গণঅনশন ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান রুমী স্কোয়াডের
শুক্রবার থেকে গণঅনশন কর্মসূচি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ‘শহীদ রুমী স্কোয়াড’-এর অনশনরত সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানী শাহবাগ গণজাগরণ চত্বরের জাতীয় জাদুঘরের
সামনে অনশন কর্মসূচিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ
সম্মেলনে জানানো হয়, গণজাগরণ মঞ্চের আলটিমেটাম পেরিয়ে যাওয়ার পরও
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ না করায় তারা এই আমরণ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন। উল্লেখ্য, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধের দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চ ২৬ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।
গণজাগরণ মঞ্চের আল্টিমেটাম পেরিয়ে গেলেও সরকার কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ১০টা থেকে শহীদ রুমী স্কোয়াড অনশন কর্মসূচি শুরু করে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শহীদ রুমী স্কোয়াড একটি উন্মুক্ত সংগঠন। এর অনশন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে বিভিন্ন কুৎসা রটনা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
এ ছাড়া বিভিন্ন জেলায় প্রতীকী অনশনের মাধ্যমে এ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানানোর আহ্বান জানানো হয়। যারা সশরীরে অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে চান তাদের শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
সংহতি সমাবেশ:
এদিকে, বৃহম্পতিবার সন্ধ্যায় শাহবাগ গণজাগরণ চত্বরে শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর অনশনের কর্মসূচির সামনে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সংহতি জানায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির, মুনতাসীর মামুন, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রোবায়েত ফেরদৌস, ফাহমিদুল হক, ঢাবি নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক জোবাইদা নাসরিন, আবুল মনসুর আহম্মদ, নারীনেত্রী খুশী কবির, নাট্যশিল্পী মামুনুর রশীদ, রোকেয়া প্রাচী, সঙ্গীতশিল্পী কাজী কৃষ্ণকলি ইসলামসহ আরও অনেকে।
সংহতি সমাবেশে জামায়াত-শিবিরসহ এর সব অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণার মাধ্যমে অনশনকারীদের অনশন থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।
শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর সমন্বয়কারী সাদাত হাসান নিলয় সংহতি সমাবেশে বলেন, “আমরা অনশন শুরু করার আগে জানতাম না এর পরিণতি কী? আমরা আজও জানি না ভবিষ্যতে এর পরিণতি কী হবে? আমাদের দাবি আদায় হওয়া পর্যন্ত আমরা বেঁচে থাকবো কিনা তাও আমরা জানি না।”
নিলয় আরও বলেন, “এখন যারা ক্ষমতায় আছেন আপনারা বলছেন- আপনারা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনারা ৯ মাসে স্বাধীনতা এনেছেন। কিন্তু, আপনাদের সদিচ্ছা থেকে ৪২ বছরে আপনারা জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে পারেননি একথা আমরা আর বিশ্বাস করি না!”
সংহতি জানানো সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে- শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্কোয়াড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অধিকার মঞ্চ, সাংস্কৃতিক সংগঠন বোধন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, ডক্টরস ফর হেল্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস পাঠচক্র, জাগরুক গণপাঠাগার, বঙ্গবন্ধু চেতনা পরিষদ, বিপ্লবীদের কথা, সেক্টর ১৩, ফাঁসির মঞ্চ, তারুণ্য তের, রাস্তা, জেনারেশন এফ, দেশমৃত্তিকা, সমগীত সংস্কৃতি প্রাঙ্গণ, গণসংহতি আন্দোলন, রাগমা, আমরা, মাতৃভূমি সামাজিক সংগঠন, হৃদয়ে সীতাকুণ্ড, বটতলা নাট্যদল, ব্ল্যাক স্কোয়াড, আজমেরীগঞ্জ গণজাগরণ মঞ্চ, হবিগঞ্জ, বঙ্গরাষ্ট্র আন্দোলন, জাতীয় স্বার্থে ব্লগার অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম, স্বাধীন বাংলা ব্লগার ব্রিগেডস, বাংলাদেশ ব্লগারস অ্যাসোসিয়েশন, এসো কথা বলি, তারুণ্যের ভাবনা, আমরা ব্লগার, বিচ্ছু বাহিনী ২০১৩, সামহোয়ার ইন ব্লগসহ আরও অনেক সংগঠন।
গণজাগরণ মঞ্চের আল্টিমেটাম পেরিয়ে গেলেও সরকার কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ১০টা থেকে শহীদ রুমী স্কোয়াড অনশন কর্মসূচি শুরু করে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শহীদ রুমী স্কোয়াড একটি উন্মুক্ত সংগঠন। এর অনশন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে বিভিন্ন কুৎসা রটনা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
এ ছাড়া বিভিন্ন জেলায় প্রতীকী অনশনের মাধ্যমে এ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানানোর আহ্বান জানানো হয়। যারা সশরীরে অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে চান তাদের শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
সংহতি সমাবেশ:
এদিকে, বৃহম্পতিবার সন্ধ্যায় শাহবাগ গণজাগরণ চত্বরে শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর অনশনের কর্মসূচির সামনে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সংহতি জানায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির, মুনতাসীর মামুন, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রোবায়েত ফেরদৌস, ফাহমিদুল হক, ঢাবি নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক জোবাইদা নাসরিন, আবুল মনসুর আহম্মদ, নারীনেত্রী খুশী কবির, নাট্যশিল্পী মামুনুর রশীদ, রোকেয়া প্রাচী, সঙ্গীতশিল্পী কাজী কৃষ্ণকলি ইসলামসহ আরও অনেকে।
সংহতি সমাবেশে জামায়াত-শিবিরসহ এর সব অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণার মাধ্যমে অনশনকারীদের অনশন থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।
শহীদ রুমী স্কোয়াড-এর সমন্বয়কারী সাদাত হাসান নিলয় সংহতি সমাবেশে বলেন, “আমরা অনশন শুরু করার আগে জানতাম না এর পরিণতি কী? আমরা আজও জানি না ভবিষ্যতে এর পরিণতি কী হবে? আমাদের দাবি আদায় হওয়া পর্যন্ত আমরা বেঁচে থাকবো কিনা তাও আমরা জানি না।”
নিলয় আরও বলেন, “এখন যারা ক্ষমতায় আছেন আপনারা বলছেন- আপনারা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনারা ৯ মাসে স্বাধীনতা এনেছেন। কিন্তু, আপনাদের সদিচ্ছা থেকে ৪২ বছরে আপনারা জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে পারেননি একথা আমরা আর বিশ্বাস করি না!”
সংহতি জানানো সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে- শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্কোয়াড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অধিকার মঞ্চ, সাংস্কৃতিক সংগঠন বোধন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, ডক্টরস ফর হেল্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস পাঠচক্র, জাগরুক গণপাঠাগার, বঙ্গবন্ধু চেতনা পরিষদ, বিপ্লবীদের কথা, সেক্টর ১৩, ফাঁসির মঞ্চ, তারুণ্য তের, রাস্তা, জেনারেশন এফ, দেশমৃত্তিকা, সমগীত সংস্কৃতি প্রাঙ্গণ, গণসংহতি আন্দোলন, রাগমা, আমরা, মাতৃভূমি সামাজিক সংগঠন, হৃদয়ে সীতাকুণ্ড, বটতলা নাট্যদল, ব্ল্যাক স্কোয়াড, আজমেরীগঞ্জ গণজাগরণ মঞ্চ, হবিগঞ্জ, বঙ্গরাষ্ট্র আন্দোলন, জাতীয় স্বার্থে ব্লগার অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম, স্বাধীন বাংলা ব্লগার ব্রিগেডস, বাংলাদেশ ব্লগারস অ্যাসোসিয়েশন, এসো কথা বলি, তারুণ্যের ভাবনা, আমরা ব্লগার, বিচ্ছু বাহিনী ২০১৩, সামহোয়ার ইন ব্লগসহ আরও অনেক সংগঠন।
No comments