৩০ হাজার আমেরিকানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ মজিনার
বাংলাদেশ সফররত ৩০ হাজার আমেরিকানের
নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ড্যান মজিনা। একই সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান অস্থিরতা অবসানে সচেতন
প্রবাসীদের আন্তরিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন।
নিউ
ইয়র্কের বাংলাদেশী-আমেরিকান আইনজীবী এবং ডিস্ট্রিক্ট ৩৪-এর জুডিশিয়াল
ডেলিগেট এটর্নি মঈন চৌধুরীর সঙ্গে ঢাকায় নিজ অফিসে একান্ত এক বৈঠকে
রাষ্ট্রদূত মজিনা আরও বলেছেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নতি না ঘটলে বিদেশী
বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সৃষ্ট সংশয়ও ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাবে।
সংক্ষিপ্ত এক সফরে এটর্নি মঈন চৌধুরী বাংলাদেশে গিয়েছিলেন। নিউ ইয়র্কে ফিরে ২৬শে মার্চ বার্তা সংস্থা এনাকে তিনি এসব তথ্য জানান। মঈন চৌধুরী বলেন, দূতাবাসে ড্যান মজিনার চেম্বারে এক ঘণ্টারও অধিক সময়ের ওই বৈঠকে বাংলাদেশের সামপ্রতিক পরিস্থিতি প্রাধান্য পায়। ড্যান মজিনা খুবই উদ্বিগ্ন মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে। বিশেষ করে বাংলাদেশ সফররত ‘বাংলাদেশী-আমেরিকানদের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছেন ড্যান মজিনা। বাংলাদেশে হরতালের রাজনীতি এবং জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি বন্ধ করা সম্ভব না হলে অর্থনৈতিকভাবে খুবই নাজুক পরিস্থিতির শিকার হতে পারে বাংলাদেশ- এ আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন ড্যান মজিনা। তিনি প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল এবং দেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে কথা বলছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ কোন ঘটনা প্রতীয়মান হচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রধান দুই দলের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এমন প্রবাসীরা এগিয়ে আসতে পারেন উত্তেজনা অবসানের অনুরোধ নিয়ে। ড্যান মজিনা বলেছেন, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্যও প্রবাসীরা ভূমিকা রাখতে পারেন। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র চায় প্রধান প্রধান দলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে চমৎকার একটি নির্বাচন। এটর্নি মঈন আরও জানান, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার ওপর গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত বিভিন্ন মামলার ওপরও নজর রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর বলে উল্লেখ করেছেন ড্যান মজিনা। সম্পর্কের এ দিগন্ত প্রসারিত করতে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের বিকল্প নেই বলেও ড্যান মজিনা মনে করেন। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এ সম্পর্কে মধ্যস্থতাকারী কোন দেশ নেই বলেও দৃঢ়তার সঙ্গে মজিনা জানান।
সংক্ষিপ্ত এক সফরে এটর্নি মঈন চৌধুরী বাংলাদেশে গিয়েছিলেন। নিউ ইয়র্কে ফিরে ২৬শে মার্চ বার্তা সংস্থা এনাকে তিনি এসব তথ্য জানান। মঈন চৌধুরী বলেন, দূতাবাসে ড্যান মজিনার চেম্বারে এক ঘণ্টারও অধিক সময়ের ওই বৈঠকে বাংলাদেশের সামপ্রতিক পরিস্থিতি প্রাধান্য পায়। ড্যান মজিনা খুবই উদ্বিগ্ন মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে। বিশেষ করে বাংলাদেশ সফররত ‘বাংলাদেশী-আমেরিকানদের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছেন ড্যান মজিনা। বাংলাদেশে হরতালের রাজনীতি এবং জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি বন্ধ করা সম্ভব না হলে অর্থনৈতিকভাবে খুবই নাজুক পরিস্থিতির শিকার হতে পারে বাংলাদেশ- এ আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন ড্যান মজিনা। তিনি প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল এবং দেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে কথা বলছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ কোন ঘটনা প্রতীয়মান হচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রধান দুই দলের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এমন প্রবাসীরা এগিয়ে আসতে পারেন উত্তেজনা অবসানের অনুরোধ নিয়ে। ড্যান মজিনা বলেছেন, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্যও প্রবাসীরা ভূমিকা রাখতে পারেন। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র চায় প্রধান প্রধান দলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে চমৎকার একটি নির্বাচন। এটর্নি মঈন আরও জানান, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার ওপর গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত বিভিন্ন মামলার ওপরও নজর রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর বলে উল্লেখ করেছেন ড্যান মজিনা। সম্পর্কের এ দিগন্ত প্রসারিত করতে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের বিকল্প নেই বলেও ড্যান মজিনা মনে করেন। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এ সম্পর্কে মধ্যস্থতাকারী কোন দেশ নেই বলেও দৃঢ়তার সঙ্গে মজিনা জানান।
এটর্নি মঈন বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। কেউই নিরাপদ মনে করছেন না। হরতাল-ধর্মঘট এবং জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতির অবসান চায় সকলে।
বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাসহ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিকদের সঙ্গেও কথা হয়েছে এটর্নি মঈনের। সবার মধ্যেই তিনি এক ধরনের হতাশা প্রত্যক্ষ করেছেন। প্রায় সকলেই এখন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন বলে এটর্নি মঈনের মনে হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে তিনিও আশা করছেন, প্রধান দুই দলের মধ্যকার সম্পর্কের উন্নতি ঘটবে এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন-অগ্রগতির প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে।
No comments