোনো সময়ই দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জনপ্রশাসনে পদোন্নতি ও পদায়ন হওয়া উচিত নয়। আর ঢালাও বাধ্যতামূলক অবসর কোনোভাবেই ঠিক নয়। এতে কর্মকর্তাদের মনোবল ভেঙে যায়। কারও বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ থাকলে সে ক্ষেত্রে আইনানুযায়ী ও বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
বাধ্যতামূলক অবসর: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, গত ২৯ মে সাবেক স্পিকার জমির উদ্দিন সরকারের সাবেক একান্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব) নাসিমুল গণি, ২ জুন সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মো. শফিউল্লাহ, ৬ জুন বাংলাদেশ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেন এবং সর্বশেষ ১১ জুন অতিরিক্ত সচিব এম এ আকমল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে। চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় গণকর্মচারী (অবসর গ্রহণ) আইনের ক্ষমতাবলে সরকার তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো বলেছে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে মন্ত্রীদের একান্ত সচিব, জেলা প্রশাসকসহ বেশ কিছু কর্মকর্তা এ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ওএসডি হয়ে আছেন। তাঁদের মধ্য থেকেই আরও কিছু কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এ তালিকায় উপসচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সচিব প্রথম আলোকে বলেন, বর্তমান সরকারের ভাবনা হলো নির্বাচনকালীন সরকারের সময় বিএনপি-জামায়াত-সমর্থক এসব কর্মকর্তা সক্রিয় হয়ে উঠতে পারেন। এমনকি যদি নির্দলীয় সরকার আসে তাহলে তাঁরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদেও বসতে পারেন। এ কারণে আগেই তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরের নামে চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসনসচিব আবদুস সোবহান সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের হাতে কোনো তালিকা নেই। তবে সরকার যদি প্রয়োজন মনে করে তাহলে কোনো কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতে পারে।’
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলেও আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে পরিচিত প্রায় অর্ধশত কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছিল।
নির্বাচনমুখী প্রশাসন: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, নির্বাচনমুখী তৎপরতার অংশ হিসেবে প্রশাসন সাজানোর কাজও চলছে। এর অংশ হিসেবে মাঠ প্রশাসনে জেলা প্রশাসকসহ (ডিসি) গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া শুরু হয়েছে। সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের পদায়নের ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। শিগগিরই সচিবালয়েও কিছু পরিবর্তন হচ্ছে বলে জানা গেছে।
গত পৌনে দুই মাসে ১১টি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বছরের শেষ দিকে ৩০ জন নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়, যাঁদের মধ্যে রয়েছেন কয়েকজন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির একান্ত সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।
আরও নতুন ডিসি নিয়োগের জন্য উপযুক্ত কর্মকর্তার তালিকা (ফিট লিস্ট) তৈরির কাজ চলছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) পদেও পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসনসচিব বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসন সাজানোর অভিযোগ ঠিক নয়। প্রশাসন স্বাভাবিকভাবেই চলছে।
শেষ বেলায় আরেক দফা পদোন্নতির উদ্যোগ: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, পদ না থাকার পরও সরকারের শেষ সময়ে এসে আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের জন্য যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ে আরেক দফা পদোন্নতি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য গত মঙ্গলবার পদোন্নতিবিষয়ক সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) সভা হয়েছে। সেখানে উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পর্যায়ে পদোন্নতি পাওয়ার মতো যোগ্য কর্মকর্তাদের নাম নিয়ে আলোচনা হয়। পদোন্নতির জন্য যোগ্য কর্মকর্তাদের চাপও আছে সরকারের ওপর।
এর আগে গত মার্চ মাসে উপসচিব পদে ১৮২ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, পদ না থাকায় এক বছরের বেশি সময় ধরে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের অনেক কর্মকর্তা এক স্তর নিচের পদে চাকরি করছেন। তার পরও পদোন্নতি চলছে।
এর পাশাপাশি নির্বাচন মাথায় রেখে মাঠ প্রশাসনসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বদলি, পদায়ন ও পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে।
বিএনপি ও জামায়াত-সমর্থক হিসেবে পরিচিত কর্মকর্তারাও করণীয় নির্ধারণে জোট বেঁধে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছেন। বিগত জোট সরকারের আমলের এক মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে তাঁরা কাজ করছেন। তাঁরা প্রশাসনের বিভিন্ন অনিয়ম, কোন কোন কর্মকর্তা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, বর্তমান সরকারের সঙ্গে কারা বেশি ঘনিষ্ঠ—এসব তথ্য সংগ্রহ করছেন। তবে বাধ্যতামূলক অবসরের কারণে কয়েক দিন ধরে তাঁদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সচিবালয়সহ বিভিন্ন দপ্তর ও মাঠ প্রশাসনে কর্মরত কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব চিত্র পাওয়া গেছে।
কয়েকজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে রাজনীতি করার সুযোগ না থাকলেও কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা প্রকাশ্যেই তা করছেন। তাঁরাই মূলত প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করেন। একদল আওয়ামী লীগের সময়, আরেক দল বিএনপির সময়। গত দুই দশকে এ প্রক্রিয়া চরম আকার ধারণ করেছে।
জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, কোনো সময়ই দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জনপ্রশাসনে পদোন্নতি ও পদায়ন হওয়া উচিত নয়। আর ঢালাও বাধ্যতামূলক অবসর কোনোভাবেই ঠিক নয়। এতে কর্মকর্তাদের মনোবল ভেঙে যায়। কারও বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ থাকলে সে ক্ষেত্রে আইনানুযায়ী ও বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
বাধ্যতামূলক অবসর: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, গত ২৯ মে সাবেক স্পিকার জমির উদ্দিন সরকারের সাবেক একান্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব) নাসিমুল গণি, ২ জুন সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) মো. শফিউল্লাহ, ৬ জুন বাংলাদেশ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেন এবং সর্বশেষ ১১ জুন অতিরিক্ত সচিব এম এ আকমল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে। চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় গণকর্মচারী (অবসর গ্রহণ) আইনের ক্ষমতাবলে সরকার তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো বলেছে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে মন্ত্রীদের একান্ত সচিব, জেলা প্রশাসকসহ বেশ কিছু কর্মকর্তা এ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ওএসডি হয়ে আছেন। তাঁদের মধ্য থেকেই আরও কিছু কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এ তালিকায় উপসচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সচিব প্রথম আলোকে বলেন, বর্তমান সরকারের ভাবনা হলো নির্বাচনকালীন সরকারের সময় বিএনপি-জামায়াত-সমর্থক এসব কর্মকর্তা সক্রিয় হয়ে উঠতে পারেন। এমনকি যদি নির্দলীয় সরকার আসে তাহলে তাঁরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদেও বসতে পারেন। এ কারণে আগেই তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরের নামে চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসনসচিব আবদুস সোবহান সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের হাতে কোনো তালিকা নেই। তবে সরকার যদি প্রয়োজন মনে করে তাহলে কোনো কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতে পারে।’
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলেও আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে পরিচিত প্রায় অর্ধশত কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছিল।
নির্বাচনমুখী প্রশাসন: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, নির্বাচনমুখী তৎপরতার অংশ হিসেবে প্রশাসন সাজানোর কাজও চলছে। এর অংশ হিসেবে মাঠ প্রশাসনে জেলা প্রশাসকসহ (ডিসি) গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া শুরু হয়েছে। সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের পদায়নের ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। শিগগিরই সচিবালয়েও কিছু পরিবর্তন হচ্ছে বলে জানা গেছে।
গত পৌনে দুই মাসে ১১টি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বছরের শেষ দিকে ৩০ জন নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়, যাঁদের মধ্যে রয়েছেন কয়েকজন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির একান্ত সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।
আরও নতুন ডিসি নিয়োগের জন্য উপযুক্ত কর্মকর্তার তালিকা (ফিট লিস্ট) তৈরির কাজ চলছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) পদেও পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসনসচিব বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসন সাজানোর অভিযোগ ঠিক নয়। প্রশাসন স্বাভাবিকভাবেই চলছে।
শেষ বেলায় আরেক দফা পদোন্নতির উদ্যোগ: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, পদ না থাকার পরও সরকারের শেষ সময়ে এসে আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের জন্য যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ে আরেক দফা পদোন্নতি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য গত মঙ্গলবার পদোন্নতিবিষয়ক সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) সভা হয়েছে। সেখানে উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পর্যায়ে পদোন্নতি পাওয়ার মতো যোগ্য কর্মকর্তাদের নাম নিয়ে আলোচনা হয়। পদোন্নতির জন্য যোগ্য কর্মকর্তাদের চাপও আছে সরকারের ওপর।
এর আগে গত মার্চ মাসে উপসচিব পদে ১৮২ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, পদ না থাকায় এক বছরের বেশি সময় ধরে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের অনেক কর্মকর্তা এক স্তর নিচের পদে চাকরি করছেন। তার পরও পদোন্নতি চলছে।
No comments