ইউরেনিয়ামের ‘সবচেয়ে বড়’ মজুদ আবিষ্কার ভারতে!
ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের একটি খনিতে বিপুল পরিমাণ ইউরেনিয়ামের মজুদ পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার একজন শীর্ষস্থানীয় সরকারি কর্মকর্তা এ দাবি করেন। তিনি আরও দাবি করেন, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়ামের মজুদ হতে পারে।
ভারতের পারমাণবিক শক্তি বিভাগের সচিব শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন, অন্ধ্র প্রদেশের তুমালাপল্লি খনিতে এক লাখ ৫০ হাজার টন ইউরেনিয়াম মজুদ থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
খনিতে চার বছরের জরিপকাজ শেষ হওয়ার পর গতকাল এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকাকে শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে খনিতে ৪৯ হাজার টন ইউরেনিয়াম আছে। এখন এ আভাস পাওয়া যাচ্ছে, খনিতে ইউরেনিয়ামের মোট মজুদ এর তিন গুণ হতে পারে। তিনি বলেন, যদি তা হয়, তাহলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়ামের খনি।
প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছিল, ওই খনি থেকে মাত্র ১৫ হাজার টন ইউরেনিয়াম আহরণ করা সম্ভব হবে।
চলতি বছরের মধ্যেই ওই খনিতে কাজ শুরু হবে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই খনিতে যে পরিমাণ ইউরেনিয়ামের মজুদ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তা দিয়ে আট হাজার মেগাওয়াটের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ৪০ বছর চালু রাখা সম্ভব।
পারমাণবিক শক্তি বিভাগের মুখপাত্র এস কে মালহোত্রা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, তুমালাপল্লি খনির বিশেষজ্ঞরা ‘পুরোপুরি আশাবাদী’ যে শেষ পর্যন্ত এ খনি থেকে ইউরেনিয়াম উত্তোলনের পরিমাণ এক লাখ ৫০ হাজার টনে পৌঁছাবে। তবে তিনি সতর্ক করে দেন, এ খনির ইউরেনিয়াম উচ্চ মাত্রার নয়, নিম্ন মাত্রার। অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া ইউরেনিয়ামের সঙ্গে তুলনা করার মতো উচ্চ মাত্রার ইউরেনিয়াম ভারতে পাওয়া যায়নি।
ভারতের দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি কয়লার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। দেশটির মোট বিদ্যুতের তিন শতাংশেরও কম আসে পারমাণবিক বিদ্যুৎ থেকে।
ভারতের পারমাণবিক শক্তি বিভাগের সচিব শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন, অন্ধ্র প্রদেশের তুমালাপল্লি খনিতে এক লাখ ৫০ হাজার টন ইউরেনিয়াম মজুদ থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
খনিতে চার বছরের জরিপকাজ শেষ হওয়ার পর গতকাল এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকাকে শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে খনিতে ৪৯ হাজার টন ইউরেনিয়াম আছে। এখন এ আভাস পাওয়া যাচ্ছে, খনিতে ইউরেনিয়ামের মোট মজুদ এর তিন গুণ হতে পারে। তিনি বলেন, যদি তা হয়, তাহলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়ামের খনি।
প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছিল, ওই খনি থেকে মাত্র ১৫ হাজার টন ইউরেনিয়াম আহরণ করা সম্ভব হবে।
চলতি বছরের মধ্যেই ওই খনিতে কাজ শুরু হবে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই খনিতে যে পরিমাণ ইউরেনিয়ামের মজুদ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তা দিয়ে আট হাজার মেগাওয়াটের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ৪০ বছর চালু রাখা সম্ভব।
পারমাণবিক শক্তি বিভাগের মুখপাত্র এস কে মালহোত্রা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, তুমালাপল্লি খনির বিশেষজ্ঞরা ‘পুরোপুরি আশাবাদী’ যে শেষ পর্যন্ত এ খনি থেকে ইউরেনিয়াম উত্তোলনের পরিমাণ এক লাখ ৫০ হাজার টনে পৌঁছাবে। তবে তিনি সতর্ক করে দেন, এ খনির ইউরেনিয়াম উচ্চ মাত্রার নয়, নিম্ন মাত্রার। অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া ইউরেনিয়ামের সঙ্গে তুলনা করার মতো উচ্চ মাত্রার ইউরেনিয়াম ভারতে পাওয়া যায়নি।
ভারতের দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি কয়লার ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। দেশটির মোট বিদ্যুতের তিন শতাংশেরও কম আসে পারমাণবিক বিদ্যুৎ থেকে।
No comments