সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছিঃ এরশাদ
সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
বলেছেন, সামনে যে সময় আসছে আপনার পক্ষে সব সমস্যার সমাধান করা কঠিন। জনগণ
আপনার সঙ্গে আছে। আমিও আপনার সঙ্গে আছি।
বুধবার মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার উদ্বোধন শেষে গলফ ক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি
বলেন, “সেনাবাহিনী ছিল বলেই ঢাকা শহর রক্ষা বাধ করতে পেরেছিলাম। আজ আপনি
এদের (সেনাবাহিনী) পাশে থাকবেন। এরাও আপনার পাশে থাকবে।”
এরশাদ বলেন, “ঢাকা শহর বসবাসের অনুপযুক্ত। প্রতিদিন ২০০ গাড়ি রাস্তায় নামে। যানজটে অসহনীয় অবস্থা। এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে এ উদ্যোগে আমি আপনার এ কাজের প্রশংসা করি। তবে যতই ফ্লাইওভার করেন, ঢাকামুখী জনসংখ্যা কমাতে না পারলে এসব ফ্লাইওভারের সুফল আসবে না।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশে বলেন, “একজন মানুষের পক্ষে ১৬ কোটি মানুষের সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। আর তাই ঢাকার বাইরে প্রাদেশিক সরকার করলে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দায়িত্ব লাঘব হবে। প্রাদেশিক সরকার থাকলে হরতালের হাত থেকেও আমরা রক্ষা পাবো।”
নিজেকে দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতিদের মধ্যে সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমার নির্বাচনী এলাকা ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে করে আগামীতে ঢাকা থেকে নির্বাচন করবো কি না তা নিয়ে ভাবছি। বিষয়টি নিয়ে আমি নির্বাচন কমিশনে যাবো। আশা করি, সুফল পাবো।”
পরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে অবশ্য প্রদেশ ব্যবস্থার নানা সমস্যা তুলে ধরে তা নাকচ করে দেন। এবং তার সরকারের নানামুখী উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরেন।
এর আগে বক্তব্য রাখেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, সড়ক বিভাগের সচিব এমএএন সিদ্দিক। ফ্লাইওভার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে ৩ বাহিনী প্রধান, সাবেক সেনা প্রধান, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার রাজধানীর মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার রাজধানীর পূর্ব ও পশ্চিমের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বৃহত্তর মিরপুরবাসী ফ্লাইওভার ব্যবহার করে ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে এয়ারপোর্ট সড়কে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনের ১১ কিলোমিটার সড়কের পরিবর্তে মাত্র তিন কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়াও ফ্লাইওভারের নিচে নির্মিত সার্ভিস রোড ব্যবহার করে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোডের উভয় পাশে অতি সহজে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে। এতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতাও বাড়বে।
এরশাদ বলেন, “ঢাকা শহর বসবাসের অনুপযুক্ত। প্রতিদিন ২০০ গাড়ি রাস্তায় নামে। যানজটে অসহনীয় অবস্থা। এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে এ উদ্যোগে আমি আপনার এ কাজের প্রশংসা করি। তবে যতই ফ্লাইওভার করেন, ঢাকামুখী জনসংখ্যা কমাতে না পারলে এসব ফ্লাইওভারের সুফল আসবে না।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশে বলেন, “একজন মানুষের পক্ষে ১৬ কোটি মানুষের সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। আর তাই ঢাকার বাইরে প্রাদেশিক সরকার করলে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দায়িত্ব লাঘব হবে। প্রাদেশিক সরকার থাকলে হরতালের হাত থেকেও আমরা রক্ষা পাবো।”
নিজেকে দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতিদের মধ্যে সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমার নির্বাচনী এলাকা ভেঙে ফেলা হয়েছে। এতে করে আগামীতে ঢাকা থেকে নির্বাচন করবো কি না তা নিয়ে ভাবছি। বিষয়টি নিয়ে আমি নির্বাচন কমিশনে যাবো। আশা করি, সুফল পাবো।”
পরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে অবশ্য প্রদেশ ব্যবস্থার নানা সমস্যা তুলে ধরে তা নাকচ করে দেন। এবং তার সরকারের নানামুখী উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরেন।
এর আগে বক্তব্য রাখেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, সড়ক বিভাগের সচিব এমএএন সিদ্দিক। ফ্লাইওভার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে ৩ বাহিনী প্রধান, সাবেক সেনা প্রধান, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার রাজধানীর মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার রাজধানীর পূর্ব ও পশ্চিমের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বৃহত্তর মিরপুরবাসী ফ্লাইওভার ব্যবহার করে ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে এয়ারপোর্ট সড়কে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনের ১১ কিলোমিটার সড়কের পরিবর্তে মাত্র তিন কিলোমিটার সড়ক ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়াও ফ্লাইওভারের নিচে নির্মিত সার্ভিস রোড ব্যবহার করে মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোডের উভয় পাশে অতি সহজে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে। এতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতাও বাড়বে।
No comments