তেভেজকে ১০ লাখ পাউন্ড জরিমানা
এবার বোধ হয় ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে কার্লোস তেভেজের সম্পর্কটা পুরোপুরিই ভেঙে গেল। আর্জেন্টাইন এই স্ট্রাইকারকে ১০ লাখ পাউন্ড জরিমানা করেছে ক্লাবটি। চ্যাম্পিয়নস লিগে গত সেপ্টেম্বরে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর শাস্তি এটা। তবে একেবারে চুপচাপ বসে নেই তেভেজও। হুমকি দিয়েছেন কোচ রবার্তো মানচিনির বিপক্ষে মানহানির মামলা করার। অভিযোগটা তাঁর চরিত্র হননের।
দীর্ঘ শুনানির পরই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তেভেজকে। তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে আইনের পাঁচটি ধারা ভঙ্গের দায়ে। যার মধ্যে অন্যতম ক্লাবের হয়ে যেকোনো ম্যাচ খেলার বাধ্যবাধকতা। চার সপ্তাহের বেতন কেটে নেওয়ার পাশাপাশি দুই সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয় তাঁকে এরই মধ্যে। তেভেজের সাপ্তাহিক বেতন আড়াই লাখ পাউন্ড। ভবিষ্যতে আচরণবিধি ভঙ্গ না করার জন্য সতর্কও করা হয়েছে সিটির গত বছরের অধিনায়ককে।
জরিমানা প্রত্যাহারের জন্য আপিল করারও সুযোগ আছে তেভেজের। ক্লাবের পরিচালনা পর্ষদের কাছে আপিল করলে করতে হবে ১৪ দিনের মধ্যেই। আর আপিল করলেই তেভেজ এটিকে প্রিমিয়ার লিগে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। সে ক্ষেত্রে আগামী ডিসেম্বরের আগে সুরাহা হবে না বিষয়টির।
তেভেজকে যেমন খেলাতে চাইছে না, তেমনি সহজে তাঁকে ছাড়তেও চায় না সিটি। ক্লাবটি সরাসরিই বলেছে, কেউ যদি সস্তায় তেভেজকে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে, সেটা দিবাস্বপ্নই হবে। যথাযথ মূল্যের নিচে এই স্ট্রাইকারকে ছাড়বে না তারা। ক্লাবের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি যথাযথ মূল্য না পেলে কার্লোসের জন্য আসা কোনো প্রস্তাবই গ্রহণ করা হবে না।’
তেভেজের জন্য ভয়ের কারণই এটি। কোনো ক্লাব যদি তাঁর জন্য বেশি মূল্য না হাঁকে, তবে সিটিতেই পচতে হবে। কারণ, এখনো চুক্তি ফুরোতে তিন বছর বাকি। আর ওই তিন বছরই হয়তো রিজার্ভ বেঞ্চই বরাদ্দ থাকবে তাঁর জন্য। কোচ মানচিনি তো বলেই দিয়েছেন, সিটিতে তেভেজের দিন শেষ।
দীর্ঘ শুনানির পরই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তেভেজকে। তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে আইনের পাঁচটি ধারা ভঙ্গের দায়ে। যার মধ্যে অন্যতম ক্লাবের হয়ে যেকোনো ম্যাচ খেলার বাধ্যবাধকতা। চার সপ্তাহের বেতন কেটে নেওয়ার পাশাপাশি দুই সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয় তাঁকে এরই মধ্যে। তেভেজের সাপ্তাহিক বেতন আড়াই লাখ পাউন্ড। ভবিষ্যতে আচরণবিধি ভঙ্গ না করার জন্য সতর্কও করা হয়েছে সিটির গত বছরের অধিনায়ককে।
জরিমানা প্রত্যাহারের জন্য আপিল করারও সুযোগ আছে তেভেজের। ক্লাবের পরিচালনা পর্ষদের কাছে আপিল করলে করতে হবে ১৪ দিনের মধ্যেই। আর আপিল করলেই তেভেজ এটিকে প্রিমিয়ার লিগে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। সে ক্ষেত্রে আগামী ডিসেম্বরের আগে সুরাহা হবে না বিষয়টির।
তেভেজকে যেমন খেলাতে চাইছে না, তেমনি সহজে তাঁকে ছাড়তেও চায় না সিটি। ক্লাবটি সরাসরিই বলেছে, কেউ যদি সস্তায় তেভেজকে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে, সেটা দিবাস্বপ্নই হবে। যথাযথ মূল্যের নিচে এই স্ট্রাইকারকে ছাড়বে না তারা। ক্লাবের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করছি যথাযথ মূল্য না পেলে কার্লোসের জন্য আসা কোনো প্রস্তাবই গ্রহণ করা হবে না।’
তেভেজের জন্য ভয়ের কারণই এটি। কোনো ক্লাব যদি তাঁর জন্য বেশি মূল্য না হাঁকে, তবে সিটিতেই পচতে হবে। কারণ, এখনো চুক্তি ফুরোতে তিন বছর বাকি। আর ওই তিন বছরই হয়তো রিজার্ভ বেঞ্চই বরাদ্দ থাকবে তাঁর জন্য। কোচ মানচিনি তো বলেই দিয়েছেন, সিটিতে তেভেজের দিন শেষ।
No comments